০৬:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

টেকনাফে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বন্য হাতির মৃত্যু

টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের মরিচ্যাঘোনা এলাকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পাহাড়ী এক বন্য হাতির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার ১২ জুন মরিচ্যা ঘোনা এলাকায় দুই পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত বৈদ্যুতিক সংযোগ লাইনে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এই হাতির মৃত্যু হয়।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, খাবারে সন্ধানে পানখালীর খন্ডা কাটাহাতি এলাকা হতে মরিচ্যা ঘোনা এলাকায় যাওয়ার পথে দুই পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত বৈদ্যুতিক খুঁটির সংযোগ লাইনে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যায়।
ভোরবেলা বৈদ্যুতিক খুঁটির পাশে হাতির মৃতদেহ দেখতে পেলে দ্রুত প্রশাসনকে খবর দেয় স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে টেকনাফ রেঞ্জ কর্মকর্তা আশিক মাহমুদ বলেন,টেকনাফের বিদ্যুৎ বিভাগ অবৈধভাবে পাহাড়ের ভিতরে বনাঞ্চল এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের কারনে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বন্যহাতির মৃত্যু হয়েছে।বন বিভাগের সাথে সমন্বয় না করে নিয়মবহির্ভূত বনাঞ্চল এলাকায় বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপন করায় পাহড়ি বণ্যপ্রাণী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এছাড়া মৃত হাতির সৎকারের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

 

হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, উখিয়া-টেকনাফে অধ্যুষিত বিপুল পরিমাণ রোহিঙ্গা শরনার্থী বসবাসের কারণে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে পাহাড়ের সবুজ অরন্য। নষ্ট হয়ে যাচ্ছে প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য। যার কারনে দেখা দেয় পাহাড়ি জীব জন্তুর খাদ্য সংকট। এমন অবস্থায় খাদ্যের সন্ধানে পাহাড়ী জীবন্তুরা লোকালয়ে বেড়িয়ে আসলে তাদের জীবনে নেমে আসে অশনি সংকেত।
জনপ্রিয়

একজন ব্যবসায়ী বান্ধব নেতা ওয়াহিদুল হাসান দিপু

টেকনাফে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বন্য হাতির মৃত্যু

প্রকাশিত : ০২:৫৯:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০
টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের মরিচ্যাঘোনা এলাকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পাহাড়ী এক বন্য হাতির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার ১২ জুন মরিচ্যা ঘোনা এলাকায় দুই পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত বৈদ্যুতিক সংযোগ লাইনে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে এই হাতির মৃত্যু হয়।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, খাবারে সন্ধানে পানখালীর খন্ডা কাটাহাতি এলাকা হতে মরিচ্যা ঘোনা এলাকায় যাওয়ার পথে দুই পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত বৈদ্যুতিক খুঁটির সংযোগ লাইনে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যায়।
ভোরবেলা বৈদ্যুতিক খুঁটির পাশে হাতির মৃতদেহ দেখতে পেলে দ্রুত প্রশাসনকে খবর দেয় স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে টেকনাফ রেঞ্জ কর্মকর্তা আশিক মাহমুদ বলেন,টেকনাফের বিদ্যুৎ বিভাগ অবৈধভাবে পাহাড়ের ভিতরে বনাঞ্চল এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের কারনে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বন্যহাতির মৃত্যু হয়েছে।বন বিভাগের সাথে সমন্বয় না করে নিয়মবহির্ভূত বনাঞ্চল এলাকায় বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপন করায় পাহড়ি বণ্যপ্রাণী ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। এছাড়া মৃত হাতির সৎকারের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

 

হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী বলেন, উখিয়া-টেকনাফে অধ্যুষিত বিপুল পরিমাণ রোহিঙ্গা শরনার্থী বসবাসের কারণে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে পাহাড়ের সবুজ অরন্য। নষ্ট হয়ে যাচ্ছে প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য। যার কারনে দেখা দেয় পাহাড়ি জীব জন্তুর খাদ্য সংকট। এমন অবস্থায় খাদ্যের সন্ধানে পাহাড়ী জীবন্তুরা লোকালয়ে বেড়িয়ে আসলে তাদের জীবনে নেমে আসে অশনি সংকেত।