০৩:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

সাতক্ষীরায় উপকূলীয় বেঁড়িবাঁধ স্বেচ্ছা শ্রমে নির্মাণ

সাতক্ষীরায় হাজার বছরের বাদাকাটা বসতি সমুদ্র উপকূলীয় জেলার মানুষের জীবন সংগ্রাম এক চ্যালেঞ্জ।জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ এ প্রবাদ যেন এখন ধোঁয়াশা!!বেঁড়িবাঁধ রক্ষায় মরন সংগ্রাম চোঁখে না দেখলে অনুধাবন সম্ভাব নয়।সেই ৮৮ সালের ভয়নাক ঘূর্নিঝড় আইলা,সিডর,নার্গিস, ফনি মোকাবেলা করে বেঁচে থাকলেও সম্প্রতি লন্ডভন্ড করা আম্ফানের ক্ষত সকলের চোঁখে মুখে স্পষ্ট। অনুসন্ধানে জানা গেছে,১৯৬০ সালের দিকে সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকা রক্ষায় টেকসই বেঁড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়।তাঁরপর থেকে এ বেঁড়িবাঁধ সংস্কারে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যায় হলোও উপকূলীয়বাসীর ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয়নি। উপকূলীয় মানুষ বার বার ঝুকিপূর্ণ বাঁধ সংস্কারের জন্য জানালেও তা আমলে নেওয়া হয়নি। সেই বেঁড়িবাঁধ ভেঙ্গে ২ উপজেলার ৫০ গ্রামের মানুষ প্লাবিত। সেনাবাহিনী, পাউবো বাঁধ নির্মাণে ব্যার্থ। সংগ্রামী মানুষগুলো ১৮ দিনে ৩১ টি পয়েন্টে এর ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ কোনরকম ৩০ টি মেরামত করে ভুক্তভুগীরা বসবাস করতে শুরু করছে।এখনও প্রতাপনগর, শ্রীউলা, ও কাশিমাড়ী ইউনিয়নের ১০ গ্রামের মানুষ লোনাপানির সাথে যুদ্ধ করছে।আম্ফানের ২১দিন পর এলাকাবাসী জানিয়েছেন এখন বর্ষা মৌসুম নদ নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।শুখনো মৌসুমে ছাড়া সংস্কার করা সম্ভাব না।

বিজনেস বাংলাদেশ/ ইমরান মাসুদ

জনপ্রিয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বিদেশি নাগরিকের উপর ছিনতাইকারীর বর্বর হামলা ,দুই ছিনতাইকারী আটক

সাতক্ষীরায় উপকূলীয় বেঁড়িবাঁধ স্বেচ্ছা শ্রমে নির্মাণ

প্রকাশিত : ০৩:২৮:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুন ২০২০

সাতক্ষীরায় হাজার বছরের বাদাকাটা বসতি সমুদ্র উপকূলীয় জেলার মানুষের জীবন সংগ্রাম এক চ্যালেঞ্জ।জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ এ প্রবাদ যেন এখন ধোঁয়াশা!!বেঁড়িবাঁধ রক্ষায় মরন সংগ্রাম চোঁখে না দেখলে অনুধাবন সম্ভাব নয়।সেই ৮৮ সালের ভয়নাক ঘূর্নিঝড় আইলা,সিডর,নার্গিস, ফনি মোকাবেলা করে বেঁচে থাকলেও সম্প্রতি লন্ডভন্ড করা আম্ফানের ক্ষত সকলের চোঁখে মুখে স্পষ্ট। অনুসন্ধানে জানা গেছে,১৯৬০ সালের দিকে সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকা রক্ষায় টেকসই বেঁড়িবাঁধ নির্মাণ করা হয়।তাঁরপর থেকে এ বেঁড়িবাঁধ সংস্কারে লক্ষ লক্ষ টাকা ব্যায় হলোও উপকূলীয়বাসীর ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয়নি। উপকূলীয় মানুষ বার বার ঝুকিপূর্ণ বাঁধ সংস্কারের জন্য জানালেও তা আমলে নেওয়া হয়নি। সেই বেঁড়িবাঁধ ভেঙ্গে ২ উপজেলার ৫০ গ্রামের মানুষ প্লাবিত। সেনাবাহিনী, পাউবো বাঁধ নির্মাণে ব্যার্থ। সংগ্রামী মানুষগুলো ১৮ দিনে ৩১ টি পয়েন্টে এর ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ কোনরকম ৩০ টি মেরামত করে ভুক্তভুগীরা বসবাস করতে শুরু করছে।এখনও প্রতাপনগর, শ্রীউলা, ও কাশিমাড়ী ইউনিয়নের ১০ গ্রামের মানুষ লোনাপানির সাথে যুদ্ধ করছে।আম্ফানের ২১দিন পর এলাকাবাসী জানিয়েছেন এখন বর্ষা মৌসুম নদ নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে।শুখনো মৌসুমে ছাড়া সংস্কার করা সম্ভাব না।

বিজনেস বাংলাদেশ/ ইমরান মাসুদ