০৭:১০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

ভারতে যাচ্ছে ১৪৫০ টন ইলিশ

দীর্ঘ সময় পরে ভারতে রপ্তানি হতে যাচ্ছে ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ। ২০১২ সালের জুলাই থেকে ভারতে ইলিশ রফতানি করার ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বাংলাদেশ।

চলতি বছর পশ্চিমবঙ্গের বাজারে ইলিশের দেখা প্রায় নেই। অপরদিকে বাংলাদেশে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ জালে ধরা পড়ছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, কয়েকটি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ভারতে ইলিশ মাছ রফতানির অনুমতি পেয়েছে। তাদের একটি হলো-সেভেন স্টার ফিশিং প্রসেসিং লিমিটেড।

প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক কাজি আবদুল মান্নান টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানান, বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী মোট নয়টি কোম্পানিকে পশ্চিমবঙ্গে ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ রফতানি করার অনুমতি দিয়েছেন। ১০ অক্টোবরের মধ্যে পুরো রফতানির প্রক্রিয়া শেষ হবে। কারণ, ১২ অক্টোবর থেকে আবার পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশের ইলিশ রফতানির ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারি হবে।

সংবাদমাধ্যমটি জানায়, বাংলাদেশ থেকে ইলিশ আমদানিতে অনুমতি দেওয়ার জন্য ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া হোলসেল ফিশ মার্কেট অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি সৈয়দ মাকসুদ আনোয়ার এ তথ্য জানিয়েছেন।

সোমবারের মধ্যে ইলিশ রফতানিতে কেন্দ্রীয় সরকারের সম্মতি চলে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। তারপরে ছয় টন ইলিশের প্রথম ট্রাক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢুকবে।

টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, চলতি বছর পশ্চিমবঙ্গের বাজারে ইলিশের দেখা প্রায় নেই। জেলেদের জালে এ বছর ইলিশ প্রায় ধরা পড়েনি বললেই চলে। অপরদিকে বাংলাদেশে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ জালে ধরা পড়ছে। এতে দাম কমেছে অনেকটাই। সে কারণেই পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন করেছিলেন বাংলাদেশের মত্‍স্য ব্যবসায়ীরা। সেই আবেদনেই সাড়া দিয়ে নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে প্রত্যাহার করে নেয় সরকার।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর

২০ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের সম্ভাবনা, উন্নয়ন প্রকল্প আলোচনা

ভারতে যাচ্ছে ১৪৫০ টন ইলিশ

প্রকাশিত : ০৩:৫৪:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২০

দীর্ঘ সময় পরে ভারতে রপ্তানি হতে যাচ্ছে ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ। ২০১২ সালের জুলাই থেকে ভারতে ইলিশ রফতানি করার ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করে বাংলাদেশ।

চলতি বছর পশ্চিমবঙ্গের বাজারে ইলিশের দেখা প্রায় নেই। অপরদিকে বাংলাদেশে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ জালে ধরা পড়ছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, কয়েকটি বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ভারতে ইলিশ মাছ রফতানির অনুমতি পেয়েছে। তাদের একটি হলো-সেভেন স্টার ফিশিং প্রসেসিং লিমিটেড।

প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক কাজি আবদুল মান্নান টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানান, বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী মোট নয়টি কোম্পানিকে পশ্চিমবঙ্গে ১ হাজার ৪৫০ টন ইলিশ রফতানি করার অনুমতি দিয়েছেন। ১০ অক্টোবরের মধ্যে পুরো রফতানির প্রক্রিয়া শেষ হবে। কারণ, ১২ অক্টোবর থেকে আবার পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশের ইলিশ রফতানির ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারি হবে।

সংবাদমাধ্যমটি জানায়, বাংলাদেশ থেকে ইলিশ আমদানিতে অনুমতি দেওয়ার জন্য ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া হোলসেল ফিশ মার্কেট অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি সৈয়দ মাকসুদ আনোয়ার এ তথ্য জানিয়েছেন।

সোমবারের মধ্যে ইলিশ রফতানিতে কেন্দ্রীয় সরকারের সম্মতি চলে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। তারপরে ছয় টন ইলিশের প্রথম ট্রাক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢুকবে।

টাইমস অব ইন্ডিয়া জানায়, চলতি বছর পশ্চিমবঙ্গের বাজারে ইলিশের দেখা প্রায় নেই। জেলেদের জালে এ বছর ইলিশ প্রায় ধরা পড়েনি বললেই চলে। অপরদিকে বাংলাদেশে ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ জালে ধরা পড়ছে। এতে দাম কমেছে অনেকটাই। সে কারণেই পশ্চিমবঙ্গে ইলিশ রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন করেছিলেন বাংলাদেশের মত্‍স্য ব্যবসায়ীরা। সেই আবেদনেই সাড়া দিয়ে নিষেধাজ্ঞা সাময়িকভাবে প্রত্যাহার করে নেয় সরকার।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এ আর