০৫:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বতিল করলেন ভারত সফর

নতুন বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার কারণে কঠোর লকডাউন আরোপের পর জানুয়ারিতে পরিকল্পিত দিল্লি সফর বাতিল করেন তিনি। ডাউনিং স্ট্রিটের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মঙ্গলবার এক ফোনালাপে একথা জানিয়ে দিয়েছেন জনসন। ভারতীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

আগামী ২৬ জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই আমন্ত্রণকে বিপুল সম্মান আখ্যা দিয়ে তা গ্রহণের কথা নিশ্চিত করেছে। দিল্লির ওই আয়োজনে জনসন হাজির থাকতে পারলে সেটাই হতো গত বছর তার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম বড় কোনও দ্বিপাক্ষিক সফর।

মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কার্যালয় ডাউনিং স্ট্রিটের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গত রাতে দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণার আলোকে, আর যে গতিতে নতুন বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইরাস ছড়াচ্ছে তার ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তার যুক্তরাজ্যে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তিনি নিজ দেশে ভাইরাস মোকাবিলায় ব্যবস্থা নিতে পারেন।’ নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলাপচারিতায় জনসন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন আর বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহায়তার ওপর জোর দিয়েছেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ সাইফুল

 

দুই মাসে পিয়াজের দাম বেড়েছে ৮০  শতাংশ , আলু ৫৫ শতাংশ

প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বতিল করলেন ভারত সফর

প্রকাশিত : ১০:৪২:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ জানুয়ারী ২০২১

নতুন বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইরাস সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার কারণে কঠোর লকডাউন আরোপের পর জানুয়ারিতে পরিকল্পিত দিল্লি সফর বাতিল করেন তিনি। ডাউনিং স্ট্রিটের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে মঙ্গলবার এক ফোনালাপে একথা জানিয়ে দিয়েছেন জনসন। ভারতীয় সম্প্রচারমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

আগামী ২৬ জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই আমন্ত্রণকে বিপুল সম্মান আখ্যা দিয়ে তা গ্রহণের কথা নিশ্চিত করেছে। দিল্লির ওই আয়োজনে জনসন হাজির থাকতে পারলে সেটাই হতো গত বছর তার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম বড় কোনও দ্বিপাক্ষিক সফর।

মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কার্যালয় ডাউনিং স্ট্রিটের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘গত রাতে দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণার আলোকে, আর যে গতিতে নতুন বৈশিষ্ট্যের করোনাভাইরাস ছড়াচ্ছে তার ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তার যুক্তরাজ্যে থাকাটা গুরুত্বপূর্ণ যাতে তিনি নিজ দেশে ভাইরাস মোকাবিলায় ব্যবস্থা নিতে পারেন।’ নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলাপচারিতায় জনসন দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন আর বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহায়তার ওপর জোর দিয়েছেন।

বিজনেস বাংলাদেশ/ সাইফুল