০৫:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

লাখে ৩০ জন আক্রান্ত হলেই রেড জোন এলাকা

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধের পাশাপাশি অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে দেশকে তিনটি রঙ—রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করছে সরকার। আর কোন এলাকা কোন রঙে থাকবে, তার জন্য বিভিন্ন নীতিমালাও চূড়ান্ত করা হয়েছে। বার্তা সংস্থা ইউএনবি আজ রবিবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, কোনো এলাকায় যদি প্রতি এক লাখ জনসংখ্যার মধ্যে ৩০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়, তাহলে ওই এলাকা রেড জোনে অবস্থান করবে। তবে ঢাকার বাইরে কোনো এলাকায় এক লাখের মধ্যে ৩০ জন করোনা রোগী থাকলে সে এলাকাও রেড জোনের আওতায় ধরা হবে বলে জানান তিনি।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী আরো জানান, ঢাকা বা ঢাকার বাইরের কোনো এলাকায় এক লাখে তিন থেকে ১৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগী থাকলে ওই এলাকা ইয়েলো জোন হিসেবে ধরা হবে। আর যে এলাকায় একেবারে কম করোনা আক্রান্ত রোগী আছে, সে এলাকা গ্রিন জোন হিসেবে ধরা হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জোনিং নিয়ে প্রস্তাবনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। সেটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা পাঠাব। এ বিষয়ে প্রস্তাবনায় সংযোজন ও বিয়োজন করে প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন।’

ক্রমবর্ধমান করোনা পরিস্থিতিতে আবারও সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হবে কি না, জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দেখুন, দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে প্রধানমন্ত্রী সীমিত পরিসরে সরকারি অফিস খুলে দিয়েছেন। এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে যাই হবে, প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।’

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সেলের প্রধান ও অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান গতকাল শনিবার বলেন, ‘দেশকে রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করার কাজ মূলত আরো আগেই শুরু হয়েছে। এখন এটি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।’

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

লাখে ৩০ জন আক্রান্ত হলেই রেড জোন এলাকা

প্রকাশিত : ০৬:১৭:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুন ২০২০

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধের পাশাপাশি অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে দেশকে তিনটি রঙ—রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করছে সরকার। আর কোন এলাকা কোন রঙে থাকবে, তার জন্য বিভিন্ন নীতিমালাও চূড়ান্ত করা হয়েছে। বার্তা সংস্থা ইউএনবি আজ রবিবার এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানান, কোনো এলাকায় যদি প্রতি এক লাখ জনসংখ্যার মধ্যে ৩০ জন করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়, তাহলে ওই এলাকা রেড জোনে অবস্থান করবে। তবে ঢাকার বাইরে কোনো এলাকায় এক লাখের মধ্যে ৩০ জন করোনা রোগী থাকলে সে এলাকাও রেড জোনের আওতায় ধরা হবে বলে জানান তিনি।

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী আরো জানান, ঢাকা বা ঢাকার বাইরের কোনো এলাকায় এক লাখে তিন থেকে ১৯ জন করোনা আক্রান্ত রোগী থাকলে ওই এলাকা ইয়েলো জোন হিসেবে ধরা হবে। আর যে এলাকায় একেবারে কম করোনা আক্রান্ত রোগী আছে, সে এলাকা গ্রিন জোন হিসেবে ধরা হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জোনিং নিয়ে প্রস্তাবনা চূড়ান্ত করা হয়েছে। সেটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা পাঠাব। এ বিষয়ে প্রস্তাবনায় সংযোজন ও বিয়োজন করে প্রধানমন্ত্রী চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবেন।’

ক্রমবর্ধমান করোনা পরিস্থিতিতে আবারও সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হবে কি না, জানতে চাইলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দেখুন, দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে প্রধানমন্ত্রী সীমিত পরিসরে সরকারি অফিস খুলে দিয়েছেন। এ বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। তবে যাই হবে, প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করবে।’

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া সেলের প্রধান ও অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান গতকাল শনিবার বলেন, ‘দেশকে রেড, ইয়েলো ও গ্রিন জোনে ভাগ করার কাজ মূলত আরো আগেই শুরু হয়েছে। এখন এটি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।’

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর