০২:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

র‍্যাবের কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এর জম্মদিন আজ

পুলিশ সদর দপ্তরের অধীনে পরিচালিত র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র‍্যাব) এর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক একজন পরিছন্ন মেধাবী সৎ বিচক্ষণ মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বিপিএম(বার) এর শুভ জম্মদিন আজ ।

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অধীনস্থ বাহিনীটির অর্জনের পাল্লা সুনামের খাতা প্রতিনিয়ত বেড়ে যাচ্ছে। র‍্যাবের এই অর্জনের আড়ালে, বিহাইন্ড দ্য সিনে অন্যতম প্রধান মাস্টারমাইন্ডের অনেকের মধ্য অন্যতম কমান্ডার খন্দকার আল মঈন একজন।যিনি তার দায়িত্বের জায়গা থেকে র‍্যাব বাহিনীর জন্য সর্বোচ্চ কাজ করে যাচ্ছেন।

সময়ে সময়ে আলোচনা-সমালোচনায় র‍্যাবের খারাপ দিকগুলোই বেশি মুখরোচক হয়ে ওঠে। র‍্যাব যে জনগণের বন্ধু,আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করার পাশাপাশি তারা যে মানবিক কাজের ক্ষেত্রেও পিছিয়ে নেই তা আমরা ভুলে যাই। দু-একজনের অপকর্মে পুরো বাহিনীকে সমালোচনায় বিদ্ধ করি আমরাই। তবে পুলিশ বিভাগে রয়েছে হাজারো কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এর মতো মানবিক পুলিশ অফিসার।

যারা সাধারণ মানুষকে সহযোগিতার মতো মানবিক কাজগুলোও নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পরও সাধারণ মানুষের খোঁজ নেয়া কয়জনই বা করার সুযোগ পান। কথাগুলো যার সম্পর্কে বলা হচ্ছে তিনি হলেন র‍্যাপিড আ্যকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ।

একজন নেতা যেমন কর্মীদের অনুপ্রেরণা দিয়ে নেতৃত্ব প্রদান করে সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যান, একজন কোচ যেভাবে কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে শিষ্যের কাছ থেকে সেরাটুকু বের করে নিয়ে আনেন একইভাবে তিনি পুরো র‍্যাব বাহিনীর
অফিসারদের কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে কাজ করে যাচ্ছেন।শত প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে ও সংবাদ কর্মীদের সাথে যোগাযোগ রাখছেন প্রতিনিয়ত।নাগরিক সেবা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিনিয়ত কাজ করছেন তিনি।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এর কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আইনের সেবক হয়ে জনতার সারি’তে থেকে সাধারণ মানুষের সেবা করে যাওয়া টাই ভাগ্যের ব্যাপার একজন সাধারণ মানুষ যখন আইনের সেবকদের কাছে ন্যায় বিচার পাবে ঠিক তখনি মানুষের মাঝে পুলিশ/র‍্যাব বাহিনীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস জেগে উঠবে।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ৪৫তম বিএমএ লং কোর্সের সঙ্গে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন নৌবাহিনীতে ছোট ও মাঝারি বিভিন্ন জাহাজের অধিনায়ক হিসেবে এবং নৌ গোয়েন্দা পরিদপ্তরে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি দারফুর, সুদানে জাতিসংঘ মিশনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। কমান্ডার খন্দকার আল মঈন দেশ ও বিদেশে নৌবাহিনীর বিভিন্ন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির উপর প্রশিক্ষণ নেন।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর প্রেষণে যাব ফোর্সেসে যোগ দেন। তিনি র‍্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তরের যোগাযোগ ও এমআইএস উইংয়ের পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

র‍্যাবের মিডিয়া উইংয়ের নতুন পরিচালক কমান্ডার মঈন কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত র‍্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর উপর গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি গ্রেনেডসহ গ্রেফতারে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) এ ভূষিত হন।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) থেকে পিএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে এমএসসি ডিগ্রি ও তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন।জম্মদিনে শুভাকাঙ্ক্ষী সহকর্মী আত্মীয় স্বজন দেশবাসী সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

র‍্যাবের কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এর জম্মদিন আজ

প্রকাশিত : ১২:০১:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ ২০২৩

পুলিশ সদর দপ্তরের অধীনে পরিচালিত র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান (র‍্যাব) এর আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক একজন পরিছন্ন মেধাবী সৎ বিচক্ষণ মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বিপিএম(বার) এর শুভ জম্মদিন আজ ।

বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর অধীনস্থ বাহিনীটির অর্জনের পাল্লা সুনামের খাতা প্রতিনিয়ত বেড়ে যাচ্ছে। র‍্যাবের এই অর্জনের আড়ালে, বিহাইন্ড দ্য সিনে অন্যতম প্রধান মাস্টারমাইন্ডের অনেকের মধ্য অন্যতম কমান্ডার খন্দকার আল মঈন একজন।যিনি তার দায়িত্বের জায়গা থেকে র‍্যাব বাহিনীর জন্য সর্বোচ্চ কাজ করে যাচ্ছেন।

সময়ে সময়ে আলোচনা-সমালোচনায় র‍্যাবের খারাপ দিকগুলোই বেশি মুখরোচক হয়ে ওঠে। র‍্যাব যে জনগণের বন্ধু,আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলসভাবে কাজ করার পাশাপাশি তারা যে মানবিক কাজের ক্ষেত্রেও পিছিয়ে নেই তা আমরা ভুলে যাই। দু-একজনের অপকর্মে পুরো বাহিনীকে সমালোচনায় বিদ্ধ করি আমরাই। তবে পুলিশ বিভাগে রয়েছে হাজারো কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এর মতো মানবিক পুলিশ অফিসার।

যারা সাধারণ মানুষকে সহযোগিতার মতো মানবিক কাজগুলোও নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পরও সাধারণ মানুষের খোঁজ নেয়া কয়জনই বা করার সুযোগ পান। কথাগুলো যার সম্পর্কে বলা হচ্ছে তিনি হলেন র‍্যাপিড আ্যকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ।

একজন নেতা যেমন কর্মীদের অনুপ্রেরণা দিয়ে নেতৃত্ব প্রদান করে সংগঠনকে এগিয়ে নিয়ে যান, একজন কোচ যেভাবে কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে শিষ্যের কাছ থেকে সেরাটুকু বের করে নিয়ে আনেন একইভাবে তিনি পুরো র‍্যাব বাহিনীর
অফিসারদের কনফিডেন্স লেভেল তৈরি করে কাজ করে যাচ্ছেন।শত প্রতিকূলতার মধ্যে দিয়ে ও সংবাদ কর্মীদের সাথে যোগাযোগ রাখছেন প্রতিনিয়ত।নাগরিক সেবা ও জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রতিনিয়ত কাজ করছেন তিনি।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন এর কাছে এই বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন,আইনের সেবক হয়ে জনতার সারি’তে থেকে সাধারণ মানুষের সেবা করে যাওয়া টাই ভাগ্যের ব্যাপার একজন সাধারণ মানুষ যখন আইনের সেবকদের কাছে ন্যায় বিচার পাবে ঠিক তখনি মানুষের মাঝে পুলিশ/র‍্যাব বাহিনীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস জেগে উঠবে।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ৪৫তম বিএমএ লং কোর্সের সঙ্গে বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমিশন লাভ করেন। তিনি দীর্ঘদিন নৌবাহিনীতে ছোট ও মাঝারি বিভিন্ন জাহাজের অধিনায়ক হিসেবে এবং নৌ গোয়েন্দা পরিদপ্তরে অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি দারফুর, সুদানে জাতিসংঘ মিশনে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন। কমান্ডার খন্দকার আল মঈন দেশ ও বিদেশে নৌবাহিনীর বিভিন্ন অত্যাধুনিক প্রযুক্তির উপর প্রশিক্ষণ নেন।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ২০১৯ সালের ২৬ ডিসেম্বর প্রেষণে যাব ফোর্সেসে যোগ দেন। তিনি র‍্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তরের যোগাযোগ ও এমআইএস উইংয়ের পরিচালক হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।

র‍্যাবের মিডিয়া উইংয়ের নতুন পরিচালক কমান্ডার মঈন কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ২০০৭ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত র‍্যাব ফোর্সেস সদর দপ্তরের গোয়েন্দা শাখার উপ-পরিচালক হিসেবে অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর উপর গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি গ্রেনেডসহ গ্রেফতারে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২০০৯ সালে বাংলাদেশ পুলিশ মেডেল (বিপিএম) এ ভূষিত হন।

কমান্ডার খন্দকার আল মঈন ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজ (ডিএসসিএসসি) থেকে পিএসসি সম্পন্ন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি) থেকে এমএসসি ডিগ্রি ও তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন।জম্মদিনে শুভাকাঙ্ক্ষী সহকর্মী আত্মীয় স্বজন দেশবাসী সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ হাবিব