১১:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ইদিলপুর হতদরিদ্রদের জন্য ২২ ঘর নির্মাণ

শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নের মহিষকান্দি এলাকায় হতদরিদ্রদের জন্য ২২ টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছে এলাকাবাসী।
গোসাইরহাট উপজেলা কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানাগেছে, প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের অধীনে গোসাইরহাট উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নে ৭০ মহিষকান্দি মৌজায় ১ নং খাশ খতিয়ান ভুক্ত ১৬৭৯ ও ১৬৮১ নং দাগে হতদরিদ্রদের জন্য ২২টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি ঘরের জন্য ০.২ শতাংশ করে জায়গা দেয়া হয়েছে। এতে মোট ০.৬৭ শতাংশ জায়গা দেয়া হয়েছে। “জমি নাই, ঘর নাই” এ সকল হতদরিদ্রদের জন্য ২২টি টিনসেট পাকা ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি ঘরের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। খুব শীঘ্রই এ সকল ঘর প্রকৃত মালিকের কাছে প্রশাসনের মাধ্যমে হস্তান্তর করা হবে। ঘরের নির্মান সামগ্রী অত্যন্ত সন্তোষজনক। ইতিামধ্যে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা ভুমি কর্মকতা পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ইদিলপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন শিকারী এ সকল ঘর নিজে তদারকী করে নির্মান কাজ শেষ করছেন। নদীবেষ্ঠিত এ পল্লী দেখতে খুবই সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ।
এ ব্যাপারে ইদিলপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন শিকারী বলেন, আমি নিজে তদারকী করে এ সকল ঘরগুলো খুব ভালো মানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে তৈরী করছি।
এব্যাপারে এলাকার অনেক জনগণ বলেন, চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন শিকারী দীর্ঘদিন যাবৎ মানুষের কল্যাণে কাজ করে চলছেন। সে মানুষের বিপদে আপদে পাশে দাঁড়ায়। সম্প্রতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্প “জমি নাই, ঘর নাই” এর আওতায় ইদিলপুর ইউনিয়নের ২২ টি ঘরের কাজ শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবাধনে ইদিলপুর ইউপি’র চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন শিকারী ভালো মানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে সঠিকভাবে করে চলছেন। এছাড়াও আর সরকারী বরাদ্দকৃত সকল কাজ সঠিক ভাবে করেন তিনি। অন্যদিকে, এলাকায় বিচার শালিশ করে শতভাগ ন্যায় ভাবে। এতে সাধারন মানুষ খুশি। তবে কুচক্রী মহল চক্রান্ত করে। তারই ধারাবাহিকতায় তার বিরুদ্ধে চলছে নানান অপপ্রচার। তবে চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন শিকারী’র কথা যত বাধা আসুক; তিনি মানুষের কল্যাণে ও ন্যায়ের পক্ষে কাজ করেই যাবেন।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

চট্টগ্রামে সংঘর্ষের ঘটনায় বহিস্কৃত যুবদলের দুই নেতা, নিহত জুবায়ের যুবলীগের কর্মী

ইদিলপুর হতদরিদ্রদের জন্য ২২ ঘর নির্মাণ

প্রকাশিত : ১২:০১:৫৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১

শরীয়তপুরের গোসাইরহাট উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নের মহিষকান্দি এলাকায় হতদরিদ্রদের জন্য ২২ টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছে এলাকাবাসী।
গোসাইরহাট উপজেলা কার্যালয় ও স্থানীয় সূত্রে জানাগেছে, প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্পের অধীনে গোসাইরহাট উপজেলার ইদিলপুর ইউনিয়নে ৭০ মহিষকান্দি মৌজায় ১ নং খাশ খতিয়ান ভুক্ত ১৬৭৯ ও ১৬৮১ নং দাগে হতদরিদ্রদের জন্য ২২টি ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি ঘরের জন্য ০.২ শতাংশ করে জায়গা দেয়া হয়েছে। এতে মোট ০.৬৭ শতাংশ জায়গা দেয়া হয়েছে। “জমি নাই, ঘর নাই” এ সকল হতদরিদ্রদের জন্য ২২টি টিনসেট পাকা ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি ঘরের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। খুব শীঘ্রই এ সকল ঘর প্রকৃত মালিকের কাছে প্রশাসনের মাধ্যমে হস্তান্তর করা হবে। ঘরের নির্মান সামগ্রী অত্যন্ত সন্তোষজনক। ইতিামধ্যে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা ভুমি কর্মকতা পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। ইদিলপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন শিকারী এ সকল ঘর নিজে তদারকী করে নির্মান কাজ শেষ করছেন। নদীবেষ্ঠিত এ পল্লী দেখতে খুবই সুন্দর ও মনোরম পরিবেশ।
এ ব্যাপারে ইদিলপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন শিকারী বলেন, আমি নিজে তদারকী করে এ সকল ঘরগুলো খুব ভালো মানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে তৈরী করছি।
এব্যাপারে এলাকার অনেক জনগণ বলেন, চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন শিকারী দীর্ঘদিন যাবৎ মানুষের কল্যাণে কাজ করে চলছেন। সে মানুষের বিপদে আপদে পাশে দাঁড়ায়। সম্প্রতি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকার প্রকল্প “জমি নাই, ঘর নাই” এর আওতায় ইদিলপুর ইউনিয়নের ২২ টি ঘরের কাজ শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবাধনে ইদিলপুর ইউপি’র চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন শিকারী ভালো মানের নির্মাণ সামগ্রী দিয়ে সঠিকভাবে করে চলছেন। এছাড়াও আর সরকারী বরাদ্দকৃত সকল কাজ সঠিক ভাবে করেন তিনি। অন্যদিকে, এলাকায় বিচার শালিশ করে শতভাগ ন্যায় ভাবে। এতে সাধারন মানুষ খুশি। তবে কুচক্রী মহল চক্রান্ত করে। তারই ধারাবাহিকতায় তার বিরুদ্ধে চলছে নানান অপপ্রচার। তবে চেয়ারম্যান মো: দেলোয়ার হোসেন শিকারী’র কথা যত বাধা আসুক; তিনি মানুষের কল্যাণে ও ন্যায়ের পক্ষে কাজ করেই যাবেন।