০৬:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪

বাবরের ফিফটিতে চ্যাম্পিয়ন করাচি

দুই দলের সামনেই ছিল প্রথমবারের মতো পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) শিরোপা জেতার হাতছানি। কিন্তু বাবর আজমের ফিফটিতে তামিম ইকবালের লাহোর কালান্দার্সকে পরাজিত করে শিরোপা জয়ের উৎসবে মেতেছে করাচি কিংস।

করাচির জাতীয় স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার রাতে পঞ্চম আসরের ফাইনালে করাচি জিতেছে ৫ উইকেটে। ১৩৫ রানের লক্ষ্য তারা ছুঁয়ে ফেলে ৮ বল বাকি থাকতে।

লাহোরের পক্ষে ৩৮ বলে ৪টি চার ও একটি ছক্কায় দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৫ রান করেন তামিম। তার বিদায়ের পরই দিক হারায় লাহোর। বিনা উইকেটে ৬৮ থেকে দ্রুত তাদের স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ৮১। আরেক ওপেনার ফখর জামান ২৪ বলে ২৭ করে ফেরার পর দ্রুত বিদায় নেন মোহাম্মদ হাফিজ ও সামিত প্যাটেল।
ডেভিড ভিসাও পারেননি কিছু করে দেখাতে। ১৪ বলে ১৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। শেষ ওভারে শাহিন শাহ আফ্রিদির চার-ছক্কায় দলের সংগ্রহ দাড়ায় ১৩৪।

তবে ১৩৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে করাচির শুরুটা খুব একটা ভাল ছিল না। ইনিংসের চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে দলীয় ২৩ রানের মাথায় সাজঘরের পথ ধরেন শারজিল খান (১৩)। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে ফিরে যান ১১ বলে ১১ রান করা অ্যালেক্স হেলস।

লক্ষ্য ছোট হলেও ৪৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে খানিক চিন্তায়ই পড়ে গেছিল করাচি। সেখান থেকে তৃতীয় উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন বাবর আজম ও চ্যাডউইক ওয়ালটন। এ দুজনের জুটিতেই মূলত জয় নিশ্চিত হয়ে যায় করাচির। ইনিংসের ১৬তম ওভারের প্রথম বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে ধরা পড়েন ২৭ বলে ২২ রান করা ওয়ালটন।

ততক্ষণে জয়ের বন্দরে প্রায় পৌঁছেই গেছে করাচি। বাকি থাকা ২৯ বলে ২৫ রান করতে খুব একটা পেতে হয়নি বাবর আজমদের। ইনিংসের শুরু থেকে ম্যাচ জেতা পর্যন্ত খেলে গেছেন বাবর। শেষপর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৪৯ বলে ৬৩ রান করে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

বাবরের ফিফটিতে চ্যাম্পিয়ন করাচি

প্রকাশিত : ১০:৪০:৩৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ নভেম্বর ২০২০

দুই দলের সামনেই ছিল প্রথমবারের মতো পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) শিরোপা জেতার হাতছানি। কিন্তু বাবর আজমের ফিফটিতে তামিম ইকবালের লাহোর কালান্দার্সকে পরাজিত করে শিরোপা জয়ের উৎসবে মেতেছে করাচি কিংস।

করাচির জাতীয় স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার রাতে পঞ্চম আসরের ফাইনালে করাচি জিতেছে ৫ উইকেটে। ১৩৫ রানের লক্ষ্য তারা ছুঁয়ে ফেলে ৮ বল বাকি থাকতে।

লাহোরের পক্ষে ৩৮ বলে ৪টি চার ও একটি ছক্কায় দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৫ রান করেন তামিম। তার বিদায়ের পরই দিক হারায় লাহোর। বিনা উইকেটে ৬৮ থেকে দ্রুত তাদের স্কোর হয়ে যায় ৪ উইকেটে ৮১। আরেক ওপেনার ফখর জামান ২৪ বলে ২৭ করে ফেরার পর দ্রুত বিদায় নেন মোহাম্মদ হাফিজ ও সামিত প্যাটেল।
ডেভিড ভিসাও পারেননি কিছু করে দেখাতে। ১৪ বলে ১৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। শেষ ওভারে শাহিন শাহ আফ্রিদির চার-ছক্কায় দলের সংগ্রহ দাড়ায় ১৩৪।

তবে ১৩৫ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে করাচির শুরুটা খুব একটা ভাল ছিল না। ইনিংসের চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে দলীয় ২৩ রানের মাথায় সাজঘরের পথ ধরেন শারজিল খান (১৩)। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে ফিরে যান ১১ বলে ১১ রান করা অ্যালেক্স হেলস।

লক্ষ্য ছোট হলেও ৪৯ রানে ২ উইকেট হারিয়ে খানিক চিন্তায়ই পড়ে গেছিল করাচি। সেখান থেকে তৃতীয় উইকেটে ৬১ রানের জুটি গড়েন বাবর আজম ও চ্যাডউইক ওয়ালটন। এ দুজনের জুটিতেই মূলত জয় নিশ্চিত হয়ে যায় করাচির। ইনিংসের ১৬তম ওভারের প্রথম বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে ধরা পড়েন ২৭ বলে ২২ রান করা ওয়ালটন।

ততক্ষণে জয়ের বন্দরে প্রায় পৌঁছেই গেছে করাচি। বাকি থাকা ২৯ বলে ২৫ রান করতে খুব একটা পেতে হয়নি বাবর আজমদের। ইনিংসের শুরু থেকে ম্যাচ জেতা পর্যন্ত খেলে গেছেন বাবর। শেষপর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ৪৯ বলে ৬৩ রান করে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার