০৩:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

করোনার ব্রিফিং কেন বন্ধ, ব্যাখ্যা দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক

দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর হার কমে আসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিং বন্ধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ বৃহস্পতিবার বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ সংক্রান্ত এক সভা শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুহার কমে আসায় সরাসরি ব্রিফিং না করে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সংক্রান্ত তথ্য জানানোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’

জাহিদ মালেক বলেন, ‘আগামী মাসেই বেশ কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল করোনার জন্য চিহ্নিত করে বাকি হাসপাতাল অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য নির্ধারণ করা হবে। ক্যানসারের চিকিৎসায় প্রতিটি বিভাগে ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে।’

সরকারের এ মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে প্রতিবছর দেড় লাখ লোক ক্যানসারে আক্রান্ত হন। মারা যান প্রায় এক লাখ লোক। আমাদের ক্যানসার চিকিৎসায় কেবল ক্যানসার ইনস্টিটিউট রয়েছে ৫০০ বেডের। ক্যানসারের আর হাসপাতাল নেই। দেশে কিডনি রোগীও অনেক, প্রতি বছর ৫০ হাজার মানুষ কিডনি রোগে মারা যায়। কিডনি রোগীদের ডায়ালাইসিস লাগে। কিডনি রোগের কারণে বেশি মানুষ মারা যায়। এ ছাড়া আমাদের দেশে কার্ডিয়াক রোগী অনেক বেশি।’

তিনি আরও বলেন ‘প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে একনেকে এ সংক্রান্ত আড়াই হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন। এসব হাসপাতালে ক্যানসার, কিডনি ও কার্ডিয়াক রোগীর চিকিৎসা দেওয়া হবে।’

সভায় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নান এবং মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

করোনার ব্রিফিং কেন বন্ধ, ব্যাখ্যা দিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৫:১৫:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২০

দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়ে মৃত্যুর হার কমে আসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিং বন্ধ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। আজ বৃহস্পতিবার বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ সংক্রান্ত এক সভা শেষে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুহার কমে আসায় সরাসরি ব্রিফিং না করে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সংক্রান্ত তথ্য জানানোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’

জাহিদ মালেক বলেন, ‘আগামী মাসেই বেশ কয়েকটি সরকারি হাসপাতাল করোনার জন্য চিহ্নিত করে বাকি হাসপাতাল অন্যান্য রোগের চিকিৎসার জন্য নির্ধারণ করা হবে। ক্যানসারের চিকিৎসায় প্রতিটি বিভাগে ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে।’

সরকারের এ মন্ত্রী বলেন, ‘দেশে প্রতিবছর দেড় লাখ লোক ক্যানসারে আক্রান্ত হন। মারা যান প্রায় এক লাখ লোক। আমাদের ক্যানসার চিকিৎসায় কেবল ক্যানসার ইনস্টিটিউট রয়েছে ৫০০ বেডের। ক্যানসারের আর হাসপাতাল নেই। দেশে কিডনি রোগীও অনেক, প্রতি বছর ৫০ হাজার মানুষ কিডনি রোগে মারা যায়। কিডনি রোগীদের ডায়ালাইসিস লাগে। কিডনি রোগের কারণে বেশি মানুষ মারা যায়। এ ছাড়া আমাদের দেশে কার্ডিয়াক রোগী অনেক বেশি।’

তিনি আরও বলেন ‘প্রধানমন্ত্রী কিছুদিন আগে একনেকে এ সংক্রান্ত আড়াই হাজার কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন। এসব হাসপাতালে ক্যানসার, কিডনি ও কার্ডিয়াক রোগীর চিকিৎসা দেওয়া হবে।’

সভায় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নান এবং মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ