১১:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ভূঞাপুর পৌরসভায় সংঘর্ষ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর পৌর নির্বাচনে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকের মধ্যে সংঘষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় দুজনের হাতের কবজি এবং দুজনের আঙুল কেটে গেছে বলে জানা গেছে। শনিবার বেলা ১২টার দিকে পৌরসভার কুতুবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এক নারীসহ ১০জন আহত হয়েছেন।

স্থানীয়রা জানান, ভূঞাপুর পৌরসভা নির্বাচনে কুতুবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পানির বোতল প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আনোয়ার হোসেনের সমর্থকদের সাথে উট পাখি প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী জাহিদুল ইসলামের সমর্থকদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়।

আনোয়ার গ্রুপের লোকজন জাহিদুল ইসলামের সমর্থকদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে উভয় গ্রুপের এক নারীসহ ১০জনকে আহত হয়। এ সময় সোমেলা বেগমসহ দুইজনের হাতের কবজি ও দুজনের আঙ্গুল কেটে গেছে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

আহতরা হলেন- কমলা বেগম(৫০), আব্দুর রহমান(২৬), ময়েস উদ্দীন(৫০), শহিতন(৫০), সুচি বেগম(৪৫), খায়রুল(২০), আসাদুল(২৬) ও দুলাল(৩৫)। এদিকে ওই কেন্দ্রে সাময়িকভাবে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। প্রায় ৩০ মিনিট পর আবারো ভোটগ্রহণ শুরু হয়।

১নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বরত প্রিজাইডিং অফিসার শাহীনুল ইসলাম বলেন, দুই কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ ঘটনায় ৩০-৩৫ মিনিট ভোটগ্রহণ বন্ধ রাখা হয়। এখন ভোটগ্রহণ চলছে।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

ভূঞাপুর পৌরসভায় সংঘর্ষ

প্রকাশিত : ১২:৩১:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২১

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর পৌর নির্বাচনে দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকের মধ্যে সংঘষের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় দুজনের হাতের কবজি এবং দুজনের আঙুল কেটে গেছে বলে জানা গেছে। শনিবার বেলা ১২টার দিকে পৌরসভার কুতুবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এক নারীসহ ১০জন আহত হয়েছেন।

স্থানীয়রা জানান, ভূঞাপুর পৌরসভা নির্বাচনে কুতুবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে পানির বোতল প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী মো. আনোয়ার হোসেনের সমর্থকদের সাথে উট পাখি প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী জাহিদুল ইসলামের সমর্থকদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়।

আনোয়ার গ্রুপের লোকজন জাহিদুল ইসলামের সমর্থকদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে উভয় গ্রুপের এক নারীসহ ১০জনকে আহত হয়। এ সময় সোমেলা বেগমসহ দুইজনের হাতের কবজি ও দুজনের আঙ্গুল কেটে গেছে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।

আহতরা হলেন- কমলা বেগম(৫০), আব্দুর রহমান(২৬), ময়েস উদ্দীন(৫০), শহিতন(৫০), সুচি বেগম(৪৫), খায়রুল(২০), আসাদুল(২৬) ও দুলাল(৩৫)। এদিকে ওই কেন্দ্রে সাময়িকভাবে ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। প্রায় ৩০ মিনিট পর আবারো ভোটগ্রহণ শুরু হয়।

১নম্বর ওয়ার্ডে দায়িত্বরত প্রিজাইডিং অফিসার শাহীনুল ইসলাম বলেন, দুই কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ ঘটনায় ৩০-৩৫ মিনিট ভোটগ্রহণ বন্ধ রাখা হয়। এখন ভোটগ্রহণ চলছে।