০৪:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ১৮ জেলে নিখোঁজ

বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ১৬ দিন ধরে একটি মাছ ধরার ট্রলারসহ ১৮ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন।
সাগর থেকে জেলেরা ফিরে না আসা এবং তাদের সন্ধান না পাওয়ায় ট্রলার মালিক মো. নুরুল ইসলাম গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বরগুনা সদর থানায় একটি জিডি করেছেন।

নিখোঁজ জেলেদের মধ্যে ১১ জনের বাড়ি বরগুনার গুলিশাখালী ও বাকি ৭ জনের বাড়ি ভোলার নুরাবাদ এলাকায়।

এফবি হযরত কায়েদ (র.) ট্রলারের মালিক মো. নুরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

১৮ জেলের মধ্যে বরগুনার গুলিশাখালী এলাকার মো. রিপন, মো. বাবুল, আলমগীর হোসেন, মোশারেফ হোসেন ও ভোলার নুরাবাদ এলাকার মো. ফারুক মাঝির নাম জানা গেছে।

নুরুল ইসলাম জানান, গত ৬ ডিসেম্বর বরগুনার গুলিশাখালী ঘাট থেকে বাজার নিয়ে ১৮ জেলে মাছ ধরার জন্য সাগরে রওয়ানা হয়। সাধারণত প্রতি ট্রিপ ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যেই কুলে ফিরে আসে। এ সময়ের মধ্যে না আসায় এবং জেলেদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করতে না পারায় বরগুনা সদর থানায় জিডি করা হয়েছে।

তিনি আরো জানান, যে বাজার নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাতে মাত্র ৮ থেকে ১০ দিনের মতো হবে। এখনো না আসাতে ধারণা করা হচ্ছে ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসতে পারে।

বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ট্রলার মালিক আমাদের বিষয়টি জানিয়েছেন। আমরা সহযোগিতা চেয়েছি এবং সমিতির পক্ষ থেকেও অনুসন্ধান করা হবে।

বরগুনা সদর থানার ওসি কে.এম. তারিকুল ইসলাম বলেন, নুরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি থানায় জিডি করেছেন। আমরা বিষয়টি দেখছি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার

জনপ্রিয়

সীমান্তে বিএসএফের পুশইনকৃত ১৬ বাংলাদেশীকে উদ্ধার করলো বিজিবি

বঙ্গোপসাগরে ট্রলারসহ ১৮ জেলে নিখোঁজ

প্রকাশিত : ১২:৪২:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২০

বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ১৬ দিন ধরে একটি মাছ ধরার ট্রলারসহ ১৮ জেলে নিখোঁজ রয়েছেন।
সাগর থেকে জেলেরা ফিরে না আসা এবং তাদের সন্ধান না পাওয়ায় ট্রলার মালিক মো. নুরুল ইসলাম গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বরগুনা সদর থানায় একটি জিডি করেছেন।

নিখোঁজ জেলেদের মধ্যে ১১ জনের বাড়ি বরগুনার গুলিশাখালী ও বাকি ৭ জনের বাড়ি ভোলার নুরাবাদ এলাকায়।

এফবি হযরত কায়েদ (র.) ট্রলারের মালিক মো. নুরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

১৮ জেলের মধ্যে বরগুনার গুলিশাখালী এলাকার মো. রিপন, মো. বাবুল, আলমগীর হোসেন, মোশারেফ হোসেন ও ভোলার নুরাবাদ এলাকার মো. ফারুক মাঝির নাম জানা গেছে।

নুরুল ইসলাম জানান, গত ৬ ডিসেম্বর বরগুনার গুলিশাখালী ঘাট থেকে বাজার নিয়ে ১৮ জেলে মাছ ধরার জন্য সাগরে রওয়ানা হয়। সাধারণত প্রতি ট্রিপ ৮ থেকে ১০ দিনের মধ্যেই কুলে ফিরে আসে। এ সময়ের মধ্যে না আসায় এবং জেলেদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করতে না পারায় বরগুনা সদর থানায় জিডি করা হয়েছে।

তিনি আরো জানান, যে বাজার নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাতে মাত্র ৮ থেকে ১০ দিনের মতো হবে। এখনো না আসাতে ধারণা করা হচ্ছে ইঞ্জিন বিকল হয়ে সাগরে ভাসতে পারে।

বরগুনা জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, ট্রলার মালিক আমাদের বিষয়টি জানিয়েছেন। আমরা সহযোগিতা চেয়েছি এবং সমিতির পক্ষ থেকেও অনুসন্ধান করা হবে।

বরগুনা সদর থানার ওসি কে.এম. তারিকুল ইসলাম বলেন, নুরুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তি থানায় জিডি করেছেন। আমরা বিষয়টি দেখছি।

বিজনেস বাংলাদেশ/ এস শিকদার