০৩:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

সাঈদ গ্র্যান্ড সেন্টারের লাগা আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণ, নেই হতাহত

রাজধানীর উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাইদ গ্র্যান্ড সেন্টারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের ২৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ভবনটিতে অগ্নিনির্বাপণে তেমন কোনো ব্যবস্থা না থাকায় একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হয়। তবে তারা কোনো কর্ণপাত করেনি।

বুধবার (১১ অক্টোবর) সকালে আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন্স অ্যান্ড মেইনটেনেন্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী এসব কথা বলেন।

মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ভবনটিতে ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বায়িং হাউজ, বিভিন্ন অফিস, কম্পিউটারের ইউপিএসসহ বিভিন্ন এক্সোসরিজের দোকান ছিল। তবে অগ্নিনির্বাপণের তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না। যা ছিল খুবই সামান্য। আগুন লাগার পর তাও কাজ করেনি।

লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ভবনের ৭, ৮ ও ৯ তলায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এর মধ্যে ৯ তলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই তলায় একটি রেস্টুরেন্ট ছিল। তবে এখনই বলা যাচ্ছে না আগুনের সূত্রপাত রেস্টুরেন্ট থেকে কি না। তবে রেস্টুরেন্টের ফ্লোর থেকেই আগুনের সূত্রপাত, এতটুকু কনফার্ম। আগুন লাগার পর সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়েছে। তদন্তের পর বলা যাবে আগুনের সূত্রপাত কীভাবে।

তিনি আরও বলেন, ভবনটিতে ফায়ার সার্ভিসের টিম গিয়ে সার্চ করেছে, কোনো হতাহত নেই। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুই কর্মী আহত হয়েছেন। তাদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

নোটিশ দেওয়ার পরও ভবনটির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হলো না কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, অ্যাকশন নেওয়ার ক্ষমতা ফায়ার সার্ভিসের নেই। আমরা সচেতন করি, নোটিশ দেই, মোবাইল কোর্ট করি। কিন্তু অ্যাকশন অথরিটি নেবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে

জনপ্রিয়

মুরাদনগরের সাবেক ৫বারের এমপি কায়কোবাদের অপেক্ষায় নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ

সাঈদ গ্র্যান্ড সেন্টারের লাগা আগুন সম্পূর্ণ নির্বাপণ, নেই হতাহত

প্রকাশিত : ১০:২৯:০৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

রাজধানীর উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাইদ গ্র্যান্ড সেন্টারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের ২৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ভবনটিতে অগ্নিনির্বাপণে তেমন কোনো ব্যবস্থা না থাকায় একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হয়। তবে তারা কোনো কর্ণপাত করেনি।

বুধবার (১১ অক্টোবর) সকালে আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন্স অ্যান্ড মেইনটেনেন্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী এসব কথা বলেন।

মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ভবনটিতে ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বায়িং হাউজ, বিভিন্ন অফিস, কম্পিউটারের ইউপিএসসহ বিভিন্ন এক্সোসরিজের দোকান ছিল। তবে অগ্নিনির্বাপণের তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না। যা ছিল খুবই সামান্য। আগুন লাগার পর তাও কাজ করেনি।

লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ভবনের ৭, ৮ ও ৯ তলায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এর মধ্যে ৯ তলা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই তলায় একটি রেস্টুরেন্ট ছিল। তবে এখনই বলা যাচ্ছে না আগুনের সূত্রপাত রেস্টুরেন্ট থেকে কি না। তবে রেস্টুরেন্টের ফ্লোর থেকেই আগুনের সূত্রপাত, এতটুকু কনফার্ম। আগুন লাগার পর সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়েছে। তদন্তের পর বলা যাবে আগুনের সূত্রপাত কীভাবে।

তিনি আরও বলেন, ভবনটিতে ফায়ার সার্ভিসের টিম গিয়ে সার্চ করেছে, কোনো হতাহত নেই। তবে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুই কর্মী আহত হয়েছেন। তাদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

নোটিশ দেওয়ার পরও ভবনটির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হলো না কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, অ্যাকশন নেওয়ার ক্ষমতা ফায়ার সার্ভিসের নেই। আমরা সচেতন করি, নোটিশ দেই, মোবাইল কোর্ট করি। কিন্তু অ্যাকশন অথরিটি নেবে।

বিজনেস বাংলাদেশ/একে