০৩:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

করোনা সংক্রমণ রোধের অন্যতম উপায় পরীক্ষা

করোনাভাইরাস সংক্রমণ বাড়ছে জ্যামিতিক হারে। এ সংক্রমণে বিশ্বের মতো বাংলাদেশও আজ বিপর্যস্ত। প্রতিদিনই সংক্রমিত হচ্ছেন নতুন নতুন মানুষ, লকডাউন হচ্ছে নতুন এলাকা। চিকিৎসকরা এ ভাইরাস ছড়ানো বা সংক্রমিত হওয়া রোধ করতে পরীক্ষাকে অধিকতর গুরুত্ব দিচ্ছেন।

এ বিষয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সংক্রমিতদের যদি চিহ্নিত করা সম্ভব হয় তাহলে নতুন করে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে না। পরর্বতীতে সংক্রমিতদের বাসায় কিংবা হাসপাতালে আবদ্ধ করে রাখলেই হবে। যেহেতু এর কোনো চিকিৎসা নেই সেহেতু চিকিৎসা পাওয়ারও প্রত্যাশা কম থাকে রোগীদের।

তবে তিনি আরো বলেন, পরীক্ষা করা ছাড়া নিশ্চত করে জানা যাবে না কে করোনা আক্রান্ত, আর কে নয়। করোনাভাইরাস নির্দিষ্ট কয়েকটি রক্ত পরীক্ষা এবং বুকের এক্সে করেই করোনা নির্ণয় করা সম্ভব।

তিনি জোড় দিয়েই বলেন, যখনই করোনা রোগী পরীক্ষার মাধ্যমে চিহ্নিত হবে, তখনই নিজের তাগিদে অন্যদের সঙ্গে ট্রান্সমিশন বন্ধ হবে। এভাবে ধীরে ধীরে করোনা রোগীর সংখ্যা কমে আসবে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহা পরিচারক অধ্যাপক ডা. শাহ মনির হোসেন বলেন, করোনায় কে আক্রান্ত হয়েছে আর কে হয়নি তা সনাক্ত করার জন্য পরীক্ষা করা প্রয়োজন। আক্রান্তদের বাধ্যতামুলকভাবে বাসায় বা হাসপাতালে রেখে দিলেই সংক্রমণ বন্ধ হবে। নতুন করে আক্রান্ত না হলে এমনিতেই করোনা র্নিমূল হয়ে যাবে। মোদ্দা কথা হলো চিহ্নিত করুন আর আটক করুন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বাবুল

ট্যাগ :

করোনা সংক্রমণ রোধের অন্যতম উপায় পরীক্ষা

প্রকাশিত : ০৩:১১:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ এপ্রিল ২০২০

করোনাভাইরাস সংক্রমণ বাড়ছে জ্যামিতিক হারে। এ সংক্রমণে বিশ্বের মতো বাংলাদেশও আজ বিপর্যস্ত। প্রতিদিনই সংক্রমিত হচ্ছেন নতুন নতুন মানুষ, লকডাউন হচ্ছে নতুন এলাকা। চিকিৎসকরা এ ভাইরাস ছড়ানো বা সংক্রমিত হওয়া রোধ করতে পরীক্ষাকে অধিকতর গুরুত্ব দিচ্ছেন।

এ বিষয়ে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, সংক্রমিতদের যদি চিহ্নিত করা সম্ভব হয় তাহলে নতুন করে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে না। পরর্বতীতে সংক্রমিতদের বাসায় কিংবা হাসপাতালে আবদ্ধ করে রাখলেই হবে। যেহেতু এর কোনো চিকিৎসা নেই সেহেতু চিকিৎসা পাওয়ারও প্রত্যাশা কম থাকে রোগীদের।

তবে তিনি আরো বলেন, পরীক্ষা করা ছাড়া নিশ্চত করে জানা যাবে না কে করোনা আক্রান্ত, আর কে নয়। করোনাভাইরাস নির্দিষ্ট কয়েকটি রক্ত পরীক্ষা এবং বুকের এক্সে করেই করোনা নির্ণয় করা সম্ভব।

তিনি জোড় দিয়েই বলেন, যখনই করোনা রোগী পরীক্ষার মাধ্যমে চিহ্নিত হবে, তখনই নিজের তাগিদে অন্যদের সঙ্গে ট্রান্সমিশন বন্ধ হবে। এভাবে ধীরে ধীরে করোনা রোগীর সংখ্যা কমে আসবে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের সাবেক মহা পরিচারক অধ্যাপক ডা. শাহ মনির হোসেন বলেন, করোনায় কে আক্রান্ত হয়েছে আর কে হয়নি তা সনাক্ত করার জন্য পরীক্ষা করা প্রয়োজন। আক্রান্তদের বাধ্যতামুলকভাবে বাসায় বা হাসপাতালে রেখে দিলেই সংক্রমণ বন্ধ হবে। নতুন করে আক্রান্ত না হলে এমনিতেই করোনা র্নিমূল হয়ে যাবে। মোদ্দা কথা হলো চিহ্নিত করুন আর আটক করুন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বাবুল