০৭:১৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বয়কটের বিষয়ে কিছুই জানেন না জায়েদ খান

চলচ্চিত্রের ‘স্বার্থ বিরোধী’ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠন। গত ১৫ জুলাই বিএফডিসিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু তার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয় কিছুই জানেন না বলে জানান জায়েদ খান।

তিনি বলেন, ‘আমাকে বিপদে ফেলতে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। মিথ্যা মামলার পাঁয়তারা করছেন অনেকে। আমি কী এমন করেছি, যে কারণে আমাকে হেয় করা হচ্ছে। এখানে অন্য কাউকে নয়, আমাদের দুজনকে (মিশা–জায়েদ) ছোট করা হচ্ছে। কেউ শিল্পীকে এভাবে বয়কট করতে পারেন না।’

জায়েদ খান মনে করেন যারা এমন করছেন চলচ্চিত্র অঙ্গনকে তারা একটি সার্কাসে পরিণত করছেন। তিন বলেন, রাত নেই, দিন নেই আমি শিল্পী সমিতির সবার স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছি। আমি সব সময় নিজেকে সৎ রাখার চেষ্টা করেছি। নিজেকে আমি নেতা ভাবি না, আমি সেবক ভাবি। আর আমি শিল্পীদের স্বার্থের জন্যই কাজ করে করেছি, করে যাচ্ছি। শিল্পী সমিতিতে না আসলে আমার আরও দুই চারটি ছবি আসতো। কিন্তু শিল্পীদের পাশে থেকে কাজ করতে গিয়ে ছবিতেও কাজ করা হয়নি। তারপরও আমাকে বিপদে ফেলা হচ্ছে।

কেনও বিপদে ফেলা হচ্ছে আমাকে? এমন প্রশ্ন রেখে জায়েদ খান বলেন, ‘আমার উপদেষ্টামণ্ডলী, যারা আমার অভিবাক, তাদের কাছে আমার বিষয়ে অভিযোগ করা যেত। কিন্তু তা না করে আমাদের সম্মান ক্ষুণ্ন করে শিল্পীদের সম্মান নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে একটা শ্রেণি। আমি বলব ড়যন্ত্র না করে আসুন কীভাব সিনেমা বানানো যায়, সেই চিন্তা করি। এক সাথে এক হয়ে আমরা কাজ শুরু করি। এই চলচ্চিত্র শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখি।’

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

বয়কটের বিষয়ে কিছুই জানেন না জায়েদ খান

প্রকাশিত : ০৯:১১:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জুলাই ২০২০

চলচ্চিত্রের ‘স্বার্থ বিরোধী’ কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে চলচ্চিত্রের ১৮ সংগঠন। গত ১৫ জুলাই বিএফডিসিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। কিন্তু তার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয় কিছুই জানেন না বলে জানান জায়েদ খান।

তিনি বলেন, ‘আমাকে বিপদে ফেলতে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র হচ্ছে। মিথ্যা মামলার পাঁয়তারা করছেন অনেকে। আমি কী এমন করেছি, যে কারণে আমাকে হেয় করা হচ্ছে। এখানে অন্য কাউকে নয়, আমাদের দুজনকে (মিশা–জায়েদ) ছোট করা হচ্ছে। কেউ শিল্পীকে এভাবে বয়কট করতে পারেন না।’

জায়েদ খান মনে করেন যারা এমন করছেন চলচ্চিত্র অঙ্গনকে তারা একটি সার্কাসে পরিণত করছেন। তিন বলেন, রাত নেই, দিন নেই আমি শিল্পী সমিতির সবার স্বার্থে কাজ করে যাচ্ছি। আমি সব সময় নিজেকে সৎ রাখার চেষ্টা করেছি। নিজেকে আমি নেতা ভাবি না, আমি সেবক ভাবি। আর আমি শিল্পীদের স্বার্থের জন্যই কাজ করে করেছি, করে যাচ্ছি। শিল্পী সমিতিতে না আসলে আমার আরও দুই চারটি ছবি আসতো। কিন্তু শিল্পীদের পাশে থেকে কাজ করতে গিয়ে ছবিতেও কাজ করা হয়নি। তারপরও আমাকে বিপদে ফেলা হচ্ছে।

কেনও বিপদে ফেলা হচ্ছে আমাকে? এমন প্রশ্ন রেখে জায়েদ খান বলেন, ‘আমার উপদেষ্টামণ্ডলী, যারা আমার অভিবাক, তাদের কাছে আমার বিষয়ে অভিযোগ করা যেত। কিন্তু তা না করে আমাদের সম্মান ক্ষুণ্ন করে শিল্পীদের সম্মান নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে একটা শ্রেণি। আমি বলব ড়যন্ত্র না করে আসুন কীভাব সিনেমা বানানো যায়, সেই চিন্তা করি। এক সাথে এক হয়ে আমরা কাজ শুরু করি। এই চলচ্চিত্র শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখি।’

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর