০৫:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪

প্লাজমা নিয়ে অসাধু চক্র মাঠে নেমেছে: আতিক

মো. আতিকুল ইসলাম

ঢাকা উওর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, চিকিৎসকের কাছ থেকে প্রেসক্রিপশন নিয়ে আসা ছাড়া কাউকে প্লাজমা দেওয়া হবে না। প্লাজমা যে দান করবেন আর যে গ্রহণ করবেন তারা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের পরিচয় জানবেন। এটা নিয়ে আমরা কোনও ভ্রান্ত ধারণা রাখতে চাই না। প্লাজমা নিয়ে একটি অসাধু চক্র মাঠে নেমেছে। এ অসাধু চক্রকে ভাঙার জন্যই আজ এ প্লাজমা সাপোর্ট সেন্টার।

শনিবার (২৭ জুন) দুপুরে রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনে প্লাজমা সাপোর্ট সেন্টার’র উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

যুবকদের প্লাজমা ডোনেট করার আহ্বান জানিয়ে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, যে সমস্ত যুবক করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন, তারা যেন ৬০০ মিলিগ্রাম প্লাজমা ডোনেট করেন করোনা আক্রান্ত রোগীদের। এ ৬০০ মিলিগ্রাম প্লাজমা দিয়ে তিনজন রোগীকে সুস্থ করা সম্ভব।

তিনি বলেন, প্লাজমা দিয়ে অনেক করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়ে উঠবেন। এর মাধ্যমে অনেক পরিবার বেঁচে যাবে। প্লাজমা সাপোর্ট সেন্টার একটি সেতুবন্ধন। এ সেন্টার মানুষের জন্য কাজ করবে। পয়সা কামানো বা ব্যবসা করা আমাদের কাজ না।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে কর্মসংস্থান ব্যাংকের নবনিযুক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন

প্লাজমা নিয়ে অসাধু চক্র মাঠে নেমেছে: আতিক

প্রকাশিত : ০৬:৪৪:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুন ২০২০

ঢাকা উওর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, চিকিৎসকের কাছ থেকে প্রেসক্রিপশন নিয়ে আসা ছাড়া কাউকে প্লাজমা দেওয়া হবে না। প্লাজমা যে দান করবেন আর যে গ্রহণ করবেন তারা প্রত্যেকেই প্রত্যেকের পরিচয় জানবেন। এটা নিয়ে আমরা কোনও ভ্রান্ত ধারণা রাখতে চাই না। প্লাজমা নিয়ে একটি অসাধু চক্র মাঠে নেমেছে। এ অসাধু চক্রকে ভাঙার জন্যই আজ এ প্লাজমা সাপোর্ট সেন্টার।

শনিবার (২৭ জুন) দুপুরে রাজধানীর গুলশান-২ নগর ভবনে প্লাজমা সাপোর্ট সেন্টার’র উদ্বোধনকালে তিনি এসব কথা বলেন।

যুবকদের প্লাজমা ডোনেট করার আহ্বান জানিয়ে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, যে সমস্ত যুবক করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন, তারা যেন ৬০০ মিলিগ্রাম প্লাজমা ডোনেট করেন করোনা আক্রান্ত রোগীদের। এ ৬০০ মিলিগ্রাম প্লাজমা দিয়ে তিনজন রোগীকে সুস্থ করা সম্ভব।

তিনি বলেন, প্লাজমা দিয়ে অনেক করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়ে উঠবেন। এর মাধ্যমে অনেক পরিবার বেঁচে যাবে। প্লাজমা সাপোর্ট সেন্টার একটি সেতুবন্ধন। এ সেন্টার মানুষের জন্য কাজ করবে। পয়সা কামানো বা ব্যবসা করা আমাদের কাজ না।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার