০৪:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দেবে মালয়েশিয়া

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেও অবৈধ অভিবাসীদের সুখবর দিলো মালয়েশিয়া সরকার। দেশটির অবৈধ অভিবাসীদের শর্ত সাপেক্ষে বৈধতা দেওয়ার ঘোষণা এসেছে।

আজ বৃহস্পতিবার দেশটির মানবসম্পদমন্ত্রী এম সারাভানানের সঙ্গে আলোচনা শেষে এ ঘোষণা দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হামজা বিন জয়নুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘অভিবাসীদের জন্য দুটি প্রক্রিয়া হাতে নেওয়া হয়েছে। একটি নিজ নিজ দেশে ফিরে যাওয়া এবং অন্যটি পুনঃস্থাপন প্রক্রিয়ায় বৈধকরণ। ১৬ নভেম্বর ২০২০ থেকে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এ প্রক্রিয়া চলবে।’

এ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে কোনো তৃতীয় পক্ষ নয় বরং অভিবাসন বিভাগ, মালয়েশিয়ার শ্রম বিভাগ এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থা সম্মিলিতভাবে কাজ করবে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কনস্ট্রাকশন, ফ্যাক্টরি, পাম অয়েল ও কৃষি এই চার সেক্টরে অবৈধরা বৈধতার সুযোগ পাবেন এবং কোনো প্রকার এজেন্ট গ্রহণযোগ্য নয় বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, দেশটিতে বিভিন্নভাবে গিয়ে অবৈধ হয়ে যাওয়া সবচেয়ে বেশি সংখ্যক অভিবাসী ইন্দোনেশিয়ার। এরপরের স্থানে রয়েছে বাংলাদেশিরা। এর আগে মালয়েশিয়া সরকারের দেওয়া রিয়ারিং প্রোগ্রামের পরেও দালাল ও বিভিন্নভাবে প্রতারিত হয়ে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি বৈধ হতে ব্যর্থ হন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ

শরীয়তপুর জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সাঈদ আসলামের মামলা প্রত্যাহারের দাবি

অবৈধ অভিবাসীদের বৈধতা দেবে মালয়েশিয়া

প্রকাশিত : ০৬:৪৫:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০২০

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসের মধ্যেও অবৈধ অভিবাসীদের সুখবর দিলো মালয়েশিয়া সরকার। দেশটির অবৈধ অভিবাসীদের শর্ত সাপেক্ষে বৈধতা দেওয়ার ঘোষণা এসেছে।

আজ বৃহস্পতিবার দেশটির মানবসম্পদমন্ত্রী এম সারাভানানের সঙ্গে আলোচনা শেষে এ ঘোষণা দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হামজা বিন জয়নুদ্দিন। তিনি বলেন, ‘অভিবাসীদের জন্য দুটি প্রক্রিয়া হাতে নেওয়া হয়েছে। একটি নিজ নিজ দেশে ফিরে যাওয়া এবং অন্যটি পুনঃস্থাপন প্রক্রিয়ায় বৈধকরণ। ১৬ নভেম্বর ২০২০ থেকে ২০২১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত এ প্রক্রিয়া চলবে।’

এ প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে কোনো তৃতীয় পক্ষ নয় বরং অভিবাসন বিভাগ, মালয়েশিয়ার শ্রম বিভাগ এবং অন্যান্য সরকারি সংস্থা সম্মিলিতভাবে কাজ করবে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কনস্ট্রাকশন, ফ্যাক্টরি, পাম অয়েল ও কৃষি এই চার সেক্টরে অবৈধরা বৈধতার সুযোগ পাবেন এবং কোনো প্রকার এজেন্ট গ্রহণযোগ্য নয় বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, দেশটিতে বিভিন্নভাবে গিয়ে অবৈধ হয়ে যাওয়া সবচেয়ে বেশি সংখ্যক অভিবাসী ইন্দোনেশিয়ার। এরপরের স্থানে রয়েছে বাংলাদেশিরা। এর আগে মালয়েশিয়া সরকারের দেওয়া রিয়ারিং প্রোগ্রামের পরেও দালাল ও বিভিন্নভাবে প্রতারিত হয়ে অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি বৈধ হতে ব্যর্থ হন।

বিজনেস বাংলাদেশ/বিএইচ