১১:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বেনাপোলে শুল্কফাঁকির অভিযোগে দুই সিএন্ডএফ লাইসেন্স বাতিল

যশোরের বেনাপোল বন্দরে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি করে শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে দুটি কাস্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরোয়ার্ডিং (সিএন্ডএফ) এজেন্টের লাইসেন্স সাময়িকভাবে বাতিল করেছেন শুল্ক কর্তৃপক্ষ।
সোমবার বেনাপোল শুল্কভবনের সহকারী কমিশনার উত্তম চাকমা লাইসেন্স বাতিলের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,রিমু এন্টারপ্রাইজ ও সানি এন্টারপ্রাইজ নামে দুটি সিএন্ডএফ এজেন্টের লাইসেন্স সাময়িকভাবে বাতিল করা হয়েছে।
অভিযুক্ত দুই সিএন্ডএফ লাইসেন্সের মাধ্যমে ‘মিথ্যা ঘোষণায়’ আমদানি করা পন্য চালানের ‘শুল্ক ফাঁকি’ দিয়ে বন্দর থেকে ছাড় করানোর চেষ্টা করে।
গোপন সংবাদে শুল্ক ফাঁকির এমন ঘটনা নিশ্চিত হওয়ার পর শুল্ক বিভাগ পণ্য চালানটি আটক করে।পরে অনুসন্ধানে কাগজ পত্র যাচায় বাচায়ে শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ প্রমানিত হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা হিসাবে শুল্কফঁকির অর্থ আদায় ও সাময়িক ভাবে লাইসেন্স বাতিল করা হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বন্দর ব্যবহারকারিরা বলেন,এক শ্রেনীর ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ছত্র ছায়ায় শুল্ক ও বন্দর কর্মকর্তা কর্মচারীদের ম্যানেজ করে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আসছে।এতে সরকার শত শত কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
বেনাপোল বন্দরে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানির সঙ্গে জড়িত থাকায় অতিসম্প্রতি ১০সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করেছে এনবিআর। ইতোমধ্যে মংলা কাস্টমসের কমিশনার হোসেন আহম্মদের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি বিষয়টি অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

জনপ্রিয়

বেনাপোলে শুল্কফাঁকির অভিযোগে দুই সিএন্ডএফ লাইসেন্স বাতিল

প্রকাশিত : ০৭:২৭:২৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২০

যশোরের বেনাপোল বন্দরে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি করে শুল্ক ফাঁকির অভিযোগে দুটি কাস্টমস ক্লিয়ারিং এন্ড ফরোয়ার্ডিং (সিএন্ডএফ) এজেন্টের লাইসেন্স সাময়িকভাবে বাতিল করেছেন শুল্ক কর্তৃপক্ষ।
সোমবার বেনাপোল শুল্কভবনের সহকারী কমিশনার উত্তম চাকমা লাইসেন্স বাতিলের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,রিমু এন্টারপ্রাইজ ও সানি এন্টারপ্রাইজ নামে দুটি সিএন্ডএফ এজেন্টের লাইসেন্স সাময়িকভাবে বাতিল করা হয়েছে।
অভিযুক্ত দুই সিএন্ডএফ লাইসেন্সের মাধ্যমে ‘মিথ্যা ঘোষণায়’ আমদানি করা পন্য চালানের ‘শুল্ক ফাঁকি’ দিয়ে বন্দর থেকে ছাড় করানোর চেষ্টা করে।
গোপন সংবাদে শুল্ক ফাঁকির এমন ঘটনা নিশ্চিত হওয়ার পর শুল্ক বিভাগ পণ্য চালানটি আটক করে।পরে অনুসন্ধানে কাগজ পত্র যাচায় বাচায়ে শুল্ক ফাঁকির অভিযোগ প্রমানিত হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা হিসাবে শুল্কফঁকির অর্থ আদায় ও সাময়িক ভাবে লাইসেন্স বাতিল করা হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে বন্দর ব্যবহারকারিরা বলেন,এক শ্রেনীর ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন ছত্র ছায়ায় শুল্ক ও বন্দর কর্মকর্তা কর্মচারীদের ম্যানেজ করে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আসছে।এতে সরকার শত শত কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে।
বেনাপোল বন্দরে মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানির সঙ্গে জড়িত থাকায় অতিসম্প্রতি ১০সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণের সুপারিশ করেছে এনবিআর। ইতোমধ্যে মংলা কাস্টমসের কমিশনার হোসেন আহম্মদের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি বিষয়টি অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ