১২:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫

ঢাকায় হাসিনা-মোদী বৈঠক হতে পারে ২৭ মার্চ

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আয়োজনে অংশ নিতে আগামী ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ঢাকায় আসতে পারেন। রোববার ভারত থেকে ফিরে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের প্রশ্নে একথা জানানোর পাশাপাশি বলেছেন, দিনক্ষণ এখনও পুরোপুরি চূড়ান্ত হয়নি। তিনি বলেন, “তবে ২৬ শে মার্চ যদি আসেন, সকালের দিকে আসলেন বা দুপুরের দিকে আসলেন, সেক্ষেত্রে বিকাল থেকে আমাদের মূল অনুষ্ঠানটা হবে। সেখানে অংশগ্রহণ করে রাতে হয়ত অফিসিয়াল ব্যাংকুয়েট বা যা করার করব। “সেক্ষেত্রে পরদিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক বা উনি যদি ঢাকার বাইরে যেতে চান, আমরা যদি শিডিউল করতে পারি। এরপর তিনি ফিরে যাবেন।” ঢাকার বাইরে জাতির পিতার সমাধিস্থল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাওয়ার বিষয়টি প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্র সচিব। গত বছরের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে মুজিববর্ষ উদ্বোধনের মূল অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল, তাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীও ছিলেন আমন্ত্রিত। করোনাভাইরাস মহামারী রূপ নেওয়ায় পরে ওই অনুষ্ঠান সংক্ষিপ্ত করা হয়, বিদেশি অতিথিদেরও আসা হয়নি। তবে এরপর ভার্চুয়াল বৈঠকে যুক্ত হয়েছিলেন দুই প্রধানমন্ত্রী।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

ঢাকায় হাসিনা-মোদী বৈঠক হতে পারে ২৭ মার্চ

প্রকাশিত : ১২:০১:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর আয়োজনে অংশ নিতে আগামী ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ঢাকায় আসতে পারেন। রোববার ভারত থেকে ফিরে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের প্রশ্নে একথা জানানোর পাশাপাশি বলেছেন, দিনক্ষণ এখনও পুরোপুরি চূড়ান্ত হয়নি। তিনি বলেন, “তবে ২৬ শে মার্চ যদি আসেন, সকালের দিকে আসলেন বা দুপুরের দিকে আসলেন, সেক্ষেত্রে বিকাল থেকে আমাদের মূল অনুষ্ঠানটা হবে। সেখানে অংশগ্রহণ করে রাতে হয়ত অফিসিয়াল ব্যাংকুয়েট বা যা করার করব। “সেক্ষেত্রে পরদিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠক বা উনি যদি ঢাকার বাইরে যেতে চান, আমরা যদি শিডিউল করতে পারি। এরপর তিনি ফিরে যাবেন।” ঢাকার বাইরে জাতির পিতার সমাধিস্থল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় যাওয়ার বিষয়টি প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্র সচিব। গত বছরের ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে মুজিববর্ষ উদ্বোধনের মূল অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল, তাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীও ছিলেন আমন্ত্রিত। করোনাভাইরাস মহামারী রূপ নেওয়ায় পরে ওই অনুষ্ঠান সংক্ষিপ্ত করা হয়, বিদেশি অতিথিদেরও আসা হয়নি। তবে এরপর ভার্চুয়াল বৈঠকে যুক্ত হয়েছিলেন দুই প্রধানমন্ত্রী।