১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪

সংসদ থেকে বেরিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন হবিগঞ্জ-৪ আসন থেকে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য (এমপি) সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ব্যারিস্টার সুমন)। তিনি বলেছেন, “আমার সময় শুরু হয়ে গেছে। কাউন্ট করা শুরু করে দিয়েছি। এই পাঁচ বছরেই সব কিছু করে দেখাব।”

ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকুর সভাপতিত্বে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেলে দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। সংসদ অধিবেশন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, “আমি এমপি হিসেবে শপথ নেয়ার পর এক টাকাও আমার হাতে আসে নাই। কোনো বরাদ্দের চিঠিও পাইনি। এক হাজার কম্বল ছাড়া। এরপরও আমি ২৫ লাখ টাকার কাজ করাই ফেলছি। এই টাকাটা যে আমি দিয়েছি, তা না। আমার কথা বিশ্বাস করে এখন সাধারণ মানুষই নেমে গেছে উন্নয়নের কাজে। আমি তাদের বলেছি, আপনাদের ঋণ আমি যেকোনো মূল্যেই পরিশোধ করব। যদি সরকারিভাবে পরিশোধ করতে না পারি, বাবার জমি বেচে হলেও তা দিয়ে দেবো।”

হবিগঞ্জ-৪ আসনের এমপি বলেন, “আমি আমার পক্ষ থেকে আট লাখ মানুষের দায়িত্ব নেব, সারা বাংলা দেশে যেখানে দুর্নীতি হবে তার বিরুদ্ধে কথা বলব। ফুটবলটাকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে নিতে যা করতে হবে করব। এজন্য এমপি হিসেবে কখনো হাফপ্যান্ট পরে নেমে যেতে হবে, আবার ময়লা পরিষ্কার করতেও নামতে হবে।”

ব্যারিস্টার সুমন আরও বলেন, “এই পাঁচটা বছর ইবাদতের মতো করেই কাজ করতে চাই। কারণ বেশি সময় থাকলে ইবাদত দুর্বল হয়ে যায়। আমি এই পাঁচ বছরেই সব করে দেখাব।”

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা ‍দিয়েছে কোটা আন্দোলনকারীরা

সংসদ থেকে বেরিয়ে যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

প্রকাশিত : ০৮:৫৪:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৪

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন হবিগঞ্জ-৪ আসন থেকে নির্বাচিত স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য (এমপি) সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন (ব্যারিস্টার সুমন)। তিনি বলেছেন, “আমার সময় শুরু হয়ে গেছে। কাউন্ট করা শুরু করে দিয়েছি। এই পাঁচ বছরেই সব কিছু করে দেখাব।”

ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকুর সভাপতিত্বে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিকেলে দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হয়। সংসদ অধিবেশন শেষে এসব কথা বলেন তিনি।

ব্যারিস্টার সুমন বলেন, “আমি এমপি হিসেবে শপথ নেয়ার পর এক টাকাও আমার হাতে আসে নাই। কোনো বরাদ্দের চিঠিও পাইনি। এক হাজার কম্বল ছাড়া। এরপরও আমি ২৫ লাখ টাকার কাজ করাই ফেলছি। এই টাকাটা যে আমি দিয়েছি, তা না। আমার কথা বিশ্বাস করে এখন সাধারণ মানুষই নেমে গেছে উন্নয়নের কাজে। আমি তাদের বলেছি, আপনাদের ঋণ আমি যেকোনো মূল্যেই পরিশোধ করব। যদি সরকারিভাবে পরিশোধ করতে না পারি, বাবার জমি বেচে হলেও তা দিয়ে দেবো।”

হবিগঞ্জ-৪ আসনের এমপি বলেন, “আমি আমার পক্ষ থেকে আট লাখ মানুষের দায়িত্ব নেব, সারা বাংলা দেশে যেখানে দুর্নীতি হবে তার বিরুদ্ধে কথা বলব। ফুটবলটাকে আগের জায়গায় ফিরিয়ে নিতে যা করতে হবে করব। এজন্য এমপি হিসেবে কখনো হাফপ্যান্ট পরে নেমে যেতে হবে, আবার ময়লা পরিষ্কার করতেও নামতে হবে।”

ব্যারিস্টার সুমন আরও বলেন, “এই পাঁচটা বছর ইবাদতের মতো করেই কাজ করতে চাই। কারণ বেশি সময় থাকলে ইবাদত দুর্বল হয়ে যায়। আমি এই পাঁচ বছরেই সব করে দেখাব।”

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ