০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নগরীতে মুদির দোকানের আড়ালে জমিদার ভাড়াটিয়া মিলে ইয়াবা ব্যবসা

চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানাধিন পাথরঘাটা এলাকায় একটি মুদি দোকানে অভিযান চালিয়ে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেছে র‌্যাব-৭।
মুদির দোকানের আড়ালে মাদক ও ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত রয়েছে দোকানের মালিক আব্দুস সালাম নিজেই।
ইয়াবাসহ গ্রেফতার হওয়া দোকানের ভাড়াটিয়াসহ গ্রেফতারকৃতরা র‌্যাবের কাছে স্বীকার করেছেন বলে সূত্রে জানায়।
র‌্যাবারে অভিযানে ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত থাকার ঘটনায় মুদি দোকানের ব্যবসায়ী খোরশেদ আলম (৩২)এবং তার সহযোগী ও ছোট ভাই সাইফুল ইসলাম (২৪) এবং দোকান কর্মচারী মো. ওসমানকে আটক করা হয়েছে।
শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-৭ এর একটি দল এই অভিযান পরিচালনা করেন।
ইয়াবাসহ আটক খোরশেদ আলমের গ্রামের বাড়ি কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার জালিয়াপাড়া এলাকার নুরুল বশরের ছেলে।
ছোট ভাই সাইফুল ইসলাম (২৪) ও সহযোগী মো. ওসমানের গ্রামের বাড়ি আনোয়ারা উপজেলার খদবহেরা এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে।
নিচের মুদির দোকান দিলে উপরে বাসায় থাকেন আব্দুস সালাম। উক্ত মুদির দোকানের জমিদার আব্দুস সালাম প্রায় সময় লোকজন নিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত মাদক ও ইয়াবার আসার বসাতেন বলে আশ পাশের লোকজনের অভিযোগ।
মুদির দোকানদার ও কর্মচারী গ্রেফতার হওয়ার পর জমিদার পালাতক রয়েছে। এছাড়া উক্ত দোকানের জায়গা আব্দুস সালাম জোর পূর্বক দখল করে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
আব্দুস সালমের গ্রামের বাড়ি পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা এলাকার মৃত ইজাহার মিয়ার পুত্র। তার বিরুদ্ধে গ্রামেও জালিয়তি, প্রতারণাসহ একাধিক মামলা রয়েছে স্থানীয়দের অভিযোগ।
এ ঘটনায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে নগরীর কোতোয়ালী থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
এ বিষয়ে জমিদার আব্দুস সালামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমার ভাড়াটিয়া ইয়াবা ব্যবসা করে আমি সেটা আগে জানতাম না, ধরা পড়ার পর দোকানের চাবি নিয়ে নিয়েছি।
তাদের গ্রেফতারের সময় র‌্যাবও আমার সাথে কথা বলেছে, আমাকে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞিজ্ঞসাবাদ করেছে আমি উত্তর দিয়েছি।
র‌্যাব যদি এই সময় সন্দহ করত তাদের সাথে আমাকেও নিয়ে যেত। পালাতক না আমি এলাকা ছেড়ে কোথাও যায়নি।
এ বিষয়ে র‌্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. মাহামুদুল হাসান মামুন বলেন, অভিযানের সময় ইয়াবাসহ তিনজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের সাথে জমিদার জড়িত কিনা বা তাদের ইয়াবা ব্যবসার বিষয়ে জমিদার আগে অভগত কিনা সেটা আটককৃতদের আদালতের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার বলে তিনি জানান।

 

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

নগরীতে মুদির দোকানের আড়ালে জমিদার ভাড়াটিয়া মিলে ইয়াবা ব্যবসা

প্রকাশিত : ০৩:২৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ জুন ২০২০
চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানাধিন পাথরঘাটা এলাকায় একটি মুদি দোকানে অভিযান চালিয়ে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করেছে র‌্যাব-৭।
মুদির দোকানের আড়ালে মাদক ও ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত রয়েছে দোকানের মালিক আব্দুস সালাম নিজেই।
ইয়াবাসহ গ্রেফতার হওয়া দোকানের ভাড়াটিয়াসহ গ্রেফতারকৃতরা র‌্যাবের কাছে স্বীকার করেছেন বলে সূত্রে জানায়।
র‌্যাবারে অভিযানে ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত থাকার ঘটনায় মুদি দোকানের ব্যবসায়ী খোরশেদ আলম (৩২)এবং তার সহযোগী ও ছোট ভাই সাইফুল ইসলাম (২৪) এবং দোকান কর্মচারী মো. ওসমানকে আটক করা হয়েছে।
শুক্রবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-৭ এর একটি দল এই অভিযান পরিচালনা করেন।
ইয়াবাসহ আটক খোরশেদ আলমের গ্রামের বাড়ি কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার জালিয়াপাড়া এলাকার নুরুল বশরের ছেলে।
ছোট ভাই সাইফুল ইসলাম (২৪) ও সহযোগী মো. ওসমানের গ্রামের বাড়ি আনোয়ারা উপজেলার খদবহেরা এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে।
নিচের মুদির দোকান দিলে উপরে বাসায় থাকেন আব্দুস সালাম। উক্ত মুদির দোকানের জমিদার আব্দুস সালাম প্রায় সময় লোকজন নিয়ে গভীর রাত পর্যন্ত মাদক ও ইয়াবার আসার বসাতেন বলে আশ পাশের লোকজনের অভিযোগ।
মুদির দোকানদার ও কর্মচারী গ্রেফতার হওয়ার পর জমিদার পালাতক রয়েছে। এছাড়া উক্ত দোকানের জায়গা আব্দুস সালাম জোর পূর্বক দখল করে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
আব্দুস সালমের গ্রামের বাড়ি পটিয়া উপজেলার কুসুমপুরা এলাকার মৃত ইজাহার মিয়ার পুত্র। তার বিরুদ্ধে গ্রামেও জালিয়তি, প্রতারণাসহ একাধিক মামলা রয়েছে স্থানীয়দের অভিযোগ।
এ ঘটনায় মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে নগরীর কোতোয়ালী থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
এ বিষয়ে জমিদার আব্দুস সালামের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমার ভাড়াটিয়া ইয়াবা ব্যবসা করে আমি সেটা আগে জানতাম না, ধরা পড়ার পর দোকানের চাবি নিয়ে নিয়েছি।
তাদের গ্রেফতারের সময় র‌্যাবও আমার সাথে কথা বলেছে, আমাকে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞিজ্ঞসাবাদ করেছে আমি উত্তর দিয়েছি।
র‌্যাব যদি এই সময় সন্দহ করত তাদের সাথে আমাকেও নিয়ে যেত। পালাতক না আমি এলাকা ছেড়ে কোথাও যায়নি।
এ বিষয়ে র‌্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. মাহামুদুল হাসান মামুন বলেন, অভিযানের সময় ইয়াবাসহ তিনজনকে হাতেনাতে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের সাথে জমিদার জড়িত কিনা বা তাদের ইয়াবা ব্যবসার বিষয়ে জমিদার আগে অভগত কিনা সেটা আটককৃতদের আদালতের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার বলে তিনি জানান।