০১:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫

মিমির আক্রমণাত্মক বক্তব্য বিজেপির বিরুদ্ধে

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ২০২১ সালের নির্বাচনের পঞ্চম দফার ভোটের শেষ প্রচারে ব্যাপক সাড়া ফেললেন যাদবপুরের সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। ধূপগুড়ির তৃণমূল প্রার্থী মিতালি রায়ের হয়ে প্রচারের জনসভায় বিজেপিকে এক হাত নিলেন তিনি। বিগত ৭ বছরে ভারতের একের পর এক সাড়া ফেলা ঘটনা বক্তব্যে তুলে আনেন তিনি।

মিমি হাথরাসের ঘটনার প্রসঙ্গ তুলে ধরে জানান, বাংলার মানুষ আজও সেই ধর্ষণের ঘটনা ভোলেনি, ভুলবেও না। কেন্দ্রীয় সরকার নারীদের সুরক্ষা দিতে পারেনি। বাংলায় ক্ষমতায় এলে নারী সুরক্ষা তলানিতে ঠেকবে।

সেখানেই শেষ নয়, অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদিকে বিঁধে মিমি বলেন, ‘আমাদের পশ্চিমবঙ্গ সোনার বাংলাই। তাই তাদের নজর পড়েছে বাংলায়। আমাদের সোনার বাংলা আমাদেরই থাকবে। কোনও মতেই তাদের হাতে এই বাংলা তুলে দিতে আমরা রাজি নই।’
জনসভায় আরও একবার মিনি সকলকে মনে করিয়ে দেন, মমতা ব্যানার্জির আঁচলের তলায় আছেন বলেই, বাংলার মেয়েরা সুরক্ষিত। তাই মিতালি রায়কে ভোট দেওয়া মানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে ভোট দেওয়া।

মিমি আরও জানান, তিনি জলপাইগুড়ির মেয়ে। ধূপগুড়িকেও হাতের তালুর মতো তিনি চেনেন। মিমির দাবি, জলপাইগুড়ির প্রতিটা আসনেই তৃণমূল জিতবে। তৃতীয়বার বাংলার ক্ষমতায় মমতা ব্যানার্জিকে দেখার জন্য তৃণমূলকে বিপুল ভোট দেওয়ার আবেদন করেন তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

মিমির আক্রমণাত্মক বক্তব্য বিজেপির বিরুদ্ধে

প্রকাশিত : ১১:৫০:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ এপ্রিল ২০২১

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ২০২১ সালের নির্বাচনের পঞ্চম দফার ভোটের শেষ প্রচারে ব্যাপক সাড়া ফেললেন যাদবপুরের সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী। ধূপগুড়ির তৃণমূল প্রার্থী মিতালি রায়ের হয়ে প্রচারের জনসভায় বিজেপিকে এক হাত নিলেন তিনি। বিগত ৭ বছরে ভারতের একের পর এক সাড়া ফেলা ঘটনা বক্তব্যে তুলে আনেন তিনি।

মিমি হাথরাসের ঘটনার প্রসঙ্গ তুলে ধরে জানান, বাংলার মানুষ আজও সেই ধর্ষণের ঘটনা ভোলেনি, ভুলবেও না। কেন্দ্রীয় সরকার নারীদের সুরক্ষা দিতে পারেনি। বাংলায় ক্ষমতায় এলে নারী সুরক্ষা তলানিতে ঠেকবে।

সেখানেই শেষ নয়, অমিত শাহ এবং নরেন্দ্র মোদিকে বিঁধে মিমি বলেন, ‘আমাদের পশ্চিমবঙ্গ সোনার বাংলাই। তাই তাদের নজর পড়েছে বাংলায়। আমাদের সোনার বাংলা আমাদেরই থাকবে। কোনও মতেই তাদের হাতে এই বাংলা তুলে দিতে আমরা রাজি নই।’
জনসভায় আরও একবার মিনি সকলকে মনে করিয়ে দেন, মমতা ব্যানার্জির আঁচলের তলায় আছেন বলেই, বাংলার মেয়েরা সুরক্ষিত। তাই মিতালি রায়কে ভোট দেওয়া মানে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে ভোট দেওয়া।

মিমি আরও জানান, তিনি জলপাইগুড়ির মেয়ে। ধূপগুড়িকেও হাতের তালুর মতো তিনি চেনেন। মিমির দাবি, জলপাইগুড়ির প্রতিটা আসনেই তৃণমূল জিতবে। তৃতীয়বার বাংলার ক্ষমতায় মমতা ব্যানার্জিকে দেখার জন্য তৃণমূলকে বিপুল ভোট দেওয়ার আবেদন করেন তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার