১০:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অপপ্রচার করলে মিডিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি

মিডিয়ায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে অপপ্রচার হলে কঠোরভাবে প্রতিরোধ করা হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। আজ রবিবার নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আয়োজিত এক কর্মশালায় উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।

সিইসি এ সময় বলেন, ‘এখন কিন্তু মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক অপপ্রচার হয়। যেটাকে মিসইনফরমেশন, ডিজইনফরমেশন বলে।

সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছু বানিয়ে প্রচার করা হতে পারে। সেগুলো কিন্তু আমরা কঠোরভাবে প্রতিরোধ করব, যাতে নির্বাচনে ঋণাত্মকভাবে প্রভাব না পড়ে।’
তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কিন্তু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে নির্বাচন পরিচালনা হবে।

নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য, শান্তিপূর্ণ হতে হবে। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারে। তা না হলে দায়িত্ব আপনাদের ওপর বর্তাবে। পুলিশ প্রশাসনের সহায়তা নেবেন এবং জনগণকেও উদ্বুদ্ধ করবেন, তারা যেন এসে ভোট দিয়ে যায়।


কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘পোলিং এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ আছে। অনেকে আবার এজেন্ট না দিয়েও অভিযোগ করেন। কাজেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে প্রতিটি দল থেকে এজেন্ট দিয়েছেন কি না। এজেন্ট শক্তিশালী হলে কারচুপি হওয়ার আশঙ্কা অনেক কমে যাবে।’

দুই দিনের আবাসিক এ কর্মশালায় অংশ নেন ৫০ জন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ৫০ জন নির্বাচন কর্মকর্তা।

কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম, অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ুন কবীর, ইটিআই মহাপরিচালক এস এম আসাদুজ্জামানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/bh

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

অপপ্রচার করলে মিডিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি

প্রকাশিত : ০৪:২৮:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ অক্টোবর ২০২৩

মিডিয়ায় জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে অপপ্রচার হলে কঠোরভাবে প্রতিরোধ করা হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। আজ রবিবার নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আয়োজিত এক কর্মশালায় উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।

সিইসি এ সময় বলেন, ‘এখন কিন্তু মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক অপপ্রচার হয়। যেটাকে মিসইনফরমেশন, ডিজইনফরমেশন বলে।

সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছু বানিয়ে প্রচার করা হতে পারে। সেগুলো কিন্তু আমরা কঠোরভাবে প্রতিরোধ করব, যাতে নির্বাচনে ঋণাত্মকভাবে প্রভাব না পড়ে।’
তিনি প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘জনগণের আস্থা অর্জন করতে হবে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কিন্তু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তত্ত্বাবধানে নির্বাচন পরিচালনা হবে।

নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য, শান্তিপূর্ণ হতে হবে। আরেকটা বিষয় হচ্ছে, ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে এসে ভোট দিতে পারে। তা না হলে দায়িত্ব আপনাদের ওপর বর্তাবে। পুলিশ প্রশাসনের সহায়তা নেবেন এবং জনগণকেও উদ্বুদ্ধ করবেন, তারা যেন এসে ভোট দিয়ে যায়।


কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘পোলিং এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ আছে। অনেকে আবার এজেন্ট না দিয়েও অভিযোগ করেন। কাজেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে প্রতিটি দল থেকে এজেন্ট দিয়েছেন কি না। এজেন্ট শক্তিশালী হলে কারচুপি হওয়ার আশঙ্কা অনেক কমে যাবে।’

দুই দিনের আবাসিক এ কর্মশালায় অংশ নেন ৫০ জন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ৫০ জন নির্বাচন কর্মকর্তা।

কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম, অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ুন কবীর, ইটিআই মহাপরিচালক এস এম আসাদুজ্জামানসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/bh