০৭:৪০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫

হাবিপ্রবি’র আইনানুগ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন

দিনাজপুরে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ব বিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিয়ম মেনে স্বচ্ছ ও যথাযথ আইনানুগভাবে অনুসরণ করে সম্পন্ন করা হয়েছে বলে দাবী করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শনিবার (১৩ জুলাই) সকাল ১১টায় হাবিপ্রবি’র প্রশাসনিক ভবনের ভিআইপি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ব্শ্বিবিদ্যালয়ের পক্ষে এ দাবী করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. ফজলুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে হাবিপ্রবি কর্তৃপক্ষের বক্তব্য তুলে ধরে প্রফেসর মো. ফজলুল হক বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পত্রিকায় হাবিপ্রবিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারি নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ বিষয়ক প্রকাশিত বিভিন্ন সংবাদ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদগুলো বিভ্রান্তিকর ও সত্য নয় বলে দাবী করেন তিনি।

তিনি বলেন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ অত্যন্ত স্বচ্ছ, সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সম্পন্ন করা হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের জন্য এবার ৪টি ধাপ অনুসরণ করা হয়েছে, যা হাবিপ্রবি তথা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এক অনন্য নজির। নির্বাচনে ৪টি ধাপের সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত প্রার্থীকে নিয়োগে সুপারিশ করা হয়েছে। এই ৪টি ধাপ হলো-লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা, ডেমো প্রেজেন্টেশন ও একাডেমিক রেজাল্ট। এরপরেও এসব বিষয়ে মিথ্যা অভিযোগ এনে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার মাধ্যমে একাডেমিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্থ করার একটি যড়যন্ত্র।

চাকুরিপ্রাপ্ত মহিউদ্দিন নূর’র জামায়াত-শিবিরের সাথে তার কোন সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি। তার ব্যাপারে যে পুলিশ ভেরিফিকেশন করা হয়েছে, সে রিপোর্ট সন্তোষজনক বলে দাবী করেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রফেসর ফজলুল হক আরো বলেন, গত ২০-০৭-২০১৭ তারিখে হাবিপ্রবি’র বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. রমজান আলীর বিরুদ্ধে এমএস অধ্যয়নরত একজন ছাত্রী কর্তৃক মানসিক নির্যাতনের লিখিত অভিযোগ আসলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটির রির্পোটের ভিত্তিতে তাকে কঠোরভাবে সতর্ক করা হয় এবং ওই শিক্ষককে গবেষণা তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। এছাড়া, তার চাকুরি স্থায়ীকরণের বিষয়টি স্থগিত রাখা হয়। তারপরও কর্তৃপক্ষ এই র্স্পশকাতর বিষয়টির গুরুত্ব অনুভব করে এবং ড. মো. রমজান আলীর স্ত্রীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্তের জন্য হাইকোর্টের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী এ বিশ্ববিদ্যালয়ে গঠিত যৌন হয়রানী প্রতিরোধ কমিটিতে প্রেরন করা হয়। ইত্যেমধ্যে তদন্ত কমিটি রির্পোট প্রদান করেছেন। কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী ড. রমজান আলীকে চাকুরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুুক্ত শিক্ষক ড. রমজান আলীর বিষয়টি গত ৬ জুলাই অনুষ্ঠিত ৪৭তম রিজেন্ট বোর্ডের সভায় উত্থাপন করা হয়েছিল। সভায় বোর্ডের সম্মানিত সদস্যগণ সবকিছু পর্যালোচনা করে তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা থাকায় সেই মামলা নিস্পত্তির পরে তার বিষয়ে চূড়ান্ত ব্যবস্থা নেওয়ার মতামত দেন।
সরকারি পরিপত্র অনুযায়ি (স্মারক নং ০৫.০০.০০০০.১৭০.১১.০৭.১৮.২৭৬ তারিখ-৪ অক্টোবর, ২০১৮) প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকুরীতে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের জন্য কোন কোটা না থাকায় এ বিশ^বিদ্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকুরীতে তাদের জন্য কোন কোটা রাখা সম্ভব হয়নি বলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক প্রয়োজনে এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) থেকে পদের অনুমোদনের ভিত্তিতে পদের সংখ্যা বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত পদের সংখ্যা থেকে সামান্য কম বেশী হতে পারে। যা অতীতে একাধিকবার হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা ও সুনাম রক্ষার্থে সকল প্রকার গণমাধ্যমসহ সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য বলে জানান হাবিপ্রবি’র রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. ফজলুল হক।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হাবিপ্রবি’র ট্রেজারার প্রফেসর ড. বিধান চন্দ্র হালদার, জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. শ্রীপতি সিকদার, হিসাব বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. শাহাদৎ হোসেন খান, আইআরটি‘র পরিচালক প্রফেসর ড. মো. তারিকুল ইসলাম, প্রক্টর প্রফেসর ডা. মো. খালেদ হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রাজিব হাসান, জেনেটিক্স অ্যান্ড এনিমেল ব্রিডিং বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আব্দুল গাফফার মিয়া। এছাড়া সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হাবিপ্রবিতে চাকরিপ্রাপ্ত মহিউদ্দিন নুর। এ সময় তিনি বলেন, আমার সাথে জামাত-শিবিরের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। আমার বিরুদ্ধে গাড়ী পুড়ানোর কোন মামলাও নেই। আমাকে একবার সতর্ককরণের নোটিশ দেয়া হয়েছিল। আমি সেই নোটিশের সন্তোষজনক উত্তর দেয়ায় তা সে সময়ে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে যায়। ভবিষ্যতে আমার বিরুদ্ধে কেউ জামাত-শিবিরের সাথে সংশ্লিষ্টতার কোন অভিযোগ তুললে বা রাজাকারের সন্তান এ ধরনের কোন একটি শব্দ ব্যবহার করলে আমি তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করবো বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান হাবিপ্রবিতে সদ্য চাকরিপ্রাপ্ত মহিউদ্দিন নুর।

বিবি/ ইএম

ট্যাগ :

মেঘনা  উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক  নয়ন ও শহীদুলের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

হাবিপ্রবি’র আইনানুগ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন

প্রকাশিত : ০৭:৩৫:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০১৯

দিনাজপুরে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ব বিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর নিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিয়ম মেনে স্বচ্ছ ও যথাযথ আইনানুগভাবে অনুসরণ করে সম্পন্ন করা হয়েছে বলে দাবী করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শনিবার (১৩ জুলাই) সকাল ১১টায় হাবিপ্রবি’র প্রশাসনিক ভবনের ভিআইপি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ব্শ্বিবিদ্যালয়ের পক্ষে এ দাবী করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. ফজলুল হক।
সংবাদ সম্মেলনে হাবিপ্রবি কর্তৃপক্ষের বক্তব্য তুলে ধরে প্রফেসর মো. ফজলুল হক বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন পত্রিকায় হাবিপ্রবিতে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারি নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ বিষয়ক প্রকাশিত বিভিন্ন সংবাদ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদগুলো বিভ্রান্তিকর ও সত্য নয় বলে দাবী করেন তিনি।

তিনি বলেন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ^বিদ্যালয়ে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ অত্যন্ত স্বচ্ছ, সম্পূর্ণ মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে সম্পন্ন করা হয়েছে। শিক্ষক নিয়োগে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনের জন্য এবার ৪টি ধাপ অনুসরণ করা হয়েছে, যা হাবিপ্রবি তথা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এক অনন্য নজির। নির্বাচনে ৪টি ধাপের সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত প্রার্থীকে নিয়োগে সুপারিশ করা হয়েছে। এই ৪টি ধাপ হলো-লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা, ডেমো প্রেজেন্টেশন ও একাডেমিক রেজাল্ট। এরপরেও এসব বিষয়ে মিথ্যা অভিযোগ এনে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করার মাধ্যমে একাডেমিক কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্থ করার একটি যড়যন্ত্র।

চাকুরিপ্রাপ্ত মহিউদ্দিন নূর’র জামায়াত-শিবিরের সাথে তার কোন সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি। তার ব্যাপারে যে পুলিশ ভেরিফিকেশন করা হয়েছে, সে রিপোর্ট সন্তোষজনক বলে দাবী করেন।

সংবাদ সম্মেলনে প্রফেসর ফজলুল হক আরো বলেন, গত ২০-০৭-২০১৭ তারিখে হাবিপ্রবি’র বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. রমজান আলীর বিরুদ্ধে এমএস অধ্যয়নরত একজন ছাত্রী কর্তৃক মানসিক নির্যাতনের লিখিত অভিযোগ আসলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তদন্ত কমিটি গঠন করে। তদন্ত কমিটির রির্পোটের ভিত্তিতে তাকে কঠোরভাবে সতর্ক করা হয় এবং ওই শিক্ষককে গবেষণা তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। এছাড়া, তার চাকুরি স্থায়ীকরণের বিষয়টি স্থগিত রাখা হয়। তারপরও কর্তৃপক্ষ এই র্স্পশকাতর বিষয়টির গুরুত্ব অনুভব করে এবং ড. মো. রমজান আলীর স্ত্রীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে বিষয়টি তদন্তের জন্য হাইকোর্টের দিকনির্দেশনা অনুযায়ী এ বিশ্ববিদ্যালয়ে গঠিত যৌন হয়রানী প্রতিরোধ কমিটিতে প্রেরন করা হয়। ইত্যেমধ্যে তদন্ত কমিটি রির্পোট প্রদান করেছেন। কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী ড. রমজান আলীকে চাকুরি থেকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযুুক্ত শিক্ষক ড. রমজান আলীর বিষয়টি গত ৬ জুলাই অনুষ্ঠিত ৪৭তম রিজেন্ট বোর্ডের সভায় উত্থাপন করা হয়েছিল। সভায় বোর্ডের সম্মানিত সদস্যগণ সবকিছু পর্যালোচনা করে তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা থাকায় সেই মামলা নিস্পত্তির পরে তার বিষয়ে চূড়ান্ত ব্যবস্থা নেওয়ার মতামত দেন।
সরকারি পরিপত্র অনুযায়ি (স্মারক নং ০৫.০০.০০০০.১৭০.১১.০৭.১৮.২৭৬ তারিখ-৪ অক্টোবর, ২০১৮) প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকুরীতে মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের জন্য কোন কোটা না থাকায় এ বিশ^বিদ্যালয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির চাকুরীতে তাদের জন্য কোন কোটা রাখা সম্ভব হয়নি বলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক প্রয়োজনে এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) থেকে পদের অনুমোদনের ভিত্তিতে পদের সংখ্যা বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত পদের সংখ্যা থেকে সামান্য কম বেশী হতে পারে। যা অতীতে একাধিকবার হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা ও সুনাম রক্ষার্থে সকল প্রকার গণমাধ্যমসহ সকলের সহযোগিতা একান্ত কাম্য বলে জানান হাবিপ্রবি’র রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মো. ফজলুল হক।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হাবিপ্রবি’র ট্রেজারার প্রফেসর ড. বিধান চন্দ্র হালদার, জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. শ্রীপতি সিকদার, হিসাব বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. শাহাদৎ হোসেন খান, আইআরটি‘র পরিচালক প্রফেসর ড. মো. তারিকুল ইসলাম, প্রক্টর প্রফেসর ডা. মো. খালেদ হোসেন, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ রাজিব হাসান, জেনেটিক্স অ্যান্ড এনিমেল ব্রিডিং বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আব্দুল গাফফার মিয়া। এছাড়া সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হাবিপ্রবিতে চাকরিপ্রাপ্ত মহিউদ্দিন নুর। এ সময় তিনি বলেন, আমার সাথে জামাত-শিবিরের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। আমার বিরুদ্ধে গাড়ী পুড়ানোর কোন মামলাও নেই। আমাকে একবার সতর্ককরণের নোটিশ দেয়া হয়েছিল। আমি সেই নোটিশের সন্তোষজনক উত্তর দেয়ায় তা সে সময়ে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে যায়। ভবিষ্যতে আমার বিরুদ্ধে কেউ জামাত-শিবিরের সাথে সংশ্লিষ্টতার কোন অভিযোগ তুললে বা রাজাকারের সন্তান এ ধরনের কোন একটি শব্দ ব্যবহার করলে আমি তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করবো বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান হাবিপ্রবিতে সদ্য চাকরিপ্রাপ্ত মহিউদ্দিন নুর।

বিবি/ ইএম