০২:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

নানা অজুহাতে রাজধানীতে ফিরছে মানুষ

লকডাউন উপেক্ষা করে নানা অজুহাতে রাজধানীতে ফিরছে মানুষ। এতে করে মানুষের চাপ অব্যাহত রয়েছে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে। শুক্রবার সকালে উভয় ঘাটে ৫ শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে।

লকডাউনের কারণে এই রুটের লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ রয়েছে। একারণে যাত্রীদের চাপ পড়েছে ফেরির উপর। এদিকে, গত কয়েক দিন থেকে নদীর স্রোতে ফেরি পারাপারে অধিক সময় লাগার কারণে বাংলাবাজার ঘাটে পণ্যবাহী ট্রাকের চাপ রয়েছে।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক সালাউদ্দিন বলেন, সকাল থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের ঘাটে আসা কয়েকশ যানবাহনগুলো পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। ফেরিতে উভয়মুখী যাত্রীর চাপ রয়েছে। বাড়ি ফেরা মানুষের চাইতে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের সংখ্যাই বেশি এই ঘাটে।
অন্যদিকে, লঞ্চে চলাচল বন্ধ থাকায় ফেরিতে করে তাদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। ফেরিতে যাত্রী চাপ ও গাদাগাদিতে আজও উপেক্ষিত থাকছে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব। নৌরুটে বর্তমানে ছোট-বড় মিলিয়ে ১০টি ফেরি সচল রয়েছে বলে জানান তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

মুরাদনগরের সাবেক ৫বারের এমপি কায়কোবাদের অপেক্ষায় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ

নানা অজুহাতে রাজধানীতে ফিরছে মানুষ

প্রকাশিত : ০২:১৮:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ অগাস্ট ২০২১

লকডাউন উপেক্ষা করে নানা অজুহাতে রাজধানীতে ফিরছে মানুষ। এতে করে মানুষের চাপ অব্যাহত রয়েছে বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে। শুক্রবার সকালে উভয় ঘাটে ৫ শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে।

লকডাউনের কারণে এই রুটের লঞ্চ ও স্পিডবোট বন্ধ রয়েছে। একারণে যাত্রীদের চাপ পড়েছে ফেরির উপর। এদিকে, গত কয়েক দিন থেকে নদীর স্রোতে ফেরি পারাপারে অধিক সময় লাগার কারণে বাংলাবাজার ঘাটে পণ্যবাহী ট্রাকের চাপ রয়েছে।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক সালাউদ্দিন বলেন, সকাল থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের ঘাটে আসা কয়েকশ যানবাহনগুলো পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। ফেরিতে উভয়মুখী যাত্রীর চাপ রয়েছে। বাড়ি ফেরা মানুষের চাইতে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের সংখ্যাই বেশি এই ঘাটে।
অন্যদিকে, লঞ্চে চলাচল বন্ধ থাকায় ফেরিতে করে তাদের যাতায়াত করতে হচ্ছে। ফেরিতে যাত্রী চাপ ও গাদাগাদিতে আজও উপেক্ষিত থাকছে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব। নৌরুটে বর্তমানে ছোট-বড় মিলিয়ে ১০টি ফেরি সচল রয়েছে বলে জানান তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার