০১:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

ফটিকছড়িতে নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে প্রতিপক্ষের গুলিতে ইউপি সদস্য নিহত

ফটিকছড়িতে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ঈদের নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে সন্ত্রাসীর গুলিতে মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার(৩৭) নামের এক ইউপি সদস্য নিহত হয়েছেন। সোমবার (২৫ মে) ঈদের দিন সকালে উপজেলার খিরাম ইউনিয়নের চৌমুহনী বাজারের পাশে এ ঘটনা ঘটে।

 

নিহত আব্দুল জব্বার খিরাম ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের সদস্য এবং উক্ত এলাকার গোয়াচ বাড়ির আবুল কাসেমের পুত্র। জানা যায়, নিহত জব্বারের প্রতিপক্ষ গ্রুপের একটি দল প্রথমে প্রেমপুর এলাকার বাদশা ও কামালের বাড়িতে হামলা চালায়।

 

উক্ত গ্রুপের আরেকটি দ্বিতীয় দল গোয়াচ বাড়িতে হামলা চালায়। তারা প্রথমে শহিদুল্লা (৪৪) নামে একজনকে বেদম মারধর করে। তারপর জব্বার মেম্বারের বাড়ি ঘেরাও করে। খবর পেয়ে জব্বার পালানোর সময় বাড়ির পিছনে হামলাকারিরা তাকে সামনে থেকে গুলি করে চলে যায়।

তার বুকে ও পায়ে গুলি বিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এলাকাবাসি উদ্ধার করে নাজিরহাটস্থ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

শহিদুল্লাহ চিকিৎসাকে সেখানে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হাটহাজারী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ আল মাসুম জানান, জব্বার মেম্বার নামাজ পড়ে ফিরছিলেন। চৌমুহনী বাজারে তাকে সন্ত্রাসীরা গুলি করে।

গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে নাজিরহাটে হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেছেন। তাঁর ধারণা, স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্ধের জেরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা।

জনপ্রিয়

চলমান তাপদাহে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নতুন সিদ্ধান্ত

ফটিকছড়িতে নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে প্রতিপক্ষের গুলিতে ইউপি সদস্য নিহত

প্রকাশিত : ০৭:২৫:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ মে ২০২০

ফটিকছড়িতে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে ঈদের নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে সন্ত্রাসীর গুলিতে মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার(৩৭) নামের এক ইউপি সদস্য নিহত হয়েছেন। সোমবার (২৫ মে) ঈদের দিন সকালে উপজেলার খিরাম ইউনিয়নের চৌমুহনী বাজারের পাশে এ ঘটনা ঘটে।

 

নিহত আব্দুল জব্বার খিরাম ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের সদস্য এবং উক্ত এলাকার গোয়াচ বাড়ির আবুল কাসেমের পুত্র। জানা যায়, নিহত জব্বারের প্রতিপক্ষ গ্রুপের একটি দল প্রথমে প্রেমপুর এলাকার বাদশা ও কামালের বাড়িতে হামলা চালায়।

 

উক্ত গ্রুপের আরেকটি দ্বিতীয় দল গোয়াচ বাড়িতে হামলা চালায়। তারা প্রথমে শহিদুল্লা (৪৪) নামে একজনকে বেদম মারধর করে। তারপর জব্বার মেম্বারের বাড়ি ঘেরাও করে। খবর পেয়ে জব্বার পালানোর সময় বাড়ির পিছনে হামলাকারিরা তাকে সামনে থেকে গুলি করে চলে যায়।

তার বুকে ও পায়ে গুলি বিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এলাকাবাসি উদ্ধার করে নাজিরহাটস্থ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

শহিদুল্লাহ চিকিৎসাকে সেখানে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। হাটহাজারী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবদুল্লাহ আল মাসুম জানান, জব্বার মেম্বার নামাজ পড়ে ফিরছিলেন। চৌমুহনী বাজারে তাকে সন্ত্রাসীরা গুলি করে।

গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে নাজিরহাটে হাসপাতালে নেওয়ার পর ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেছেন। তাঁর ধারণা, স্থানীয় আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে দ্বন্ধের জেরে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা।