০৯:৫১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

বন্যায় টাঙ্গাইলের ৭৮৮ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৩ কোটি ৪১ লাখ টাকার ক্ষতি

টাঙ্গাইলে পর পর তিন দফা বন্যায় প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কলেজের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ৭৮৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিদ্যালয়ের ভবন ও মাঠ ধ্বস এবং আসবাব পত্র নষ্ট হয়ে ১৩ কোটি ৪১ লাখ ৩১ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়াও একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত দোতলা ভবন যমুনার গর্ভে চলে গিয়েছে। করোনাভাইরাসে কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় প্রতিষ্ঠান খোলার পরে পাঠদানে ভোগান্তি হবে বলে জানিয়েছেন একাধিক শিক্ষক। তাই দ্রæত সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংস্কার করার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক ও অভিভাবকরা।

শিক্ষা বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জেলার ১২টি উপজেলার মধ্যে ১০টি উপজেলার ৫৬৬ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩১ হাজার টাকা, ১৪২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুই কোটি ৪৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা, ৬৮টি মাদ্রাসার এক কোটি ৪৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ও ১২ টি কলেজের ৩৪ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সদর উপজেলার ১০০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫৪ লাখ ১০ হাজার টাকা, ২০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, তিনটি কলেজের ৯ লাখ টাকা ও ১১ টি মাদ্রাসার ৪৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দেলদুয়ারে ৮১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪২ লাখ ৩৬ হাজার টাকা, দুইটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এক লাখ টাকা, দুইটি মাদ্রাসার এক লাখ ৫০ হাজার টাকা, কালিহাতীতে ৭৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, ৬ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ লাখ টাকা, চারটি মাদ্রাসার ৬ লাখ ৬ টাকা, নাগরপুরে ৩৯ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫০ লাখ ৯০ হাজার টাকা, ১৮ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫০ লাখ ৫০ হাজার টাকা, দুইটি কলেজের পাঁচ লাখ টাকা ও সাতটি মাদ্রাসার ১৪ লাখ টাকা, সখীপুরে সাতটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩২ লাখ ৫৫ হাজার টাকা, তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাত লাখ টাকা, একটি কলেজের এক লাখ টাকা ও একটি মাদ্রাসার তিন লাখ ৫০ হাজার টাকা, মির্জাপুরে ৮৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ৩১ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকা, পাঁচটি মাদ্রাসার চার লাখ ২৫ হাজার টাকা, ভূঞাপুুরে ৬১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক কোটি ১৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ১৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৬ লাখ টাকা, একটি কলেজের এক লাখ টাকা ও ১৪ টি মাদ্রাসার ১৪ লাখ টাকা, ঘাটাইলে ৪৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা, ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ছয়টি মাদ্রাসার ১৩ লাখ টাকা, গোপালপুরে ৫৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা, দুইটি কলেজের আট লাখ টাকা ও পাঁচটি মাদ্রাসার ১৫ লাখ টাকা ও বাসাইলে ২০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আট লাখ ৭০ হাজার টাকা, ২১ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৫ লাখ টাকা, তিনটি কলেজের ১০ লাখ টাকা ও ১১ টি মাদ্রাসার ২৪ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া বন্যার পানিতে ধনবাড়ী ও মধুপুর উপজেলার কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এ দিকে গত ১৩ জুন নাগরপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের পাইকশা মাইঝাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত দোতলা ভবনটি যমুনা নদীর গর্ভে চলে যায়। এতে এক কোটি ২০ টাকার মতো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

পাইকশা মাইঝাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. আতিকুর রহমান জানান, করোনাভাইরাসের কারণে বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় ক্লাশ বন্ধ তাই আপাতত কোন সমস্যা হচ্ছে না। বিদ্যালয় খোলার পর দোতলা ভবনের শিক্ষার্থীদের টিনশেড ঘরে ক্লাশ নিতে হবে। গাদাগাদি করে শিক্ষার্থী বসলে ক্লাশ নিতে খুব সমস্যা হবে। তাই আরেকটি নতুন ভবনের দাবি জানান তিনি।

পাইকশা মাইঝাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারা খানম জানান, গত বছর বন্যায় এ এলাকায় তীব্র ভাঙন দেখা দেয়। সে সময় যদি ভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হতো তাহলে আজ তাদের বিদ্যালয়টি যমুনায় বিলীন হয়ে যেত না।

সলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট দাউদুল ইসলাম দাউদ জানান, গত বছর পাইকশা মাইঝাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় ভাঙন পরিদর্শনে গিয়েছিলেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী ও স্থানীয় এমপি আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি ভাঙন রোধে আশ্বাস দিয়েছিলেন; কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি।
বেড়বুচনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গর্ভনিং বডির সভাপতি নাসির উদ্দিন জানান, বিদ্যালয়টি পৌরএলাকার মধ্যে হলেও পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় একটু বৃষ্টিতেই বিদ্যালয়ের মাঠে হাটু পানি জমে। এর আগে খুব দুর্ভোগে ক্লাশ করেছে শিক্ষার্থীরা। তাই দ্রæত সময়ের পানি প্রয়োজনীয় প্রদক্ষেপ গ্রহন করার দাবি জানান তিনি।

জেলা প্রাথমিক প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুল আজিজ জানান, ক্ষতিগ্রস্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তালিকা করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যালয়গুলো দ্রæত সংস্কার করে পাঠদান দানের ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি জানান।

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা লায়লা খানম জানান, ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা করে ঢাকা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর বরাবর পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো সংস্কার করা হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

জনপ্রিয়

বিল্ডিং এ ডিজাবিলিটি ইনক্লুসিভ ওয়ার্কফোর্স শীর্ষক ওয়ার্কশপ অনুষ্ঠিত

বন্যায় টাঙ্গাইলের ৭৮৮ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৩ কোটি ৪১ লাখ টাকার ক্ষতি

প্রকাশিত : ০৪:৩০:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২০

টাঙ্গাইলে পর পর তিন দফা বন্যায় প্রাথমিক বিদ্যালয়, মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও কলেজের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ৭৮৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিদ্যালয়ের ভবন ও মাঠ ধ্বস এবং আসবাব পত্র নষ্ট হয়ে ১৩ কোটি ৪১ লাখ ৩১ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়াও একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত দোতলা ভবন যমুনার গর্ভে চলে গিয়েছে। করোনাভাইরাসে কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় প্রতিষ্ঠান খোলার পরে পাঠদানে ভোগান্তি হবে বলে জানিয়েছেন একাধিক শিক্ষক। তাই দ্রæত সময়ের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংস্কার করার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক ও অভিভাবকরা।

শিক্ষা বিভাগ সূত্রে জানা যায়, জেলার ১২টি উপজেলার মধ্যে ১০টি উপজেলার ৫৬৬ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮ কোটি ৩৯ লাখ ৩১ হাজার টাকা, ১৪২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দুই কোটি ৪৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা, ৬৮টি মাদ্রাসার এক কোটি ৪৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ও ১২ টি কলেজের ৩৪ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সদর উপজেলার ১০০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫৪ লাখ ১০ হাজার টাকা, ২০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৬৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা, তিনটি কলেজের ৯ লাখ টাকা ও ১১ টি মাদ্রাসার ৪৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দেলদুয়ারে ৮১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪২ লাখ ৩৬ হাজার টাকা, দুইটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এক লাখ টাকা, দুইটি মাদ্রাসার এক লাখ ৫০ হাজার টাকা, কালিহাতীতে ৭৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৮৬ লাখ ২০ হাজার টাকা, ৬ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ লাখ টাকা, চারটি মাদ্রাসার ৬ লাখ ৬ টাকা, নাগরপুরে ৩৯ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫০ লাখ ৯০ হাজার টাকা, ১৮ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫০ লাখ ৫০ হাজার টাকা, দুইটি কলেজের পাঁচ লাখ টাকা ও সাতটি মাদ্রাসার ১৪ লাখ টাকা, সখীপুরে সাতটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩২ লাখ ৫৫ হাজার টাকা, তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাত লাখ টাকা, একটি কলেজের এক লাখ টাকা ও একটি মাদ্রাসার তিন লাখ ৫০ হাজার টাকা, মির্জাপুরে ৮৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৩ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ৩১ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৭ লাখ ৭৫ হাজার টাকা, পাঁচটি মাদ্রাসার চার লাখ ২৫ হাজার টাকা, ভূঞাপুুরে ৬১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক কোটি ১৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা, ১৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২৬ লাখ টাকা, একটি কলেজের এক লাখ টাকা ও ১৪ টি মাদ্রাসার ১৪ লাখ টাকা, ঘাটাইলে ৪৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা, ১০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা, ছয়টি মাদ্রাসার ১৩ লাখ টাকা, গোপালপুরে ৫৬ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৮ লাখ ৩০ হাজার টাকা, ১৬টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৪৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা, দুইটি কলেজের আট লাখ টাকা ও পাঁচটি মাদ্রাসার ১৫ লাখ টাকা ও বাসাইলে ২০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আট লাখ ৭০ হাজার টাকা, ২১ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৫৫ লাখ টাকা, তিনটি কলেজের ১০ লাখ টাকা ও ১১ টি মাদ্রাসার ২৪ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এছাড়া বন্যার পানিতে ধনবাড়ী ও মধুপুর উপজেলার কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। এ দিকে গত ১৩ জুন নাগরপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের পাইকশা মাইঝাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নবনির্মিত দোতলা ভবনটি যমুনা নদীর গর্ভে চলে যায়। এতে এক কোটি ২০ টাকার মতো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

পাইকশা মাইঝাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মো. আতিকুর রহমান জানান, করোনাভাইরাসের কারণে বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় ক্লাশ বন্ধ তাই আপাতত কোন সমস্যা হচ্ছে না। বিদ্যালয় খোলার পর দোতলা ভবনের শিক্ষার্থীদের টিনশেড ঘরে ক্লাশ নিতে হবে। গাদাগাদি করে শিক্ষার্থী বসলে ক্লাশ নিতে খুব সমস্যা হবে। তাই আরেকটি নতুন ভবনের দাবি জানান তিনি।

পাইকশা মাইঝাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ারা খানম জানান, গত বছর বন্যায় এ এলাকায় তীব্র ভাঙন দেখা দেয়। সে সময় যদি ভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হতো তাহলে আজ তাদের বিদ্যালয়টি যমুনায় বিলীন হয়ে যেত না।

সলিমাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট দাউদুল ইসলাম দাউদ জানান, গত বছর পাইকশা মাইঝাইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এলাকায় ভাঙন পরিদর্শনে গিয়েছিলেন পানিসম্পদ উপমন্ত্রী ও স্থানীয় এমপি আহসানুল ইসলাম টিটু। তিনি ভাঙন রোধে আশ্বাস দিয়েছিলেন; কিন্তু তা বাস্তবায়ন হয়নি।
বেড়বুচনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গর্ভনিং বডির সভাপতি নাসির উদ্দিন জানান, বিদ্যালয়টি পৌরএলাকার মধ্যে হলেও পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় একটু বৃষ্টিতেই বিদ্যালয়ের মাঠে হাটু পানি জমে। এর আগে খুব দুর্ভোগে ক্লাশ করেছে শিক্ষার্থীরা। তাই দ্রæত সময়ের পানি প্রয়োজনীয় প্রদক্ষেপ গ্রহন করার দাবি জানান তিনি।

জেলা প্রাথমিক প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুল আজিজ জানান, ক্ষতিগ্রস্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তালিকা করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত বিদ্যালয়গুলো দ্রæত সংস্কার করে পাঠদান দানের ব্যবস্থা করা হবে বলে তিনি জানান।

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা লায়লা খানম জানান, ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকা করে ঢাকা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর বরাবর পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো সংস্কার করা হবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর