০৭:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর হত্যার সাথে জিয়াউর রহমান মাষ্টার মাইন্ড হিসাবে জড়িত ছিলেন – খাদ্যমন্ত্রী

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর অমর বানি এবার সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম এই বক্তব্যর মাধ্যমে সারা বাঙ্গালি জাতীকে একত্রিত করে স্বাধীনতা যুদ্ধে নামিয়েছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর সুষ্ঠ পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরী করে দেশকে সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালিয়েছেন বঙ্গবন্ধু। অতি অল্প সময়ে মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রাষ্ট্রীয় স্বীকৃৃতি লাভ করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর সরকার সেই সময় বঙ্গবন্ধকে হত্যা করা হয়েছে ।
তিনি শুক্রবার বিকেলে নওগাঁ সপাহার উপজেলায় বঙ্গবন্ধুর ৪৫তম সাহাদত বার্ষিকী ও ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদের আলোচনা সভায় ভিড়িও কনফারেন্সে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন কি দোষ ছিলো বঙ্গবন্ধুর। বঙ্গবন্ধু দেশটাকে স্বাধীন করেছেন, পূর্নগঠন করেছেন, শোষিতদের পাশে থেকে শোষনমুক্ত সমাজ গড়তে চেয়েছিলেন, বাঙ্গালি জাতিকে মুক্তি দিয়েছিলেন এই কি তার অপরাধ। বঙ্গবন্ধুকে শুধু তারা হত্য করেই ছাড়ে নাই তার জানাজা পর্যন্ত করতে দেওয়া হয় নাই। দাফনের কাপড় দেওয়া হয় নাই। অথচ বঙ্গবন্ধুর স্বঘোষিত হত্যা কারিদের পুরস্কিত করা হলো। কাউকে এমপি, বিদেশে কাউকে রাষ্ট্রদূত করে দেওয়া হলো। এসব হত্যাকান্ড ও ষড়যন্ত্রর সাথে জড়িত ছিলেন জিয়াউর রহমান মাষ্টার মাইন্ড হিসাবে।
মন্ত্রী আরও বলেন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য দুই কন্য বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় নাম পরিবর্তন করে তাদেরকে বাঁচতে হয়েছে। এবং ১৯৮১ সালে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দায়িত্ব গ্রহন করেছিলেন। আজ তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। তিনি দূর্নীতিতে এমপিসহ কাউকে ছাড় দেন নাই। তাই দেশে এত দুর্নীতি দেখা যাচ্ছে। আর বিএনপির সময় দুর্নিতি বাজদের কোন বিচার হয় নাই ফলে দুর্নীতি বুঝা যায় নাই।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ২১ আগষ্টে যারা হামলা করলো তাদেরকে ধরলো না জজ দিয়ে নাটক সাজানো হলো। কিন্তু তখন সংসদ চলছিলো সংসদে আওয়ামী লীগের কোন পার্লামেন্টেনরিয়াকে এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে কিছু বলতে দেওয়া হয় নাই। অথচ বিএনপির এখন দুই একজন সংসদ সদস্য সংসদের বলতে বলতে বেহুশ হয়ে যায়। মন্ত্রী বলেন আমরা শুধু খন্দকার মোস্তাক আর তাহের উদ্দিনের দোষ দেয় তাদের কোন দোষ দিয়ে লাভ নেই।
এ সময় ভিড়িও কনফারেন্সে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকসহ সকল ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

জনপ্রিয়

রংপুরে রেল স্টেশনে বৈষম্য উন্নয়ন হয়নি,প্রতিবাদে অবরোধ

বঙ্গবন্ধুর হত্যার সাথে জিয়াউর রহমান মাষ্টার মাইন্ড হিসাবে জড়িত ছিলেন – খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৬:৪৫:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ অগাস্ট ২০২০

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর অমর বানি এবার সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম এই বক্তব্যর মাধ্যমে সারা বাঙ্গালি জাতীকে একত্রিত করে স্বাধীনতা যুদ্ধে নামিয়েছিলেন। দেশ স্বাধীনের পর সুষ্ঠ পরিকল্পনা, অর্থনৈতিক অবকাঠামো তৈরী করে দেশকে সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রয়াস চালিয়েছেন বঙ্গবন্ধু। অতি অল্প সময়ে মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রাষ্ট্রীয় স্বীকৃৃতি লাভ করেছিলেন বঙ্গবন্ধুর সরকার সেই সময় বঙ্গবন্ধকে হত্যা করা হয়েছে ।
তিনি শুক্রবার বিকেলে নওগাঁ সপাহার উপজেলায় বঙ্গবন্ধুর ৪৫তম সাহাদত বার্ষিকী ও ২১ আগষ্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদের আলোচনা সভায় ভিড়িও কনফারেন্সে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন কি দোষ ছিলো বঙ্গবন্ধুর। বঙ্গবন্ধু দেশটাকে স্বাধীন করেছেন, পূর্নগঠন করেছেন, শোষিতদের পাশে থেকে শোষনমুক্ত সমাজ গড়তে চেয়েছিলেন, বাঙ্গালি জাতিকে মুক্তি দিয়েছিলেন এই কি তার অপরাধ। বঙ্গবন্ধুকে শুধু তারা হত্য করেই ছাড়ে নাই তার জানাজা পর্যন্ত করতে দেওয়া হয় নাই। দাফনের কাপড় দেওয়া হয় নাই। অথচ বঙ্গবন্ধুর স্বঘোষিত হত্যা কারিদের পুরস্কিত করা হলো। কাউকে এমপি, বিদেশে কাউকে রাষ্ট্রদূত করে দেওয়া হলো। এসব হত্যাকান্ড ও ষড়যন্ত্রর সাথে জড়িত ছিলেন জিয়াউর রহমান মাষ্টার মাইন্ড হিসাবে।
মন্ত্রী আরও বলেন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য দুই কন্য বিদেশে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন সময় নাম পরিবর্তন করে তাদেরকে বাঁচতে হয়েছে। এবং ১৯৮১ সালে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দায়িত্ব গ্রহন করেছিলেন। আজ তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত হয়েছে। তিনি দূর্নীতিতে এমপিসহ কাউকে ছাড় দেন নাই। তাই দেশে এত দুর্নীতি দেখা যাচ্ছে। আর বিএনপির সময় দুর্নিতি বাজদের কোন বিচার হয় নাই ফলে দুর্নীতি বুঝা যায় নাই।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ২১ আগষ্টে যারা হামলা করলো তাদেরকে ধরলো না জজ দিয়ে নাটক সাজানো হলো। কিন্তু তখন সংসদ চলছিলো সংসদে আওয়ামী লীগের কোন পার্লামেন্টেনরিয়াকে এই হত্যাকান্ড সম্পর্কে কিছু বলতে দেওয়া হয় নাই। অথচ বিএনপির এখন দুই একজন সংসদ সদস্য সংসদের বলতে বলতে বেহুশ হয়ে যায়। মন্ত্রী বলেন আমরা শুধু খন্দকার মোস্তাক আর তাহের উদ্দিনের দোষ দেয় তাদের কোন দোষ দিয়ে লাভ নেই।
এ সময় ভিড়িও কনফারেন্সে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদকসহ সকল ইউনিয়নের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ