১০:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

কালকিনিতে ব্যাপক সংঘর্ষ, বোমা বিস্ফোরণ, আহত ১০

মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৩নং ওর্য়াডের আন্ডারচর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের শতাধিক বোমা বিস্ফোরণ, গোলাগুলি ও কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটে। পরে সাময়িকভাবে ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়ে যায়।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সকাল ১০টার দিকে সাহেবরামপুর ইউনিয়নের আন্ডারচর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরাদ সর্দার এবং আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী কামরুল আহসান সেলিমে আসলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পরে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এক পর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন অন্তত শতাধিক বোমা বিস্ফোরণ করে ভোটরদের ছত্র ভঙ্গ করে দেয়। পরে পুলিশ ও স্টাইকিং ফোর্স, র‌্যাব ও বিজিবি এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় সকাল ১০টা থেকে ভোটগ্রহণ সাময়িক স্থগিত করা হয়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তত ২০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করেন। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় সাময়িক ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। পরে বিবেচনা করে ভোট নেয়া হবে। সাহেবরাপুর ছাড়াও আরো ১২টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

কালকিনিতে ব্যাপক সংঘর্ষ, বোমা বিস্ফোরণ, আহত ১০

প্রকাশিত : ১১:৫৭:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ নভেম্বর ২০২১

মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলার সাহেবরামপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ৩নং ওর্য়াডের আন্ডারচর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের শতাধিক বোমা বিস্ফোরণ, গোলাগুলি ও কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটে। পরে সাময়িকভাবে ভোটগ্রহণ স্থগিত হয়ে যায়।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, সকাল ১০টার দিকে সাহেবরামপুর ইউনিয়নের আন্ডারচর উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুরাদ সর্দার এবং আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী কামরুল আহসান সেলিমে আসলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পরে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এক পর্যায়ে দুই পক্ষের লোকজন অন্তত শতাধিক বোমা বিস্ফোরণ করে ভোটরদের ছত্র ভঙ্গ করে দেয়। পরে পুলিশ ও স্টাইকিং ফোর্স, র‌্যাব ও বিজিবি এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এসময় সকাল ১০টা থেকে ভোটগ্রহণ সাময়িক স্থগিত করা হয়। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তত ২০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি বর্ষণ করেন। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় সাময়িক ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। পরে বিবেচনা করে ভোট নেয়া হবে। সাহেবরাপুর ছাড়াও আরো ১২টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ চলছে।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার