০৩:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

আরো ২ বছর বাড়ল বিএসইসির চেয়ারম্যানের মেয়াদ

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনের মেয়ার আবার বারানো হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

বিদ্যমান আইনে সুযোগ না থাকলেও খায়রুল হোসেনের মেয়াদ আরো ২ বছর বাড়ানো হয়েছে।

২০১০ সালের শেয়ারবাজারে ধসে বিএসইসিকে নতুন করে ঢেলে সাজানো হয়। এই সুযোগে ২০১১ সালের ১৫ মে বিএসইসিতে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান খায়রুল হোসেন। ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে ধসের কারন অনুসন্ধানে খন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটির বিএসইসিকে ঢেলে সাজানোর পরামর্শের আলোকে এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।

প্রথমবার ৩ বছরের জন্য খায়রুল হোসেনকে নিয়োগ দেয়া হয়। এই মেয়াদ শেষ হবার আগেই তাকে আবার ৪ বছরের জন্য নিয়োগ দেয়া হয়। এই চার বছরের মেয়াদ আগামী ১৪ মে শেষ হবে। কিন্তু মেয়ার শেষ হবার আগেই তাকে আবার ২ বছরে জন্য নিয়োগ দেয়া

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ সালের ৫ এর ৬ উপধারা অনুযায়ি, বিএসইসির চেয়ারম্যান ও কমিশনারগণ শুধুমাত্র ১টি মাত্র মেয়াদের জন্য পুন:নিয়োগের যোগ্য হইবেন। সে হিসাবে খায়রুল হোসেনের পুন:নিয়োগের সুযোগ ছিল না।

বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে খায়রুল হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগে অধ্যাপনা করতেন। একই সঙ্গে তিনি রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। খায়রুল হোসেন ১৯৮৫ সালে প্রভাষক হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। তিনি মস্কো থেকে অর্থনীতি বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ও পরিসংখ্যানে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন।

ট্যাগ :

আরো ২ বছর বাড়ল বিএসইসির চেয়ারম্যানের মেয়াদ

প্রকাশিত : ১১:৩১:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ এপ্রিল ২০১৮

শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনের মেয়ার আবার বারানো হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ এপ্রিল) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

বিদ্যমান আইনে সুযোগ না থাকলেও খায়রুল হোসেনের মেয়াদ আরো ২ বছর বাড়ানো হয়েছে।

২০১০ সালের শেয়ারবাজারে ধসে বিএসইসিকে নতুন করে ঢেলে সাজানো হয়। এই সুযোগে ২০১১ সালের ১৫ মে বিএসইসিতে চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান খায়রুল হোসেন। ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে ধসের কারন অনুসন্ধানে খন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটির বিএসইসিকে ঢেলে সাজানোর পরামর্শের আলোকে এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।

প্রথমবার ৩ বছরের জন্য খায়রুল হোসেনকে নিয়োগ দেয়া হয়। এই মেয়াদ শেষ হবার আগেই তাকে আবার ৪ বছরের জন্য নিয়োগ দেয়া হয়। এই চার বছরের মেয়াদ আগামী ১৪ মে শেষ হবে। কিন্তু মেয়ার শেষ হবার আগেই তাকে আবার ২ বছরে জন্য নিয়োগ দেয়া

বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ সালের ৫ এর ৬ উপধারা অনুযায়ি, বিএসইসির চেয়ারম্যান ও কমিশনারগণ শুধুমাত্র ১টি মাত্র মেয়াদের জন্য পুন:নিয়োগের যোগ্য হইবেন। সে হিসাবে খায়রুল হোসেনের পুন:নিয়োগের সুযোগ ছিল না।

বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে খায়রুল হোসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগে অধ্যাপনা করতেন। একই সঙ্গে তিনি রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। খায়রুল হোসেন ১৯৮৫ সালে প্রভাষক হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। তিনি মস্কো থেকে অর্থনীতি বিষয়ে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর ও পরিসংখ্যানে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন।