০৯:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

হাড় কাপাঁনো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

হাড় কাপাঁনো শীত, তীব্র ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডা হাওয়া বওয়ার ফলে সিরাজগঞ্জের জনজীবন বিপর্যস্ত। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের নিন্ম আয়ের মানুষের জীবন যাপন। বিশেষ করে অসহায় পরিবারের লোকজন মানবেতর জীবন যাপন করছে। ঠান্ডা জনিত কারণে জ্বর সর্দিসহ বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। ঘন কুয়াশাজনিত কারণে মহাসড়কে দফায় দফায় যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, কয়েক সপ্তাহ ধরে হাড় কাপাঁনো শীত ও ঘন কুয়াশা অব্যাহত থাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। রবিবার থেকে এ শীত ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডা হাওয়ার প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। মহাসড়কে বিভিন্ন যানবাহন হেটলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে। এ কারণে যেকোন সময় মহাসড়কে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এমন আশংকা করছে সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসন। অবশ্য পুলিশ সদস্যরা এ যানজট নিরসনে দায়িত্ব পালন করছে। যমুনা নদীর তীরবতী ৫টি উপজেলার চর ও দূর্গম অঞ্চলে শীতের প্রভাব বেশি। এ কারণে গরিব ও অসহায় পরিবারের লোকজন এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে। অবশ্য স্থানীয় প্রশাসন বলছেন, এ শীত শুরু থেকেই জেলার ৯টি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। তবে চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল শীতবস্ত্র বিতরণ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ঠান্ডা জনিত কারণে শিশুসহ অনেকের জ্বর, সর্দি, হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল ও বিভিন্ন ক্লিনিকে অনেক রোগী ভর্তি হয়েছে।

ট্যাগ :

দুপুরে সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

হাড় কাপাঁনো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

প্রকাশিত : ১২:০০:৪৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২১

হাড় কাপাঁনো শীত, তীব্র ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডা হাওয়া বওয়ার ফলে সিরাজগঞ্জের জনজীবন বিপর্যস্ত। এতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের নিন্ম আয়ের মানুষের জীবন যাপন। বিশেষ করে অসহায় পরিবারের লোকজন মানবেতর জীবন যাপন করছে। ঠান্ডা জনিত কারণে জ্বর সর্দিসহ বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। ঘন কুয়াশাজনিত কারণে মহাসড়কে দফায় দফায় যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, কয়েক সপ্তাহ ধরে হাড় কাপাঁনো শীত ও ঘন কুয়াশা অব্যাহত থাকায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। রবিবার থেকে এ শীত ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডা হাওয়ার প্রভাব বৃদ্ধি পেয়েছে। মহাসড়কে বিভিন্ন যানবাহন হেটলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে। এ কারণে যেকোন সময় মহাসড়কে বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। এমন আশংকা করছে সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসন। অবশ্য পুলিশ সদস্যরা এ যানজট নিরসনে দায়িত্ব পালন করছে। যমুনা নদীর তীরবতী ৫টি উপজেলার চর ও দূর্গম অঞ্চলে শীতের প্রভাব বেশি। এ কারণে গরিব ও অসহায় পরিবারের লোকজন এখন মানবেতর জীবন যাপন করছে। অবশ্য স্থানীয় প্রশাসন বলছেন, এ শীত শুরু থেকেই জেলার ৯টি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। তবে চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল শীতবস্ত্র বিতরণ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে ঠান্ডা জনিত কারণে শিশুসহ অনেকের জ্বর, সর্দি, হাঁপানিসহ বিভিন্ন রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যেই সংশ্লিষ্ট হাসপাতাল ও বিভিন্ন ক্লিনিকে অনেক রোগী ভর্তি হয়েছে।