০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চিলমারীর দুর্গম চরাঞ্চলে শীতার্তদের মাঝে জেলা পুলিশের কম্বল বিতরণ

কুড়িগ্রামে গত এক সপ্তাহ ধরে ঘন কুয়াশা, কন-কনে ঠান্ডায় শীতের তীব্রতা টের পাচ্ছে এ অঞ্চলের মানুষ। সবচেয়ে কষ্টে আছে চরাঞ্চলের ছিন্নমূল ও দরিদ্র শ্রেণির জনগোষ্ঠী। শীতবস্ত্র দিয়ে এসব অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম।

শনিবার, ৭ জানুয়ারি দুপুরে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের আয়োজনে নুরুস সাবা মিঠু’র সহায়তায় উপজেলার প্রত্যন্ত চরাঞ্চল মোহনগঞ্জ ইউনিয়নের কৃত্তনতারি এলাকায় ১০০ জন শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। এসময় ১৫ জন শিশু শিক্ষার্থীকে সোয়েটার(জ্যাকেট) উপহার দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম।

কম্বল হাতে পেয়ে হাজেরা বেওয়া, তছিরন বেওয়া ও আমিনা বেগম বলেন, হামরা জারত মরি গেইনো বাহে, কাইয়ো হামার খোঁজ নেয় নাই। কইদিন থাকি আগুন জ্বলেয়া ছাওয়াল পোয়াল নিয়ে কষ্ট করি রাত দিন পার করছি। তোমরা আজ কম্বল খান দিয়া হামার খুব উপকার করলেন বাহে। হামরা দোয়া করি, তোমারগুলের ভাল হইবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ঢুসমারা থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, চিলমারী থানার পুলিশ পরিদর্শক(তদন্ত) মুশাহেদ খান, মোহনগঞ্জ পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ খ.ম আব্দুল হালিম, বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকার চিলমারী প্রতিনিধি আলমগীর হোসাইন, সিএনআই প্রতিবেদক জাহিদ হাসান, মোহনগঞ্জ ইউপি সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম বাচ্চু, এসআই আজিজুর রহমান, ওয়াসিম বিল্লাহ্ প্রমুখ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

চিলমারীর দুর্গম চরাঞ্চলে শীতার্তদের মাঝে জেলা পুলিশের কম্বল বিতরণ

প্রকাশিত : ০৩:০৮:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ জানুয়ারী ২০২৩

কুড়িগ্রামে গত এক সপ্তাহ ধরে ঘন কুয়াশা, কন-কনে ঠান্ডায় শীতের তীব্রতা টের পাচ্ছে এ অঞ্চলের মানুষ। সবচেয়ে কষ্টে আছে চরাঞ্চলের ছিন্নমূল ও দরিদ্র শ্রেণির জনগোষ্ঠী। শীতবস্ত্র দিয়ে এসব অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম।

শনিবার, ৭ জানুয়ারি দুপুরে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের আয়োজনে নুরুস সাবা মিঠু’র সহায়তায় উপজেলার প্রত্যন্ত চরাঞ্চল মোহনগঞ্জ ইউনিয়নের কৃত্তনতারি এলাকায় ১০০ জন শীতার্ত মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। এসময় ১৫ জন শিশু শিক্ষার্থীকে সোয়েটার(জ্যাকেট) উপহার দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম।

কম্বল হাতে পেয়ে হাজেরা বেওয়া, তছিরন বেওয়া ও আমিনা বেগম বলেন, হামরা জারত মরি গেইনো বাহে, কাইয়ো হামার খোঁজ নেয় নাই। কইদিন থাকি আগুন জ্বলেয়া ছাওয়াল পোয়াল নিয়ে কষ্ট করি রাত দিন পার করছি। তোমরা আজ কম্বল খান দিয়া হামার খুব উপকার করলেন বাহে। হামরা দোয়া করি, তোমারগুলের ভাল হইবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ঢুসমারা থানার অফিসার ইনচার্জ(ওসি) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, চিলমারী থানার পুলিশ পরিদর্শক(তদন্ত) মুশাহেদ খান, মোহনগঞ্জ পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ খ.ম আব্দুল হালিম, বিজনেস বাংলাদেশ পত্রিকার চিলমারী প্রতিনিধি আলমগীর হোসাইন, সিএনআই প্রতিবেদক জাহিদ হাসান, মোহনগঞ্জ ইউপি সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম বাচ্চু, এসআই আজিজুর রহমান, ওয়াসিম বিল্লাহ্ প্রমুখ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব