১১:১০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

জমি কিনে হলেও সবাইকে ঘর তৈরী করে দেয়া হবে

বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু এমপি বলেছেন, ‘কেউ আর অন্যের ঘরের বারান্দায়, গাছের নীচে বা রাস্তায় ঘুমাবে না। যাদের ঘর নেই, তারা সকলেই ঘর পাবেন। যার জমি নাই, ঘর নাই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে খাসজমি বন্দোবস্ত প্রদান করে ওই জমিতে আধাপাকা ঘর নির্মাণ করে দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন। যদি এলাকায় খাস জমি না পাওয়া যায় তাহলে দুই শতাংশ জমি কিনে হলেও ঘর তৈরী করে দেয়া হবে।

শুক্রবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে নেত্রকোণার বারহাট্টা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা মৎস্য উৎপাদকারী সমিতিকে পিক-আপ ভ্যান প্রদানকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মাছের বিচরণক্ষেত্র খাল, বিল, পুকুর ভরাট করা যাবে না। ভরাট বা দখল হয়ে যাওয়া খাল উদ্ধার করতে হবে। মৌজা-নকশা দেখে সার্ভেয়ার দিয়ে ভরাট খাল খুঁজে বের করতে হবে।’ এ লক্ষ্যে প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে নির্দেশ দেন তিনি। বক্তব্য শেষে মৎস্য উৎপাদনকারী সমিতির সভাপতি ও সম্পাদকের হাতে পিক-আপের চাবি তুলে দেন।

মৎস্য কর্মকর্তা জানান, উপজেলায় উৎপাদিত মৎস্য বাজারজাতকরণে সহায়তাদানের লক্ষ্যে সরকার ভর্তূকি মূল্যে মৎস্য উৎপাদনকারী সমিতিকে পিক-আপ ভ্যান প্রদান করেছে। পিক-আপের মূল্য ২২ লাখ টাকা। তম্মদ্ধে সমিতিকে ১৬ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা প্রদান করতে হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মোরশেদের সভাপতিত্ব ও সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তানভীর আহমেদের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাইনুল হক কাসেম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ড. ফজলুল কবীর, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোঃ মাজহারুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা কাজী আব্দুল ওয়াহেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

ট্যাগ :

চট্টগ্রামে সংঘর্ষের ঘটনায় বহিস্কৃত যুবদলের দুই নেতা, নিহত জুবায়ের যুবলীগের কর্মী

জমি কিনে হলেও সবাইকে ঘর তৈরী করে দেয়া হবে

প্রকাশিত : ১২:০১:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ আলী খান খসরু এমপি বলেছেন, ‘কেউ আর অন্যের ঘরের বারান্দায়, গাছের নীচে বা রাস্তায় ঘুমাবে না। যাদের ঘর নেই, তারা সকলেই ঘর পাবেন। যার জমি নাই, ঘর নাই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাকে খাসজমি বন্দোবস্ত প্রদান করে ওই জমিতে আধাপাকা ঘর নির্মাণ করে দেয়ার ব্যবস্থা করেছেন। যদি এলাকায় খাস জমি না পাওয়া যায় তাহলে দুই শতাংশ জমি কিনে হলেও ঘর তৈরী করে দেয়া হবে।

শুক্রবার (০৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে নেত্রকোণার বারহাট্টা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা মৎস্য উৎপাদকারী সমিতিকে পিক-আপ ভ্যান প্রদানকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মাছের বিচরণক্ষেত্র খাল, বিল, পুকুর ভরাট করা যাবে না। ভরাট বা দখল হয়ে যাওয়া খাল উদ্ধার করতে হবে। মৌজা-নকশা দেখে সার্ভেয়ার দিয়ে ভরাট খাল খুঁজে বের করতে হবে।’ এ লক্ষ্যে প্রয়োজনে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে নির্দেশ দেন তিনি। বক্তব্য শেষে মৎস্য উৎপাদনকারী সমিতির সভাপতি ও সম্পাদকের হাতে পিক-আপের চাবি তুলে দেন।

মৎস্য কর্মকর্তা জানান, উপজেলায় উৎপাদিত মৎস্য বাজারজাতকরণে সহায়তাদানের লক্ষ্যে সরকার ভর্তূকি মূল্যে মৎস্য উৎপাদনকারী সমিতিকে পিক-আপ ভ্যান প্রদান করেছে। পিক-আপের মূল্য ২২ লাখ টাকা। তম্মদ্ধে সমিতিকে ১৬ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা প্রদান করতে হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মোরশেদের সভাপতিত্ব ও সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তানভীর আহমেদের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মাইনুল হক কাসেম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা ড. ফজলুল কবীর, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মোঃ মাজহারুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মুক্তিযোদ্ধা কাজী আব্দুল ওয়াহেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।