০৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫

কম্বোডিয়ায় আটকে পড়া শতাধিক প্রবাসী দেশে আসার অপেক্ষায়

কোভিড-১৯ দুর্যোগের কারণে কম্বোডিয়ায় আটকে পড়া প্রায় শতাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরতে চান। নিজ অর্থায়নেই তারা দেশে ফেরত আসার জন্য আগ্রহী বলে জানা গেছে।

জানা যায়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের হওয়ার আগে ভ্রমণ ও ব্যবসায়িক কাজসহ বিভিন্ন কাজে কম্বোডিয়ায় গিয়ে এসব বাংলাদেশি আটকে পড়েন। তবে সম্প্রতি দেশে ফেরত আসার জন্য কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাস, ব্যাংককে ভুক্তভোগী বাংলাদেশীরা বিগত কয়েকমাস যাবত ধর্ণা দিয়েও কোনো ধরণের সমাধান পাচ্ছেন না।

বাংলাদেশ দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি মো. ফাহাদ পারভেজ বসুনিয়া আটকে পড়া বাংলাদেশীদের নিকট দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য আবেদন করার আহবান করলে দেশে যাওয়ার জন্য শতাদিক বাংলাদেশি আবেদন করেন।

আবেদনকারীদের ভাষ্যমতে, বিগত দেড়মাস আগে আবেদন দূতাবাসের ইমেইলে প্রেরণ করা হলেও দূতাবাস এখনো কোনো বাংলাদেশীর ফোন রিসিভ করছে না এবং যোগাযোগ বন্ধ রেখেছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হচ্ছে না। আটকে পড়া বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেকেই জটিল রোগে আক্রান্ত, মানবেতর জীবনযাপন করছে বলে জানা যায়।

এ বিষয়ে দেশে আসতে ইচ্ছুক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চায় প্রবাসে আটকে পড়া বাংলাদেশীরা।

বিজনেস বাংলাদেশ/এসএম

ক্ষুদে মেসির  দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

কম্বোডিয়ায় আটকে পড়া শতাধিক প্রবাসী দেশে আসার অপেক্ষায়

প্রকাশিত : ০৭:১৩:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২০

কোভিড-১৯ দুর্যোগের কারণে কম্বোডিয়ায় আটকে পড়া প্রায় শতাধিক প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরতে চান। নিজ অর্থায়নেই তারা দেশে ফেরত আসার জন্য আগ্রহী বলে জানা গেছে।

জানা যায়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের হওয়ার আগে ভ্রমণ ও ব্যবসায়িক কাজসহ বিভিন্ন কাজে কম্বোডিয়ায় গিয়ে এসব বাংলাদেশি আটকে পড়েন। তবে সম্প্রতি দেশে ফেরত আসার জন্য কম্বোডিয়া-থাইল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাস, ব্যাংককে ভুক্তভোগী বাংলাদেশীরা বিগত কয়েকমাস যাবত ধর্ণা দিয়েও কোনো ধরণের সমাধান পাচ্ছেন না।

বাংলাদেশ দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি মো. ফাহাদ পারভেজ বসুনিয়া আটকে পড়া বাংলাদেশীদের নিকট দেশে ফেরত পাঠানোর জন্য আবেদন করার আহবান করলে দেশে যাওয়ার জন্য শতাদিক বাংলাদেশি আবেদন করেন।

আবেদনকারীদের ভাষ্যমতে, বিগত দেড়মাস আগে আবেদন দূতাবাসের ইমেইলে প্রেরণ করা হলেও দূতাবাস এখনো কোনো বাংলাদেশীর ফোন রিসিভ করছে না এবং যোগাযোগ বন্ধ রেখেছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশী কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের কার্যকর কোনো পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হচ্ছে না। আটকে পড়া বাংলাদেশীদের মধ্যে অনেকেই জটিল রোগে আক্রান্ত, মানবেতর জীবনযাপন করছে বলে জানা যায়।

এ বিষয়ে দেশে আসতে ইচ্ছুক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চায় প্রবাসে আটকে পড়া বাংলাদেশীরা।

বিজনেস বাংলাদেশ/এসএম