০২:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চাকুরীর প্রলোভন : গৃহবধূকে ভারতে পাচারের অভিযোগে স্বামীর মামলা

ভাল বেতনে চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দিয়ে ভারতের হায়দ্রাবাদে সুকতারা বেগম (২৩) কে পাচারে অভিযোগে পাঁচ মানব পাচারকারীর বিরুদ্ধে কোতয়ালি মডেল থানায় মামলা হয়েছে। যশোর সদর উপজেলার সীতারামপুর বাগান পাড়ার সিদ্দিক হোসেনের ছেলে মো. পারভেজ হোসেন বাদি হয়ে মামলা করেন। মামলায় মানব পাচারকারী হিসেবে আসামী করেছেন, যশোর সদর উপজেলার আবাদ কচুয়া গ্রামের আবুল হোসেনের স্ত্রী মোছা. রহিমা বেগম, ছেলে রবি হোসেন, সীতারামপুর গ্রামের শাহ আলম, শাহআলমের স্ত্রী রুনা খাতুন, মৃত লাল ড্রাইভারের ছেলে হাফিজ হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা ৩/৪জন। পারভেজ হোসেন মামলায় উল্লেখ করেন, মোছা. রহিমা বেগমের সাথে তার পূর্ব পরিচিত পারভেজ হোসেন ড্রাইভারী করে। গত বছরের ডিসেম্বর মাসে রহিমা বেগম বাদীর স্ত্রী মোছা. সুকতারা বেগমকে ভাল বেতনে চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দিতে থাকে। এক পর্যায় পারভেজ হোসেন তার স্ত্রীকে ভাল বেতনে চাকুরী দিয়ে প্রলোভন দিতে নিষেধ করলেও প্রলোভনের এক পর্যায় গত বছরের ২ ডিম্বের সকাল ৬ টাকা হতে বিকেল ৫ টার মধ্যে যে কোন সময় মোছাঃ সুকতারা বেগমকে বাড়ি হতে পরস্পর যোগসাজনে আসামীরা ভালবেতনে চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দিয়ে ভারতে পাচার করে। ওই দিন রাত ৮ টায় পারভেজ হোসেন বাড়িতে ফিরে জানতে পারেন তার স্ত্রীকে ভারতে পাচার করা হয়েছে। পারভেজ হোসেন আসামীদের কাছে যেয়ে তার স্ত্রীকে ফেরত আনার জন্য বললে তারা আনার কথা বলেও ফিরে আনেনি। পাচারের পর ২ মাস পূর্বে ভারত থেকে মোছা. সুকতারা বেগম মোবাইল নাম্বার থেকে স্বামী পারভেজ হোসেনের মোবাইলে ফোন করে বলেন, তাকে ভারতে হায়দারাবাদে আছে বলে জানায়।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

সীতাকুণ্ডে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

চাকুরীর প্রলোভন : গৃহবধূকে ভারতে পাচারের অভিযোগে স্বামীর মামলা

প্রকাশিত : ১২:০০:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১

ভাল বেতনে চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দিয়ে ভারতের হায়দ্রাবাদে সুকতারা বেগম (২৩) কে পাচারে অভিযোগে পাঁচ মানব পাচারকারীর বিরুদ্ধে কোতয়ালি মডেল থানায় মামলা হয়েছে। যশোর সদর উপজেলার সীতারামপুর বাগান পাড়ার সিদ্দিক হোসেনের ছেলে মো. পারভেজ হোসেন বাদি হয়ে মামলা করেন। মামলায় মানব পাচারকারী হিসেবে আসামী করেছেন, যশোর সদর উপজেলার আবাদ কচুয়া গ্রামের আবুল হোসেনের স্ত্রী মোছা. রহিমা বেগম, ছেলে রবি হোসেন, সীতারামপুর গ্রামের শাহ আলম, শাহআলমের স্ত্রী রুনা খাতুন, মৃত লাল ড্রাইভারের ছেলে হাফিজ হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা ৩/৪জন। পারভেজ হোসেন মামলায় উল্লেখ করেন, মোছা. রহিমা বেগমের সাথে তার পূর্ব পরিচিত পারভেজ হোসেন ড্রাইভারী করে। গত বছরের ডিসেম্বর মাসে রহিমা বেগম বাদীর স্ত্রী মোছা. সুকতারা বেগমকে ভাল বেতনে চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দিতে থাকে। এক পর্যায় পারভেজ হোসেন তার স্ত্রীকে ভাল বেতনে চাকুরী দিয়ে প্রলোভন দিতে নিষেধ করলেও প্রলোভনের এক পর্যায় গত বছরের ২ ডিম্বের সকাল ৬ টাকা হতে বিকেল ৫ টার মধ্যে যে কোন সময় মোছাঃ সুকতারা বেগমকে বাড়ি হতে পরস্পর যোগসাজনে আসামীরা ভালবেতনে চাকুরী দেওয়ার প্রলোভন দিয়ে ভারতে পাচার করে। ওই দিন রাত ৮ টায় পারভেজ হোসেন বাড়িতে ফিরে জানতে পারেন তার স্ত্রীকে ভারতে পাচার করা হয়েছে। পারভেজ হোসেন আসামীদের কাছে যেয়ে তার স্ত্রীকে ফেরত আনার জন্য বললে তারা আনার কথা বলেও ফিরে আনেনি। পাচারের পর ২ মাস পূর্বে ভারত থেকে মোছা. সুকতারা বেগম মোবাইল নাম্বার থেকে স্বামী পারভেজ হোসেনের মোবাইলে ফোন করে বলেন, তাকে ভারতে হায়দারাবাদে আছে বলে জানায়।