০২:১৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাইলেন মির্জা ফখরুল

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগী

রিজেন্ট হাসপাতালের অনুমোদনের নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেছেন, পত্রিকায় দেখলাম, স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মধ্যে এখন যুদ্ধ শুরু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, মন্ত্রণালয় থেকে না বললে রিজেন্ট হাসপাতালকে (করোনা পরীক্ষার) অনুমোদন দিতাম না। অর্থাৎ মিনিস্ট্রি থেকে বলা হয়েছে রিজেন্ট হসপিটালকে অনুমতি দাও, তারা পরীক্ষা করবে। তাই স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত।

আজ রবিবার (১২ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর উত্তরার বাসা থেকে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, দুঃখ হয়, লজ্জা হয় যখন দেখি প্রচণ্ড দুঃসময়ের মধ্যে করোনা টেস্ট করতে গিয়ে দুর্নীতি এবং তার সঙ্গে জড়িত কে? আওয়ামী লীগের সদস্য আওয়ামী লীগ। আজকে গোটা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ভেঙে ফেলেছে, ভঙ্গুর হয়ে গেছে। যে হারে লুটপাট করেছে আপনারা সবাই দেখেছেন, গণমাধ্যম দেখে।

তিনি বলেন, গণমাধ্যমের যারা কর্মী ও সাংবাদিক আছেন তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই যে, এই চরম বৈরীতার মধ্যেও যখন কোনো সংবাদ প্রকাশ করা বিপদজনক, তখন তারা অনেকটা প্রকাশ করছেন যেগুলো জনগণ জানতে পারছে এই সরকারের আমলে, আওয়ামী লীগ আমলে কিভাবে দুর্নীতি ব্যাপক থেকে ব্যাপকতর হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, প্রথম দিকে মানুষ এমনভাবে যারা দিন আনে দিন খায় তারা কষ্ট করছে, এখন তো কষ্ট আরও বেড়ে গেছে। একদিকে সব খুলে দেওয়ার পরে সংক্রমণ বেড়েছে, মানুষ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।

ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালন অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ড্যাব এর সভাপতি ডা. হারুন অর রশিদও বক্তব্য রাখেন।

ডাকসু নির্বাচনে দুপুরের মধ্যে প্যানেল ঘোষণা করবে ছাত্রদল

স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ চাইলেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০৬:৫৫:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জুলাই ২০২০

রিজেন্ট হাসপাতালের অনুমোদনের নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত বলে দাবি করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেছেন, পত্রিকায় দেখলাম, স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মধ্যে এখন যুদ্ধ শুরু হয়েছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, মন্ত্রণালয় থেকে না বললে রিজেন্ট হাসপাতালকে (করোনা পরীক্ষার) অনুমোদন দিতাম না। অর্থাৎ মিনিস্ট্রি থেকে বলা হয়েছে রিজেন্ট হসপিটালকে অনুমতি দাও, তারা পরীক্ষা করবে। তাই স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ করা উচিত।

আজ রবিবার (১২ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর উত্তরার বাসা থেকে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, দুঃখ হয়, লজ্জা হয় যখন দেখি প্রচণ্ড দুঃসময়ের মধ্যে করোনা টেস্ট করতে গিয়ে দুর্নীতি এবং তার সঙ্গে জড়িত কে? আওয়ামী লীগের সদস্য আওয়ামী লীগ। আজকে গোটা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ভেঙে ফেলেছে, ভঙ্গুর হয়ে গেছে। যে হারে লুটপাট করেছে আপনারা সবাই দেখেছেন, গণমাধ্যম দেখে।

তিনি বলেন, গণমাধ্যমের যারা কর্মী ও সাংবাদিক আছেন তাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাতে চাই যে, এই চরম বৈরীতার মধ্যেও যখন কোনো সংবাদ প্রকাশ করা বিপদজনক, তখন তারা অনেকটা প্রকাশ করছেন যেগুলো জনগণ জানতে পারছে এই সরকারের আমলে, আওয়ামী লীগ আমলে কিভাবে দুর্নীতি ব্যাপক থেকে ব্যাপকতর হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমরা দেখেছি, প্রথম দিকে মানুষ এমনভাবে যারা দিন আনে দিন খায় তারা কষ্ট করছে, এখন তো কষ্ট আরও বেড়ে গেছে। একদিকে সব খুলে দেওয়ার পরে সংক্রমণ বেড়েছে, মানুষ অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।

ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালন অধ্যাপক ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-ড্যাব এর সভাপতি ডা. হারুন অর রশিদও বক্তব্য রাখেন।