বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিস্টস্ সমিতি(বিসিডিএস) কদমতলী থানা শাখার প্রস্তাবিত কমিটির সকল সদস্য ও উপদেষ্টা মন্ডলী সকলকে নিয়ে ঢাকা প্যারামাউন্ড হাসপাতালে ইফতার পার্টি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ড্রাগ এন্ড কেমিস্ট সমিতি কদমতলী থানা শাখার ইফতার পার্টি ও আলোচনা সভায় মূল আলোচনার বিষয় ছিল কমিটিকে আরও শক্ত ও দৃঢ় এবং গতিশীল করা।
বিসিডিএস কদমতলী থানা শাখার প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি ওয়াসীম খান তার আলোচনায় বলেন, আমাদের প্রসাতবিত কমিটিটিকে আরও গতিশীল করার জন্য প্রতিটি ফার্মাসিষ্টকে ড্রাগ লাইসেন্স এর আওতায় আসতে হবে । সরকারের নিয়ম নীতি মেনে ঔষধ বিক্রি করতে হবে। নকল এবং বেজাল ঔষধ কেহ বিক্রি করতে পারবে না।
প্রস্তাবিত কমিটির অন্যতম সদস্য মাকসুদ আলম বলেন, কেমিস্টবান্ধব কমিটি করতে হলে আগে এমআরপি বাস্তবায়ন করতে হবে। আর এমআরপি বাস্তবায়ন করতে গেলে প্রস্তাবিত কমিটি সকল সদস্যসহ সকল কেমিষ্টদের এগিয়ে আসতে হবে। অন্যথায় কেমিস্টবান্ধব কমিটি গঠন করা যাবেনা এবং কেমিষ্টদের স্বার্থে ব্যাঘাত গঠবে। তাই আমি মনে করি সর্ব প্রথম প্রস্তাবিত কমিটির কাজ হল এমআরপি বাস্তবায়ন করা।
প্রস্তাবিত কমিটির সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা সকলে সম্মিলিতভাবে নকল ও বেজাল ঔষধের বিরুদ্ধে এক হয়ে মাঠে কাজ করবো। প্রস্তাবিত কমিটির সহ-সভাপতিকে ইউ জুলফিকার বলেন, সকল কেমিষ্টদের ড্রাগ লাইসেন্সের আওতায় এনে নকল ও বেজাল বিরুধী ঔষধ বিক্রির বিরুদ্ধে কাজ করতে হবে। তার জন্য আমি আপনাদের সহযোগীতা চাচ্ছি। সকলের আপ্রান চেষ্টা থাকলে আমরা অতি তাড়াতাড়ি তা রোধ করতে পারবো।
ঢাকা প্যারামাউন্ড হাসপাতালের মালিক ও চেয়ারম্যান ফেরদৌস বলেন, কদমতলী থানা যেকোন কেমিষ্ট আমার হাসতালে আসলে বীনা চিকিতসায় ফিরে যাবেনা এবং আমার পক্ষ থেকে সর্বাথক চেষ্টা করবো সকল কেমিষ্টদের পরিবার এর প্রত্যেক সদস্যকে ভাল সেবা দেওয়ার জন্য এবং যেকোন গরিব পরিবারকে বীনা চিকিতসায় আমারদের হাসপাতাল থেকে ফিরে যেতে পারবে না।
আরও বক্তব্য রাখেন, সহ-সভাপতি মোঃ সাইফুল ইসলাম সোহেল ও প্রস্তাবিত কমিটির সদস্য মুসা, মোঃ তানভীর, মোঃ জাকির হোসেন, মোঃ জাফর, মোঃ সোহেলসহ অনেকে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন রাজন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন মিটফুর্টের কেমিস্টবান্ধব নেতা সকলের পরিচিত মুখ রাজীব সাহেব। সবশেষে মোনাজাত ও ইফিতার এর মধ্য দিয়ে শেষ হয় আলোচনা।

























