০৫:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫

দ্বিতীয় দিনের মতো অনশনে সহকারী শিক্ষকরা

প্রধান শিক্ষকদের এক ধাপ নিচে বেতন নির্ধারণের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো আমরণ অনশন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। রবিবার রাজধানীতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক মহাজোটের’ ব্যানারে এই আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু হয়। এর আগে প্রথম দিনের মতো একই স্থানে শনিবার সকাল ১০টায় তারা এ অনশন কর্মসূচি শুরু করেন।

মহাজোটের অধীনে সহকারী শিক্ষকদের ১০টি সংগঠনের দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার শিক্ষকেরা এক দফা দাবি আদায়ের এ অনশন কর্মসূচি পালন করছেন।

শিক্ষকরা জানান, আগের বেতন স্কেলগুলোতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের এক ধাপ নিচে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকরা বেতন পেতেন। কিন্তু ২০১৫ সালের বেতন কাঠামোতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকদের সঙ্গে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের ব্যবধান তিন ধাপ। এখন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকরা ১৪তম গ্রেডে (মূল বেতন ১০ হাজার ২০০) বেতন পাচ্ছেন। আর প্রধান শিক্ষকেরা পাচ্ছেন ১০তম গ্রেডে (মূল বেতন ১৬ হাজার টাকা)। সহকারী শিক্ষকেরা এ বৈষম্য নিরসনে প্রধান শিক্ষকদের এক ধাপ নিচে ১১তম গ্রেডে (১২ হাজার ৫০০ টাকা) বেতন চান।

অনশনে অংশ নেওয়া শিক্ষকরা জানান, দাবি পূরণে এর আগে উপজেলায় নির্বাহী কর্মকর্তা ও সংসদ সদস্যদের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় পর্যায়ে উপপরিচালকদের (প্রাথমিক শিক্ষা) কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিবের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু দাবি পূরণে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

দ্বিতীয় দিনের মতো অনশনে সহকারী শিক্ষকরা

প্রকাশিত : ০২:১১:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০১৭

প্রধান শিক্ষকদের এক ধাপ নিচে বেতন নির্ধারণের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো আমরণ অনশন করছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। রবিবার রাজধানীতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক মহাজোটের’ ব্যানারে এই আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু হয়। এর আগে প্রথম দিনের মতো একই স্থানে শনিবার সকাল ১০টায় তারা এ অনশন কর্মসূচি শুরু করেন।

মহাজোটের অধীনে সহকারী শিক্ষকদের ১০টি সংগঠনের দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার শিক্ষকেরা এক দফা দাবি আদায়ের এ অনশন কর্মসূচি পালন করছেন।

শিক্ষকরা জানান, আগের বেতন স্কেলগুলোতে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের এক ধাপ নিচে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকরা বেতন পেতেন। কিন্তু ২০১৫ সালের বেতন কাঠামোতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকদের সঙ্গে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের ব্যবধান তিন ধাপ। এখন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকরা ১৪তম গ্রেডে (মূল বেতন ১০ হাজার ২০০) বেতন পাচ্ছেন। আর প্রধান শিক্ষকেরা পাচ্ছেন ১০তম গ্রেডে (মূল বেতন ১৬ হাজার টাকা)। সহকারী শিক্ষকেরা এ বৈষম্য নিরসনে প্রধান শিক্ষকদের এক ধাপ নিচে ১১তম গ্রেডে (১২ হাজার ৫০০ টাকা) বেতন চান।

অনশনে অংশ নেওয়া শিক্ষকরা জানান, দাবি পূরণে এর আগে উপজেলায় নির্বাহী কর্মকর্তা ও সংসদ সদস্যদের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় পর্যায়ে উপপরিচালকদের (প্রাথমিক শিক্ষা) কাছে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এছাড়া প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা সচিবের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু দাবি পূরণে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।