০৩:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫

১২০ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে

  • নিউজ ডেস্ক
  • প্রকাশিত : ০৭:৩৯:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • 114

বিশ্বব্যাপী পরিবেশগত হুমকির এক নতুন বিশ্লেষণ অনুযায়ী মারাত্মক শঙ্কার কথা জানা যাচ্ছে। তাতে বলা হচ্ছে, দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি, খাদ্য ও পানীয় সংকট এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে আগামী ৩০ বছরে অর্থাৎ ২০৫০ সালের মধ্যে ১২০ কোটি বা তারও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।

জাতিসংঘ এবং অন্যান্য উৎসের উপাত্ত ব্যবহার করে আটটি পরিবেশগত হুমকির মূল্যায়নের মাধ্যমে কোন দেশ এবং অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে তার পূর্বাভাস দিয়েছে ইকোলোজিকাল থ্রেট রেজিস্টার। এটি সংকলিত করেছে ইনস্টিটিউট ফর ইকোনোমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) নামের একটি থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক।

২০৫০ সালের বিশ্বের জনসংখ্যা প্রায় হাজার কোটিতে পৌঁছানোর পূর্বাভাস দেয়া হচ্ছে। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, সীমিত সম্পদ নিয়ে কাড়াকাড়ি ও জ্বালানি নিয়ে ক্রমবর্ধমান সংঘাতে সাব-সাহারা আফ্রিকা, মধ্য এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের শোচনীয় অবস্থায় বসবাসরত ১২০ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে শরণার্থী হতে বাধ্য হবেন।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, পরিবেশগত নানা কারণ এবং জাতিগত সংঘাতের ফলে ২০১৯ সালে ৩ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

আইইপি প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ কিল্লেলিয়া বলেন, এটি কেবলমাত্র উন্নয়নশীল বিশ্বে নয়, উন্নত দেশগুলোতেও বিশাল সামাজিক এবং রাজনৈতিক প্রভাব ফেলবে। কারণ গণহারে এই বাস্তুচ্যুতি শুরু হলে উন্নয়নশীল দেশগুলার মানুষগুলোর ঢল নামবে উন্নত দেশগুলোতে। যা উভয়ের জন্য হয়ে দাঁড়াবে বৃহত্তর এক মানবিক সংকট।

বিজনেস বাংলাদেশ/এসএম

জনপ্রিয়

১২০ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হবে

প্রকাশিত : ০৭:৩৯:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

বিশ্বব্যাপী পরিবেশগত হুমকির এক নতুন বিশ্লেষণ অনুযায়ী মারাত্মক শঙ্কার কথা জানা যাচ্ছে। তাতে বলা হচ্ছে, দ্রুত জনসংখ্যা বৃদ্ধি, খাদ্য ও পানীয় সংকট এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে আগামী ৩০ বছরে অর্থাৎ ২০৫০ সালের মধ্যে ১২০ কোটি বা তারও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে।

জাতিসংঘ এবং অন্যান্য উৎসের উপাত্ত ব্যবহার করে আটটি পরিবেশগত হুমকির মূল্যায়নের মাধ্যমে কোন দেশ এবং অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে তার পূর্বাভাস দিয়েছে ইকোলোজিকাল থ্রেট রেজিস্টার। এটি সংকলিত করেছে ইনস্টিটিউট ফর ইকোনোমিকস অ্যান্ড পিস (আইইপি) নামের একটি থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক।

২০৫০ সালের বিশ্বের জনসংখ্যা প্রায় হাজার কোটিতে পৌঁছানোর পূর্বাভাস দেয়া হচ্ছে। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, সীমিত সম্পদ নিয়ে কাড়াকাড়ি ও জ্বালানি নিয়ে ক্রমবর্ধমান সংঘাতে সাব-সাহারা আফ্রিকা, মধ্য এশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যের শোচনীয় অবস্থায় বসবাসরত ১২০ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে শরণার্থী হতে বাধ্য হবেন।

প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, পরিবেশগত নানা কারণ এবং জাতিগত সংঘাতের ফলে ২০১৯ সালে ৩ কোটি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

আইইপি প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ কিল্লেলিয়া বলেন, এটি কেবলমাত্র উন্নয়নশীল বিশ্বে নয়, উন্নত দেশগুলোতেও বিশাল সামাজিক এবং রাজনৈতিক প্রভাব ফেলবে। কারণ গণহারে এই বাস্তুচ্যুতি শুরু হলে উন্নয়নশীল দেশগুলার মানুষগুলোর ঢল নামবে উন্নত দেশগুলোতে। যা উভয়ের জন্য হয়ে দাঁড়াবে বৃহত্তর এক মানবিক সংকট।

বিজনেস বাংলাদেশ/এসএম