০১:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪

করোনায় ইতালিকে ছাড়িয়ে গেল বাংলাদেশ

বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রথম শনাক্ত হয় ৮ মার্চ, যে সময় ইতালিতে কভিড পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ। আক্রান্ত শনাক্তের সংখ্যায় এখন ইতালিকেই ছাড়িয়ে গেল বাংলাদেশ। সংক্রমণ শনাক্তের তালিকায় বেশ কিছুদিন ধরে ইতালির পরেই বাংলাদেশের অবস্থান ছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টারের তথ্য আনুযায়ী, ইতালিতে সংক্রমিত মোট রোগীর সংখ্যা এখন ২ লাখ ৪৮ হাজার ৮০৩ জন। আর বাংলাদেশে আজ বৃহস্পতিবার নতুন করে ২ হাজার ৯৭৭ জনসহ মোট আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৬৫১ জন।

তবে জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, সংক্রমণে বাংলাদেশ ও ইতালির অবস্থান কাছাকাছি হলেও এই দুটি দেশের মধ্যে মৃত্যুসংখ্যায় পার্থক্য অনেক বেশি। ইতালিতে এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে মোট ৩৫ হাজার ১৮১ জনের। সেখানে বাংলাদেশে সংখ্যাটি আজকের ৩৯ জনসহ মোট ৩ হাজার ৩০৬।

দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত স্বাস্থ্য বুলেটিনে দেয়া তথ্যের তুলনা করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

বুলেটিনে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ২ হাজার ৯৭৭ জন কভিড-১৯ পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। মৃত্যুবরণ করেছেন ৩৯ জন। করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য সর্বশেষ দিনে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১২ হাজার ৭০৮টি।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। সেদিন তিনজন আক্রান্ত শনাক্ত হওয়ার কথা জানায় সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। ওই মাসের ১৮ তারিখে কভিড-১৯-এ প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যু হয়। এরপর প্রায় পাঁচ মাস অতিবাহিত হতে চললেও সংক্রমণ ও মৃত্যু এখনো সেভাবে কমছে না।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

জনপ্রিয়

ঢাকা কলেজের পুকুরে গোসল করতে নেমে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু

করোনায় ইতালিকে ছাড়িয়ে গেল বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ০৩:০৭:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ অগাস্ট ২০২০

বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রথম শনাক্ত হয় ৮ মার্চ, যে সময় ইতালিতে কভিড পরিস্থিতি ছিল ভয়াবহ। আক্রান্ত শনাক্তের সংখ্যায় এখন ইতালিকেই ছাড়িয়ে গেল বাংলাদেশ। সংক্রমণ শনাক্তের তালিকায় বেশ কিছুদিন ধরে ইতালির পরেই বাংলাদেশের অবস্থান ছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনাভাইরাস রিসোর্স সেন্টারের তথ্য আনুযায়ী, ইতালিতে সংক্রমিত মোট রোগীর সংখ্যা এখন ২ লাখ ৪৮ হাজার ৮০৩ জন। আর বাংলাদেশে আজ বৃহস্পতিবার নতুন করে ২ হাজার ৯৭৭ জনসহ মোট আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে ২ লাখ ৪৯ হাজার ৬৫১ জন।

তবে জনস হপকিনস বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা যায়, সংক্রমণে বাংলাদেশ ও ইতালির অবস্থান কাছাকাছি হলেও এই দুটি দেশের মধ্যে মৃত্যুসংখ্যায় পার্থক্য অনেক বেশি। ইতালিতে এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে মোট ৩৫ হাজার ১৮১ জনের। সেখানে বাংলাদেশে সংখ্যাটি আজকের ৩৯ জনসহ মোট ৩ হাজার ৩০৬।

দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত স্বাস্থ্য বুলেটিনে দেয়া তথ্যের তুলনা করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।

বুলেটিনে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় আরো ২ হাজার ৯৭৭ জন কভিড-১৯ পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে। মৃত্যুবরণ করেছেন ৩৯ জন। করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য সর্বশেষ দিনে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১২ হাজার ৭০৮টি।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে নভেল করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। সেদিন তিনজন আক্রান্ত শনাক্ত হওয়ার কথা জানায় সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। ওই মাসের ১৮ তারিখে কভিড-১৯-এ প্রথম কোনো রোগীর মৃত্যু হয়। এরপর প্রায় পাঁচ মাস অতিবাহিত হতে চললেও সংক্রমণ ও মৃত্যু এখনো সেভাবে কমছে না।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর