০৬:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

চালের দাম ৫-৬ টাকা কমেছে, আরও কমবে: খাদ্যমন্ত্রী

আজ পোরশা উপজেলায় ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শন করেন খাদ্যমন্ত্রী

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, সরকারি ভাবে খোলাবাজারে (ওএমএস) চাল বিক্রি ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু হওয়ায় ইতিমধ্যে বাজারে চালের দাম কেজিপ্রতি ৫ থেকে ৬ টাকা কমেছে। ক্রমান্বয়ে চালের দাম আরও কমবে।

বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় নওগাঁর পোরশা উপজেলার সারাইগাছি বাজারে ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রেস ব্রিফ্রিংয়ে এই তথ্য জানান খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমন ধানেও কৃষকরা যেন ন্যায্যমূল্য পায় সেটা নিয়েও কাজ করা হচ্ছে। ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে আমরা প্রস্তুত আছি।

মন্ত্রী বলেন, পহেলা সেপ্টেম্বর থেকে সারাদেশে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের ৫০ লাখ হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীকে ১৫ টাকা কেজি দরে প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ওএমএস সপ্তাহে পাঁচদিন চলছে। সারাদেশে ২ হাজার ৩৭০ জন ডিলারের মাধ্যমে ওএমএস বিতরণ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আগে একজন ওএমএসের ডিলার এক টন চালের বরাদ্দ পেতেন। এবার প্রত্যেক ডিলার দুই মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ পাচ্ছেন। ওএমএস কেন্দ্রে টিসিবি কার্ডধারী ও সমাজের পিছিয়ে পড়া এবং তৃতীয় লিঙ্গের মানুষরা অগ্রাধিকার পাবেন জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, টিসিবি কার্ডধারীরা কার্ড দেখিয়ে এবং সাধারণ মানুষ জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে মাসে দুই বার পাঁচ কেজি করে চাল কিনতে পারবেন। এক ব্যক্তি যাতে বার বার চাল কিনতে না পারেন সেটা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে খাদ্যমন্ত্রী পোরশা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনে যোগ দেন। সেখানে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব

 

চালের দাম ৫-৬ টাকা কমেছে, আরও কমবে: খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৩:৪১:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, সরকারি ভাবে খোলাবাজারে (ওএমএস) চাল বিক্রি ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি চালু হওয়ায় ইতিমধ্যে বাজারে চালের দাম কেজিপ্রতি ৫ থেকে ৬ টাকা কমেছে। ক্রমান্বয়ে চালের দাম আরও কমবে।

বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় নওগাঁর পোরশা উপজেলার সারাইগাছি বাজারে ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রেস ব্রিফ্রিংয়ে এই তথ্য জানান খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমন ধানেও কৃষকরা যেন ন্যায্যমূল্য পায় সেটা নিয়েও কাজ করা হচ্ছে। ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে আমরা প্রস্তুত আছি।

মন্ত্রী বলেন, পহেলা সেপ্টেম্বর থেকে সারাদেশে ওএমএস ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হয়েছে। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের ৫০ লাখ হতদরিদ্র জনগোষ্ঠীকে ১৫ টাকা কেজি দরে প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া ওএমএস সপ্তাহে পাঁচদিন চলছে। সারাদেশে ২ হাজার ৩৭০ জন ডিলারের মাধ্যমে ওএমএস বিতরণ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আগে একজন ওএমএসের ডিলার এক টন চালের বরাদ্দ পেতেন। এবার প্রত্যেক ডিলার দুই মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ পাচ্ছেন। ওএমএস কেন্দ্রে টিসিবি কার্ডধারী ও সমাজের পিছিয়ে পড়া এবং তৃতীয় লিঙ্গের মানুষরা অগ্রাধিকার পাবেন জানিয়ে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, টিসিবি কার্ডধারীরা কার্ড দেখিয়ে এবং সাধারণ মানুষ জাতীয় পরিচয়পত্র দেখিয়ে মাসে দুই বার পাঁচ কেজি করে চাল কিনতে পারবেন। এক ব্যক্তি যাতে বার বার চাল কিনতে না পারেন সেটা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

ওএমএস কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে খাদ্যমন্ত্রী পোরশা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনে যোগ দেন। সেখানে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/হাবিব