০৭:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫

যশোর বোর্ডে জেএসসিতে পাসের হার ৮৩.৪২ শতাংশ

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় যশোর শিক্ষা বোর্ডে ৮৩ দশমিক ৪২ শতাংশ পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। যার মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ৬১২ জন। এবার খুলনা বিভাগের ১০ জেলার দুই লাখ ৯ হাজার ৫১৪ শিক্ষার্থী যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।

এরমধ্যে এক লাখ ৭৪ হাজার ৭৭৬ জন পাস করেছে। এর মধ্যে ছেলেদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৬৬ এবং মেয়েদের পাসের হার ৮৫ দশমিক ০৭ শতাংশ।

গত বছর যশোর বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিলো দুই লাখ ১৩ হাজার ৩৪০ জন। এতে পাসের হার ছিলো ৯৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২২ হাজার তিনজন শিক্ষার্থী।

শনিবার দুপুর ২টায় প্রেসক্লাব যশোরে সংবাদ সম্মেলনে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, চলতি বছর যশোর বোর্ডের নয়টি স্কুলে কেউ পাস করেনি।

তবে বোর্ডের সার্বিক ফলাফলে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে ফলাফল ঘোষণার সময় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন, আমরা বোর্ডে প্রশ্নব্যাংক করেছি। আশা করছি আগামীতে আরও ভালো ফল করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।

যশোর বোর্ডে জেএসসিতে পাসের হার ৮৩.৪২ শতাংশ

প্রকাশিত : ০৩:৩৫:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০১৭

জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় যশোর শিক্ষা বোর্ডে ৮৩ দশমিক ৪২ শতাংশ পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। যার মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ৬১২ জন। এবার খুলনা বিভাগের ১০ জেলার দুই লাখ ৯ হাজার ৫১৪ শিক্ষার্থী যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে জেএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়।

এরমধ্যে এক লাখ ৭৪ হাজার ৭৭৬ জন পাস করেছে। এর মধ্যে ছেলেদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৬৬ এবং মেয়েদের পাসের হার ৮৫ দশমিক ০৭ শতাংশ।

গত বছর যশোর বোর্ডে পরীক্ষার্থী ছিলো দুই লাখ ১৩ হাজার ৩৪০ জন। এতে পাসের হার ছিলো ৯৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২২ হাজার তিনজন শিক্ষার্থী।

শনিবার দুপুর ২টায় প্রেসক্লাব যশোরে সংবাদ সম্মেলনে যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

ঘোষিত ফলাফলে জানা যায়, চলতি বছর যশোর বোর্ডের নয়টি স্কুলে কেউ পাস করেনি।

তবে বোর্ডের সার্বিক ফলাফলে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে ফলাফল ঘোষণার সময় পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাধব চন্দ্র রুদ্র বলেন, আমরা বোর্ডে প্রশ্নব্যাংক করেছি। আশা করছি আগামীতে আরও ভালো ফল করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।