০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫

ক্রেতা সংকটে ৩২ প্রতিষ্ঠান

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিলেও ক্রেতা সংকটে পড়েছে ৩২টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়েছে। অনেক বিনিয়োগকারী দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট বিক্রির আদেশ দিচ্ছে। কিন্তু ক্রেতা সংকট থাকায় তারা তা বিক্রি করতে পারছেন না। প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শেষে ৩২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য পড়ে রয়েছে। অবশ্য ফ্লোর প্রাইসের কারণে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম নতুন করে কমার সম্ভাবনা নেই। কারণ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। এর মধ্যে ২২টি প্রতিষ্ঠান আগে থেকেই ফ্লোর প্রাইসে রয়েছে। ফলে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর দাম নতুন করে কমেনি। বাকি আটটির দাম কমে ফ্লোর প্রাইসে চলে এসেছে। শেয়ারবাজারে টানা দরপতন দেখা দিলে গত ২৮ জুলাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে প্রতিটি সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস (দামের সর্বনিম্ন সীমা) বেঁধে দেওয়া হয়। এতে বড় ধরনের লোকসানের হাত থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা পেয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। ক্রেতা সংকটে পড়া ৩২ কোম্পানি: অ্যাপোলো ইস্পাত, এশিয়ান টাইগার সন্ধান লাইফ গ্রোথ ফান্ড, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স, বিচ হ্যাচারি, সিএপিএমবিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড, সিএপিএমআইবিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড, ফরচুন সুজ, ফু-ওয়াং ফুড, জিএসপি ফাইন্যান্স, এইচআর টেক্সটাইল, কেয়া কসমেটিকস, কেপিসিএল, লিব্রা ইনফিউশন, লিন্ডে বিডি, মেঘনা ইন্স্যুরেন্স, মিথুন নিটিং, এমএল ডাইং, এনআরবিসি ব্যাংক, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স, রবি, আরএসআরএম স্টিল, রুপালি লাইফ ইনস্যুরেন্স, স্যালভো কেমিক্যাল, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন, ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, ইয়াকিন পলিমার এবং জাহিন টেক্সটাইল।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মামলা

ক্রেতা সংকটে ৩২ প্রতিষ্ঠান

প্রকাশিত : ১২:০০:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ অগাস্ট ২০২২

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রোববার লেনদেনের শুরুতে শেয়ারবাজারে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দিলেও ক্রেতা সংকটে পড়েছে ৩২টি প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য হয়ে পড়েছে। অনেক বিনিয়োগকারী দিনের সর্বনিম্ন দামে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট বিক্রির আদেশ দিচ্ছে। কিন্তু ক্রেতা সংকট থাকায় তারা তা বিক্রি করতে পারছেন না। প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শেষে ৩২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের ক্রয় আদেশের ঘর শূন্য পড়ে রয়েছে। অবশ্য ফ্লোর প্রাইসের কারণে এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম নতুন করে কমার সম্ভাবনা নেই। কারণ প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ার ও ইউনিটের দাম ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। এর মধ্যে ২২টি প্রতিষ্ঠান আগে থেকেই ফ্লোর প্রাইসে রয়েছে। ফলে এ প্রতিষ্ঠানগুলোর দাম নতুন করে কমেনি। বাকি আটটির দাম কমে ফ্লোর প্রাইসে চলে এসেছে। শেয়ারবাজারে টানা দরপতন দেখা দিলে গত ২৮ জুলাই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে প্রতিটি সিকিউরিটিজের ফ্লোর প্রাইস (দামের সর্বনিম্ন সীমা) বেঁধে দেওয়া হয়। এতে বড় ধরনের লোকসানের হাত থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা পেয়েছেন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। ক্রেতা সংকটে পড়া ৩২ কোম্পানি: অ্যাপোলো ইস্পাত, এশিয়ান টাইগার সন্ধান লাইফ গ্রোথ ফান্ড, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স, বিচ হ্যাচারি, সিএপিএমবিডিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড, সিএপিএমআইবিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড, ফরচুন সুজ, ফু-ওয়াং ফুড, জিএসপি ফাইন্যান্স, এইচআর টেক্সটাইল, কেয়া কসমেটিকস, কেপিসিএল, লিব্রা ইনফিউশন, লিন্ডে বিডি, মেঘনা ইন্স্যুরেন্স, মিথুন নিটিং, এমএল ডাইং, এনআরবিসি ব্যাংক, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স, রবি, আরএসআরএম স্টিল, রুপালি লাইফ ইনস্যুরেন্স, স্যালভো কেমিক্যাল, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন, ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফাইন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড, ইয়াকিন পলিমার এবং জাহিন টেক্সটাইল।