০৬:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

ইউনিয়ন পরিষদে সরাসরি নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন

বাংলাদেশের ৪৫৭৮টি ইউনিয়ন পরিষদের ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার পরিচালিত জবরদস্তিমূলক শ্রমের মাধ্যমে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে কর্মরত ইউডিসি পরিচালকদের চুক্তিপত্র বাতিল করে : সরসারি নিয়োগ প্রদান ও রাজস্বখাতে স্থানান্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে আন্দোলন করছেন ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তারা ।

শুক্রবার (২৩ আগষ্ট) তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে স্বারকলিপি প্রদান করে বিক্ষাভ মিছিল করেন তারা।

এছাড়াও নিষিদ্ধ শ্রম অবস্থায় অনেকেই চেয়ারম্যান, সচিব ও মেম্বার দ্বারা বিতাড়িত হয়েছে, বর্তমান কর্মরতদের পাশাপাশি তাদেরকে পুন: বহাল করার দাবি জানিয়েছে তারা।

শহিদুল আলম নামের একজন ইউপি কর্মকর্তা বলেন, আমরা ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা নানা বৈষম্যর শিকার। আমাদের বেতন নাই ভাতা নাই। আমরা সমাজে নিজেদের পরিচয়টুকু দিতে কুন্ঠাবোধ করতে হয়। চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সচিব দ্বারা নানাভাবে লাঞ্চিতসহ বিতাড়িত হতে হচ্ছে। অথচ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে আমরা ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা দিনরাত বিনাবেতনে কাজ করে যাচ্ছি। আমার বিশ্বাস মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কষ্ট অনুধাবন করে সরাসরি নিয়োগ প্রদান ও রাজস্বখাতে স্থানান্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএফ

ইউনিয়ন পরিষদে সরাসরি নিয়োগের দাবিতে আন্দোলন

প্রকাশিত : ০৬:০১:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৪

বাংলাদেশের ৪৫৭৮টি ইউনিয়ন পরিষদের ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার পরিচালিত জবরদস্তিমূলক শ্রমের মাধ্যমে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে কর্মরত ইউডিসি পরিচালকদের চুক্তিপত্র বাতিল করে : সরসারি নিয়োগ প্রদান ও রাজস্বখাতে স্থানান্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে আন্দোলন করছেন ইউনিয়ন পরিষদের কর্মকর্তারা ।

শুক্রবার (২৩ আগষ্ট) তারা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে স্বারকলিপি প্রদান করে বিক্ষাভ মিছিল করেন তারা।

এছাড়াও নিষিদ্ধ শ্রম অবস্থায় অনেকেই চেয়ারম্যান, সচিব ও মেম্বার দ্বারা বিতাড়িত হয়েছে, বর্তমান কর্মরতদের পাশাপাশি তাদেরকে পুন: বহাল করার দাবি জানিয়েছে তারা।

শহিদুল আলম নামের একজন ইউপি কর্মকর্তা বলেন, আমরা ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা নানা বৈষম্যর শিকার। আমাদের বেতন নাই ভাতা নাই। আমরা সমাজে নিজেদের পরিচয়টুকু দিতে কুন্ঠাবোধ করতে হয়। চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সচিব দ্বারা নানাভাবে লাঞ্চিতসহ বিতাড়িত হতে হচ্ছে। অথচ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে আমরা ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের উদ্যোক্তারা দিনরাত বিনাবেতনে কাজ করে যাচ্ছি। আমার বিশ্বাস মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কষ্ট অনুধাবন করে সরাসরি নিয়োগ প্রদান ও রাজস্বখাতে স্থানান্তরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।

 

বিজনেস বাংলাদেশ/এমএফ