০৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

কায়রোতে গির্জায় বন্দুকধারীর হামলায় ১১জনের মৃত্যু

মিসরের রাজধানী কায়রোতে একটি কপটিক খ্রিস্টান গির্জায় বন্দুকধারীর হামলায় কমপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বন্দুকধারীরা মোটরবাইকে করে এসে হামলা চালায়। খবর এবিসি নিউজ।

মিসরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শুক্রবার মার মিনা কপটিক গির্জার বাইরের নিরাপত্তা বেষ্টনি ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে ওই বন্দুকধারী। ওই হামলাকারীর গুলিতে বেশ কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মী আহত হন।

গির্জায় হামলা চালানোর আগে একটি দোকানে ফাকা গুলি ছুড়ে মারেন ওই বন্দুকধারী। গুলিতে দু’জন নিহত হয়েছে। এছাড়া গির্জায় গোলাগুলির ঘটনায় কমপক্ষে নয়জন নিহত হয়েছে। হামলাকারী একটি বিস্ফোরক দিয়েও হামলার চেষ্টা চালিয়েছেন। হামলায় যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন।

তবে মোট কতজন হামলার সঙ্গে জড়িত ছিলেন সেটা এখনও পরিস্কার জানা যায়নি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় জানিয়েছে একজন হামলা চালিয়েছে, তবে কপটিক গির্জার তরফ থেকে জানানো হয়েছে বেশ কয়েকজন হামলা চালিয়েছে।

নিরাপত্তারক্ষী এবং রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রাথমিক খবরে জানিয়েছে, দুই হামলাকারী গির্জায় হামলা চালিয়েছে। এদের মধ্যে একজন নিরাপত্তারক্ষীদের গুলিতে নিহত হয়েছে এবং আর একজন হামলার পরপরই পালিয়ে গেছে। হামলার পর থেকে ওই গির্জার চারপাশে পাহারা দিচ্ছে পুলিশ।

মিসরে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) একটি স্থানীয় সংগঠন ওই হামলার দায় স্বীকার করেছে। আইএসের মুখপত্র আমাকের এক খবরে বলা হয়েছে, তাদের এক যোদ্ধা গির্জায় হামলা চালাতে গিয়ে শহীদ হয়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি গির্জায় হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।

কায়রোতে গির্জায় বন্দুকধারীর হামলায় ১১জনের মৃত্যু

প্রকাশিত : ১২:০৪:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৭

মিসরের রাজধানী কায়রোতে একটি কপটিক খ্রিস্টান গির্জায় বন্দুকধারীর হামলায় কমপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। বন্দুকধারীরা মোটরবাইকে করে এসে হামলা চালায়। খবর এবিসি নিউজ।

মিসরের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শুক্রবার মার মিনা কপটিক গির্জার বাইরের নিরাপত্তা বেষ্টনি ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে ওই বন্দুকধারী। ওই হামলাকারীর গুলিতে বেশ কয়েকজন নিরাপত্তাকর্মী আহত হন।

গির্জায় হামলা চালানোর আগে একটি দোকানে ফাকা গুলি ছুড়ে মারেন ওই বন্দুকধারী। গুলিতে দু’জন নিহত হয়েছে। এছাড়া গির্জায় গোলাগুলির ঘটনায় কমপক্ষে নয়জন নিহত হয়েছে। হামলাকারী একটি বিস্ফোরক দিয়েও হামলার চেষ্টা চালিয়েছেন। হামলায় যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন।

তবে মোট কতজন হামলার সঙ্গে জড়িত ছিলেন সেটা এখনও পরিস্কার জানা যায়নি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় জানিয়েছে একজন হামলা চালিয়েছে, তবে কপটিক গির্জার তরফ থেকে জানানো হয়েছে বেশ কয়েকজন হামলা চালিয়েছে।

নিরাপত্তারক্ষী এবং রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রাথমিক খবরে জানিয়েছে, দুই হামলাকারী গির্জায় হামলা চালিয়েছে। এদের মধ্যে একজন নিরাপত্তারক্ষীদের গুলিতে নিহত হয়েছে এবং আর একজন হামলার পরপরই পালিয়ে গেছে। হামলার পর থেকে ওই গির্জার চারপাশে পাহারা দিচ্ছে পুলিশ।

মিসরে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) একটি স্থানীয় সংগঠন ওই হামলার দায় স্বীকার করেছে। আইএসের মুখপত্র আমাকের এক খবরে বলা হয়েছে, তাদের এক যোদ্ধা গির্জায় হামলা চালাতে গিয়ে শহীদ হয়েছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি গির্জায় হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।