০২:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

মির্জা আব্বাস কারামুক্ত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস সব মামলায় জামিন পাওয়ায় ৩ মাস ২০ দিন পর কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বের হন তিনি।

এর আগে সোমবার সকালে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলহাস উদ্দিনের আদালত তার সর্বশেষ মামলায় জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করার অভিযোগে ঢাকার রেলওয়ে থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের পর মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা হয়। শাহজাহানপুর থানার নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৩১ অক্টোবর রাতে ঢাকার শহিদবাগ থেকে মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। এ মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে ৫ নভেম্বর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।গত ২৪ জানুয়ারি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা রেওলয়ে থানার আরেক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত ১ ফেব্রুয়ারি পল্টন থানার পাঁচ এবং রমনা মডেল থানার চার মামলায় মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। পরে ৫ ফেব্রুয়ারি পল্টন থানার চার ও রমনা মডেল থানার দুই মামলায় জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। পরদিন ৬ ফেব্রুয়ারি শাহজাহানপুর, পল্টন ও রমনা মডেল থানার পৃথক তিন মামলায় এবং গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রমনা মডেল থানায় দায়ের করা প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় জামিন পান তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

মির্জা আব্বাস কারামুক্ত

প্রকাশিত : ০৮:২৫:০৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস সব মামলায় জামিন পাওয়ায় ৩ মাস ২০ দিন পর কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটে কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বের হন তিনি।

এর আগে সোমবার সকালে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. জুলহাস উদ্দিনের আদালত তার সর্বশেষ মামলায় জামিন মঞ্জুর করেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করার অভিযোগে ঢাকার রেলওয়ে থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশের পর মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা হয়। শাহজাহানপুর থানার নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৩১ অক্টোবর রাতে ঢাকার শহিদবাগ থেকে মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। এ মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষে ৫ নভেম্বর তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।গত ২৪ জানুয়ারি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা রেওলয়ে থানার আরেক মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। গত ১ ফেব্রুয়ারি পল্টন থানার পাঁচ এবং রমনা মডেল থানার চার মামলায় মির্জা আব্বাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। পরে ৫ ফেব্রুয়ারি পল্টন থানার চার ও রমনা মডেল থানার দুই মামলায় জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। পরদিন ৬ ফেব্রুয়ারি শাহজাহানপুর, পল্টন ও রমনা মডেল থানার পৃথক তিন মামলায় এবং গত ১৮ ফেব্রুয়ারি রমনা মডেল থানায় দায়ের করা প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় জামিন পান তিনি।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ