০৫:১৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪

প্রত্যেক বিভাগে বিকেএসপি হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইতোমধ্যে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি— দেশের প্রত্যেকটা বিভাগে আমরা একটি করে ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-বিকেএসপি গড়ে তুলবো। বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) বিকালে অনুর্ধ্ব ১৭ বালক এবং বালিকাদের দুটি ফুটবল টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা এবং পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ঢাকার কমলাপুরে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’, বালক (অনুর্ধ-১৭)ও ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’, বালিকা (অনুর্ধ-১৭)-২০২১-এর জাতীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

সরকার প্রধান বলেন, ‘ইতিমধ্যে আরও দু’টোর (বিকেএসপি) অনুমোদন দেওয়া হয়ে গেছে। বাকিগুলো আমরা করে দেবো, যাতে করে সেখানে সব ধরনের স্পোর্টসের ব্যাপারে ভালো প্রশিক্ষণ নিতে পারে আমাদের ছেলেমেয়েরা, সে ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। খেলাধুলা এবং শরীরচর্চা এটা খুবই প্রয়োজন।’

প্রতিটি এলাকায় খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি করার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ক্রীড়া খুব প্রয়োজন। ফুটবল, ক্রিকেট বা অন্য যেকোনও খেলা হোক বা যেকোনও ধরনের স্পোর্টস হোক, সেই জায়গাটা সুনির্দিষ্ট থাকবে। তাছাড়া প্রত্যেকটা এলাকায় একেবারে ইউনিয়ন পর্যায়ে পর্যন্ত আমি একটা নির্দেশনা দিয়েছি— প্রতিটি জায়গায় যেন আমাদের বাচ্চাদের খেলাধুলার একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়, সেদিকে আমরা বিশেষভাবে দৃষ্টি দিচ্ছি।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘খেলাধুলার চর্চাটা যাতে আমাদের উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত ভালোভাবে হয়, সে জন্য ইতোমধ্যে প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম, উন্নত মানের খেলার মাঠ, সেটা আমরা করে দিচ্ছি— এই কারণে যে, সেখানে ১২ মাসই সবাই খেলাধুলা করতে পারবে, খেলাধুলোর প্র্যাকটিস করতে পারবে।’

খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানি যে, আমাদের ছেলেমেয়েদেরকে আমরা যত বেশি খেলাধুলা এবং সংস্কৃতি চর্চার মধ্যে সম্পৃক্ত রাখতে পারবো, তাহলে ছেলেমেয়েরা কোনও বিপথে যাবে না।’

তিনি বলেন, ‘কখনও মাদকাসক্ত হওয়া বা জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়া বা পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়া, সেগুলো করবে না। তাদের মন এবং শারীরিকভাবে খুব সুস্থভাবে খেলাধুলা করবে, পড়াশোনাও করবে, মানুষের মতো মানুষ হবে, সেটাই আমি চাই।’

ছেলেমেয়েদের আগামীতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করার মতো যোগ্য করে নিজেদের গড়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা চাই যেসব ছেলেমেয়ে আজকে ফুটবল খেলছে সবাইকে আমি বলবো, তোমরা খুব মনোযোগ দিয়ে খেলাধুলা করবে। তোমাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, ধীরে ধীরে তোমাদেরকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গিয়ে প্রতিযোগিতা করতে হবে এবং সেখানে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করবে, আমি আশা করি। এবং সেভাবেই তোমাদেরকে আমরা তৈরি করতে চাই।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তরুণ সমাজকে আমরা গড়ে তুলতে চাই উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে। আর সে ক্ষেত্রে খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা বা বিজ্ঞান শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি অর্থাৎ কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস সম্পর্কে শিক্ষা সর্বক্ষেত্রে যেন আমাদের ছেলেমেয়েরা গড়ে ওঠে, সেদিকে আমরা বিশেষ দৃষ্টি দিচ্ছি।’

অসচ্ছল ও অসুস্থ খেলোয়াড়দের জন্য আরও ২০ কোটি টাকা দেওয়ার ঘোষণা

অসচ্ছল ও অসুস্থ খেলোযাড়দের সহায়তার জন্য ‘বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনকে’ আরও ২০ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘‘অনেক সময় আমি দেখেছি, আমাদের অনেক ক্রিড়াসেবী অসুস্থ হন। অসুস্থ-অসচ্ছল ক্রীড়াসেবীদেরকে সাহায্য করার জন্য একটা ফাউন্ডেশন করা হয়েছে— ‘বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন’। অতিসম্প্রতি সেখানে ১০ কোটি টাকা সিড মানি হিসেবে আমি দিয়েছি। কিন্তু সেখানে আরও ২০ কোটি টাকা সিড মানি হিসেবে সেখানে দেবো।’’

শেখহাসিনা বলেন, ‘কোনও কোনও ক্রীড়াবিদ খেলতে যেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন, অনেক সময় আঘাত প্রাপ্ত হন, তাদের চিকিৎসা লাগে বা যখন একটু বয়স হয়ে যায়, তখন আর খেলতে পারেন না, তখন তাদের খুব কষ্ট হয়। কাজেই এই কষ্টটা দূর করার জন্য বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনকে পূর্বে ১০ কোটি, সামনে আরও ২০ কোটি টাকা আমরা দিচ্ছি। একটা সিড মানি হিসেবে থাকবে। ’

যারা খেলাধুলার সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদেরকেও সব ধরনের সহযোগিতা করে যাবেন বলে জানান সরকার প্রধান।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে খেলোযাড়দের হাতে ট্রফি ও মেডেল তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো.জাহিদ আহসান রাসেল।

এছাড়া খেলোয়াড়দের জন্য করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে বরাদ্দকৃত বিশেষ অনুদানের চেকও হস্তান্তর করেন প্রতিমন্ত্রী।

কমলাপুরে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম প্রান্তে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো.জাহিদ আহসান রাসেল, যুব মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ের সচিব মো.আখতার হোসেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

জনপ্রিয়

প্রত্যেক বিভাগে বিকেএসপি হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৭:৩৬:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর ২০২১

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইতোমধ্যে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি— দেশের প্রত্যেকটা বিভাগে আমরা একটি করে ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান-বিকেএসপি গড়ে তুলবো। বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) বিকালে অনুর্ধ্ব ১৭ বালক এবং বালিকাদের দুটি ফুটবল টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা এবং পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ঢাকার কমলাপুরে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’, বালক (অনুর্ধ-১৭)ও ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’, বালিকা (অনুর্ধ-১৭)-২০২১-এর জাতীয় পর্যায়ে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত এবং পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে এ অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

সরকার প্রধান বলেন, ‘ইতিমধ্যে আরও দু’টোর (বিকেএসপি) অনুমোদন দেওয়া হয়ে গেছে। বাকিগুলো আমরা করে দেবো, যাতে করে সেখানে সব ধরনের স্পোর্টসের ব্যাপারে ভালো প্রশিক্ষণ নিতে পারে আমাদের ছেলেমেয়েরা, সে ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। খেলাধুলা এবং শরীরচর্চা এটা খুবই প্রয়োজন।’

প্রতিটি এলাকায় খেলাধুলার সুযোগ সৃষ্টি করার তাগিদ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ক্রীড়া খুব প্রয়োজন। ফুটবল, ক্রিকেট বা অন্য যেকোনও খেলা হোক বা যেকোনও ধরনের স্পোর্টস হোক, সেই জায়গাটা সুনির্দিষ্ট থাকবে। তাছাড়া প্রত্যেকটা এলাকায় একেবারে ইউনিয়ন পর্যায়ে পর্যন্ত আমি একটা নির্দেশনা দিয়েছি— প্রতিটি জায়গায় যেন আমাদের বাচ্চাদের খেলাধুলার একটা সুযোগ সৃষ্টি হয়, সেদিকে আমরা বিশেষভাবে দৃষ্টি দিচ্ছি।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘খেলাধুলার চর্চাটা যাতে আমাদের উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত ভালোভাবে হয়, সে জন্য ইতোমধ্যে প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম, উন্নত মানের খেলার মাঠ, সেটা আমরা করে দিচ্ছি— এই কারণে যে, সেখানে ১২ মাসই সবাই খেলাধুলা করতে পারবে, খেলাধুলোর প্র্যাকটিস করতে পারবে।’

খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানি যে, আমাদের ছেলেমেয়েদেরকে আমরা যত বেশি খেলাধুলা এবং সংস্কৃতি চর্চার মধ্যে সম্পৃক্ত রাখতে পারবো, তাহলে ছেলেমেয়েরা কোনও বিপথে যাবে না।’

তিনি বলেন, ‘কখনও মাদকাসক্ত হওয়া বা জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়া বা পড়াশোনা ছেড়ে দেওয়া, সেগুলো করবে না। তাদের মন এবং শারীরিকভাবে খুব সুস্থভাবে খেলাধুলা করবে, পড়াশোনাও করবে, মানুষের মতো মানুষ হবে, সেটাই আমি চাই।’

ছেলেমেয়েদের আগামীতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করার মতো যোগ্য করে নিজেদের গড়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা চাই যেসব ছেলেমেয়ে আজকে ফুটবল খেলছে সবাইকে আমি বলবো, তোমরা খুব মনোযোগ দিয়ে খেলাধুলা করবে। তোমাদেরকে মনে রাখতে হবে যে, ধীরে ধীরে তোমাদেরকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গিয়ে প্রতিযোগিতা করতে হবে এবং সেখানে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করবে, আমি আশা করি। এবং সেভাবেই তোমাদেরকে আমরা তৈরি করতে চাই।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তরুণ সমাজকে আমরা গড়ে তুলতে চাই উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে। আর সে ক্ষেত্রে খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা বা বিজ্ঞান শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি অর্থাৎ কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস সম্পর্কে শিক্ষা সর্বক্ষেত্রে যেন আমাদের ছেলেমেয়েরা গড়ে ওঠে, সেদিকে আমরা বিশেষ দৃষ্টি দিচ্ছি।’

অসচ্ছল ও অসুস্থ খেলোয়াড়দের জন্য আরও ২০ কোটি টাকা দেওয়ার ঘোষণা

অসচ্ছল ও অসুস্থ খেলোযাড়দের সহায়তার জন্য ‘বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনকে’ আরও ২০ কোটি টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘‘অনেক সময় আমি দেখেছি, আমাদের অনেক ক্রিড়াসেবী অসুস্থ হন। অসুস্থ-অসচ্ছল ক্রীড়াসেবীদেরকে সাহায্য করার জন্য একটা ফাউন্ডেশন করা হয়েছে— ‘বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন’। অতিসম্প্রতি সেখানে ১০ কোটি টাকা সিড মানি হিসেবে আমি দিয়েছি। কিন্তু সেখানে আরও ২০ কোটি টাকা সিড মানি হিসেবে সেখানে দেবো।’’

শেখহাসিনা বলেন, ‘কোনও কোনও ক্রীড়াবিদ খেলতে যেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন, অনেক সময় আঘাত প্রাপ্ত হন, তাদের চিকিৎসা লাগে বা যখন একটু বয়স হয়ে যায়, তখন আর খেলতে পারেন না, তখন তাদের খুব কষ্ট হয়। কাজেই এই কষ্টটা দূর করার জন্য বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনকে পূর্বে ১০ কোটি, সামনে আরও ২০ কোটি টাকা আমরা দিচ্ছি। একটা সিড মানি হিসেবে থাকবে। ’

যারা খেলাধুলার সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদেরকেও সব ধরনের সহযোগিতা করে যাবেন বলে জানান সরকার প্রধান।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে খেলোযাড়দের হাতে ট্রফি ও মেডেল তুলে দেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো.জাহিদ আহসান রাসেল।

এছাড়া খেলোয়াড়দের জন্য করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে বরাদ্দকৃত বিশেষ অনুদানের চেকও হস্তান্তর করেন প্রতিমন্ত্রী।

কমলাপুরে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়াম প্রান্তে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো.জাহিদ আহসান রাসেল, যুব মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ের সচিব মো.আখতার হোসেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ