০৩:১৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

দাউদকান্দিতে করোনায় মৃতের দাফন-কাফনে উপজেলা চেয়ারম্যানের স্টাফরা

কুমিল্লার দাউদকান্দিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত পৌর বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদের দাফন-কাফন করলেন দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত স্টাফরা।

করোনা আক্রান্ত হয়ে স’মিল ব্যবসায়ি ও সমাজসেবক আবুল কালাম আজাদ (৬৭) মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুর খবর পেয়েদাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলীর নির্দেশে তার ব্যক্তিগত সহকারি মো. শাহিন, নাইমুর রহমান রাব্বি ও সানি সকালেই মৃত ব্যক্তির পুরো বাড়িতে জীবাণুনাশক ছিটান। এরপর ৮ ঘণ্টা লাশ পড়ে থাকলেও কেউ গোসল করাতে এগিয়ে আসেননি।

পরে সরকারি বিধি অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে, দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারি মো. তৌহিদুল ইসলাম পলাশ, মো. শাহিন আহমেদ, নাইমুর রহমান রাব্বি, সানি হাসান, পৌর যুবলীগ নেতা তৌফিকুল ইসলাম, ও মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম মৃত আবুল কালামের দাফন-কাফন ও কবরের দেয়ার কাজ সম্পন্ন করেন।

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের প্রথম থেকেই দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বের দাউদকান্দি উপজেলার প্রশাসন, স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ করোনা প্রতিরোধে কাজ করে যাচ্ছেন। শুক্রবার তার ব্যক্তিগত সহকারীদের এমন মানবিক কাজের প্রশংসা করেছেন স্থানীয়রা।

উল্লেখ্য, দাউদকান্দি পৌর সদরের পুরাতন ফেরীঘাট সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা ও স’মিল ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ করোনা আক্রান্ত শুক্রবার সকালে মৃত্যুবরণ করেন। দাউদকান্দিতে বসবাসরত করোনায় মৃত্যুর ঘটনা এটিই প্রথম।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ২২ জুন ২০২০, তিনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন, বাড়িতেই হোম কোয়ারেন্টাইনে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
৩ জুলাই ২০২০, অবস্থার অবনতি হওয়ায় এবং শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পাওয়ায় সকালে মৃত্যুবরণ করেন আবুল কালাম আজাদ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ইমরান

দাউদকান্দিতে করোনায় মৃতের দাফন-কাফনে উপজেলা চেয়ারম্যানের স্টাফরা

প্রকাশিত : ০৬:২৯:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ জুলাই ২০২০

কুমিল্লার দাউদকান্দিতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত পৌর বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদের দাফন-কাফন করলেন দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত স্টাফরা।

করোনা আক্রান্ত হয়ে স’মিল ব্যবসায়ি ও সমাজসেবক আবুল কালাম আজাদ (৬৭) মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুর খবর পেয়েদাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলীর নির্দেশে তার ব্যক্তিগত সহকারি মো. শাহিন, নাইমুর রহমান রাব্বি ও সানি সকালেই মৃত ব্যক্তির পুরো বাড়িতে জীবাণুনাশক ছিটান। এরপর ৮ ঘণ্টা লাশ পড়ে থাকলেও কেউ গোসল করাতে এগিয়ে আসেননি।

পরে সরকারি বিধি অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে, দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানের ব্যক্তিগত সহকারি মো. তৌহিদুল ইসলাম পলাশ, মো. শাহিন আহমেদ, নাইমুর রহমান রাব্বি, সানি হাসান, পৌর যুবলীগ নেতা তৌফিকুল ইসলাম, ও মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম মৃত আবুল কালামের দাফন-কাফন ও কবরের দেয়ার কাজ সম্পন্ন করেন।

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের প্রথম থেকেই দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মেজর (অব.) মোহাম্মদ আলীর নেতৃত্বের দাউদকান্দি উপজেলার প্রশাসন, স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দ করোনা প্রতিরোধে কাজ করে যাচ্ছেন। শুক্রবার তার ব্যক্তিগত সহকারীদের এমন মানবিক কাজের প্রশংসা করেছেন স্থানীয়রা।

উল্লেখ্য, দাউদকান্দি পৌর সদরের পুরাতন ফেরীঘাট সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা ও স’মিল ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ করোনা আক্রান্ত শুক্রবার সকালে মৃত্যুবরণ করেন। দাউদকান্দিতে বসবাসরত করোনায় মৃত্যুর ঘটনা এটিই প্রথম।

পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, গত ২২ জুন ২০২০, তিনি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হন, বাড়িতেই হোম কোয়ারেন্টাইনে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
৩ জুলাই ২০২০, অবস্থার অবনতি হওয়ায় এবং শ্বাসকষ্ট বৃদ্ধি পাওয়ায় সকালে মৃত্যুবরণ করেন আবুল কালাম আজাদ।

বিজনেস বাংলাদেশ/ইমরান