০৯:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলাও দরকার: প্রধানমন্ত্রী

সাফজয়ী নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী-

শিশু-কিশোর ও তরুণদের শারীরিক ও মানষিক বিকাশে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলাও দরকার বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমি মনে করি আমাদের ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি যত বেশি খেলাধুলার সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারবে, সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারবে, সাহিত্য চর্চা করবে, তাদের তত বেশি দেশপ্রেম গড়ে উঠবে।

বুধবার, ৯ নভেম্বর সকাল ১১টার দিকে সাফজয়ী নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ অনুষ্ঠানে সাফজয়ী দলের প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ৫ লাখ এবং কর্মকর্তাদের হাতে সম্মাননা হিসেবে ২ লাখ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।

সেপ্টেম্বরে সাফ উইমেনস টুর্নামেন্টে নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা জেতে বাংলাদেশ। এ জন্য এই ফুটবল দলকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হলো। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাফজয়ী খেলোয়াড়রা প্রধানমন্ত্রীর হাতে তাদের চ্যাপিম্পয়ন ট্রফি তুলে দেন।

অনুষ্ঠানের উপস্থিত খেলোয়াড়দের শুভেচ্ছা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। খেলার জগতে আসলেই আমার পরিবারের কথা মনে পড়ে। আমার দাদা ফুটবল খেলতেন, আমার বাবা ফুটবল খেলতেন। আমার দাদা ও আমার বাবা খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। আমার ভাই শেখ কামাল ফুটবল খেলতেন। জামাল ফুটবল, ক্রিকেট খেলতেন। আমার বাসাটাই ছিল স্পোর্টস জগত। আমার পরিবারটা খেলাধুলার সঙ্গে সম্পৃক্ত। আবাহনী ক্রীড়াচক্র যখন তৈরি করা হয় তখন আমরা সাধ্য মতো সহযোগীতা করেছিলাম।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ ফুটবল ক্লাবের সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন। ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী স্মারক প্রদান করেন বাফুফের সভাপতি।

বিজনেস বাংলাদেশ / হাবিব

নরসিংদীতে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উদ্যোগে বিভিন্ন রোগীদের মাঝে কোটি টাকার চেক বিতরণ

লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলাও দরকার: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১২:৪০:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২

শিশু-কিশোর ও তরুণদের শারীরিক ও মানষিক বিকাশে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলাও দরকার বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমি মনে করি আমাদের ছেলে-মেয়েরা লেখাপড়ার পাশাপাশি যত বেশি খেলাধুলার সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারবে, সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে পারবে, সাহিত্য চর্চা করবে, তাদের তত বেশি দেশপ্রেম গড়ে উঠবে।

বুধবার, ৯ নভেম্বর সকাল ১১টার দিকে সাফজয়ী নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। এ অনুষ্ঠানে সাফজয়ী দলের প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ৫ লাখ এবং কর্মকর্তাদের হাতে সম্মাননা হিসেবে ২ লাখ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।

সেপ্টেম্বরে সাফ উইমেনস টুর্নামেন্টে নেপালকে ৩-১ গোলে হারিয়ে প্রথমবারের মতো শিরোপা জেতে বাংলাদেশ। এ জন্য এই ফুটবল দলকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে সংবর্ধনা দেওয়া হলো। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাফজয়ী খেলোয়াড়রা প্রধানমন্ত্রীর হাতে তাদের চ্যাপিম্পয়ন ট্রফি তুলে দেন।

অনুষ্ঠানের উপস্থিত খেলোয়াড়দের শুভেচ্ছা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সবাইকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানাই। খেলার জগতে আসলেই আমার পরিবারের কথা মনে পড়ে। আমার দাদা ফুটবল খেলতেন, আমার বাবা ফুটবল খেলতেন। আমার দাদা ও আমার বাবা খেলায় প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। আমার ভাই শেখ কামাল ফুটবল খেলতেন। জামাল ফুটবল, ক্রিকেট খেলতেন। আমার বাসাটাই ছিল স্পোর্টস জগত। আমার পরিবারটা খেলাধুলার সঙ্গে সম্পৃক্ত। আবাহনী ক্রীড়াচক্র যখন তৈরি করা হয় তখন আমরা সাধ্য মতো সহযোগীতা করেছিলাম।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল। বক্তব্য রাখেন- বাংলাদেশ ফুটবল ক্লাবের সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন যুব ও ক্রীড়া সচিব মেজবাহ উদ্দিন। ফুটবল ফেডারেশনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী স্মারক প্রদান করেন বাফুফের সভাপতি।

বিজনেস বাংলাদেশ / হাবিব