০৩:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫

বিএসইসি ফেসিলেটর হিসাবে কাজ করছে

বিএসইসি রেগুলেটর হিসেবে নয়, ফেসিলেটর হিসাবে বিগত দিনগুলোতে বাজার উন্নয়নে কাজ করছে। কমিশনের প্রতি সরকারের যে আস্থা, সে আস্থা বজায় রেখে আগামীতেও একই ধারা অব্যাহত থাকবে। সমস্যা এবং মতভিন্নতা থাকতেই পারে, সেগুলো আলোচনার মাধ্যমেই সমাধানের পথ বের করতে হবে কারোর মধ্যে যেন কোন ভুল বোঝাবুঝি না থাকে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম খায়রুল হোসেন-কে সরকার তৃতীয় দফায় মেয়াদ বৃদ্ধি করায় গতকাল (২৫ এপ্রিল ২০১৮) ডিএসই ব্রোকারস এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ এর প্রেসিডেন্ট মোশতাক আহমেদ সাদেক এর নেতৃত্বে ডিবিএ’র পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ তাকে অভিনন্দন জানানে গেলে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসি’র কমিশনার অধ্যাপক মোঃ হেলাল উদ্দিন নিজামী, মোঃ আমজাদ হোসেন ড. স্বপন কুমার বালা, এফসিএমএ এবং খন্দকার কামালুজ্জামান। তিনি আরো বলেন, আগামী দিনগুলোতে সকলকে সাথে নিয়ে দেশের পুঁজিবাজারকে আন্তর্জাতিকমানে উন্নিত করাই হবে কমিশনের মূল লক্ষ্য। একই সাথে এই বিকাশমান বাজারকে দেশের উদিয়মান অর্থনীতিতে আরো বেশী অবদান রাখার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে সকলের সহযোগীতা প্রত্যাশা করেন। ডিবিএ’র প্রেসিডেন্ট মোশতাক আহমেদ সাদেক বলেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ড. এম খায়রুল হোসেন একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব ।

যার নেতৃত্বে দেশের পুঁজিবাজার আজ বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার সক্ষমতা অর্জন করেছে । পুঁজিবাজার উন্নয়নে বর্তমান কমিশন যে সমস্ত আইনি ও অবকাঠামো সংস্কার করেছে তা দীর্ঘমেয়াদে দেশের পুঁজিবাজার একটি শক্ত ভীতের ওপর দাঁড়িয়েছে। এর ফলে দেশের পুঁজিবাজারে দেশী এবং বিদেশী বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এবং সামনের দিনগুলোতে বিনিয়োগকারীগণ এর সুফল ভোগ করবেন। পুঁজিবাজারের সবচেয়ে বড় স্টেকহোল্ডার ডিবিএ। রেগুলেটরের পরামর্শ অনুযায়ী ডিবিএ বাজার উন্নয়নে সবসময় সহযোগী হিসেবে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। উল্লেখ্য ড. এম. খায়রুল হোসেন ২০১১ সালের ১৫ মে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ শুরু করেন?

২০১৪ সালের মে মাসে চার বছরের জন্য বিএসইসি’র চেয়ারম্যান হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান? দুই মেয়াদে টানা ৭ (সাত) বছর কাজ করার পর গত ১৫ মার্চ ২০১৮ তারিখে কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম খায়রুল হোসেন-কে সিনিয়র সচিবের পদমর্যাদা দেয় সরকার।

ট্যাগ :

বিএসইসি ফেসিলেটর হিসাবে কাজ করছে

প্রকাশিত : ০৯:১২:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ এপ্রিল ২০১৮

বিএসইসি রেগুলেটর হিসেবে নয়, ফেসিলেটর হিসাবে বিগত দিনগুলোতে বাজার উন্নয়নে কাজ করছে। কমিশনের প্রতি সরকারের যে আস্থা, সে আস্থা বজায় রেখে আগামীতেও একই ধারা অব্যাহত থাকবে। সমস্যা এবং মতভিন্নতা থাকতেই পারে, সেগুলো আলোচনার মাধ্যমেই সমাধানের পথ বের করতে হবে কারোর মধ্যে যেন কোন ভুল বোঝাবুঝি না থাকে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম খায়রুল হোসেন-কে সরকার তৃতীয় দফায় মেয়াদ বৃদ্ধি করায় গতকাল (২৫ এপ্রিল ২০১৮) ডিএসই ব্রোকারস এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ এর প্রেসিডেন্ট মোশতাক আহমেদ সাদেক এর নেতৃত্বে ডিবিএ’র পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ তাকে অভিনন্দন জানানে গেলে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএসইসি’র কমিশনার অধ্যাপক মোঃ হেলাল উদ্দিন নিজামী, মোঃ আমজাদ হোসেন ড. স্বপন কুমার বালা, এফসিএমএ এবং খন্দকার কামালুজ্জামান। তিনি আরো বলেন, আগামী দিনগুলোতে সকলকে সাথে নিয়ে দেশের পুঁজিবাজারকে আন্তর্জাতিকমানে উন্নিত করাই হবে কমিশনের মূল লক্ষ্য। একই সাথে এই বিকাশমান বাজারকে দেশের উদিয়মান অর্থনীতিতে আরো বেশী অবদান রাখার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করে সকলের সহযোগীতা প্রত্যাশা করেন। ডিবিএ’র প্রেসিডেন্ট মোশতাক আহমেদ সাদেক বলেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ড. এম খায়রুল হোসেন একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব ।

যার নেতৃত্বে দেশের পুঁজিবাজার আজ বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার সক্ষমতা অর্জন করেছে । পুঁজিবাজার উন্নয়নে বর্তমান কমিশন যে সমস্ত আইনি ও অবকাঠামো সংস্কার করেছে তা দীর্ঘমেয়াদে দেশের পুঁজিবাজার একটি শক্ত ভীতের ওপর দাঁড়িয়েছে। এর ফলে দেশের পুঁজিবাজারে দেশী এবং বিদেশী বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এবং সামনের দিনগুলোতে বিনিয়োগকারীগণ এর সুফল ভোগ করবেন। পুঁজিবাজারের সবচেয়ে বড় স্টেকহোল্ডার ডিবিএ। রেগুলেটরের পরামর্শ অনুযায়ী ডিবিএ বাজার উন্নয়নে সবসময় সহযোগী হিসেবে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেন। উল্লেখ্য ড. এম. খায়রুল হোসেন ২০১১ সালের ১৫ মে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ শুরু করেন?

২০১৪ সালের মে মাসে চার বছরের জন্য বিএসইসি’র চেয়ারম্যান হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান? দুই মেয়াদে টানা ৭ (সাত) বছর কাজ করার পর গত ১৫ মার্চ ২০১৮ তারিখে কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ড. এম খায়রুল হোসেন-কে সিনিয়র সচিবের পদমর্যাদা দেয় সরকার।