০১:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সিংড়ায় নকল স্বর্ণমূর্তি উদ্ধার আটক ৩

নাটোরের সিংড়া উপজেলার পিপুলসন গুচ্ছ গ্রাম থেকে নকল স্বর্ণের ৭টি মূর্তি উদ্ধার করেছে র‌্যাব-১২। সেইসঙ্গে প্রতারণা চক্রের এক নারীসহ ৩ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতাররা হলেন শাহীন আলী (৩৩), রাশেদুল ইসলাম (২৬) ও সুফিয়া বেগম (৫২)।
সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানার হাটিকুমরুল এলাকার র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১২ এর স্পেশাল কোম্পানির ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মিরাজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মহিউদ্দিন মিরাজ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালায় র‌্যাব-১২ এর একটি চৌকস দল। তখন পিপুলসন গুচ্ছ গ্রাম হতে নকল মূর্তি বেচা-কেনা প্রতারক চক্রের ওই ৩ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৭টি নকল মূর্তি, স্বাক্ষর করা স্ট্যাম্প, ৩টি চাকু, ১টি চাপাতি এবং ১ টাকা মূল্যের ৪৭০টি কয়েন উদ্ধার করা হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, তারা ব্রোঞ্জের মূর্তির নির্দিষ্ট অংশে সামান্য স্বর্ণের প্রলেপ দিয়ে সেই অংশ ভেঙে প্রতারিত ব্যক্তিকে তা পরীক্ষা করার জন্য দিত। এ পর্যায়ে প্রতারিত ব্যক্তি সম্পূর্ণভাবে প্রতারকের ফাঁদে পা দিত। মোটা অংকের টাকা নিয়ে যখন প্রতারকের বাসায় স্বর্ণের মূর্তি কিনতে যেত তখন প্রতারকরা প্রতারিত ব্যক্তিকে দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে রাখত এবং টাকা আত্মসাৎ করে ছেড়ে দিত।

ট্যাগ :
জনপ্রিয়

সীতাকুণ্ডে বাস-ট্রাক মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৭

সিংড়ায় নকল স্বর্ণমূর্তি উদ্ধার আটক ৩

প্রকাশিত : ১২:০০:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২১

নাটোরের সিংড়া উপজেলার পিপুলসন গুচ্ছ গ্রাম থেকে নকল স্বর্ণের ৭টি মূর্তি উদ্ধার করেছে র‌্যাব-১২। সেইসঙ্গে প্রতারণা চক্রের এক নারীসহ ৩ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতাররা হলেন শাহীন আলী (৩৩), রাশেদুল ইসলাম (২৬) ও সুফিয়া বেগম (৫২)।
সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানার হাটিকুমরুল এলাকার র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-১২ এর স্পেশাল কোম্পানির ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মহিউদ্দিন মিরাজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মহিউদ্দিন মিরাজ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ওই এলাকায় অভিযান চালায় র‌্যাব-১২ এর একটি চৌকস দল। তখন পিপুলসন গুচ্ছ গ্রাম হতে নকল মূর্তি বেচা-কেনা প্রতারক চক্রের ওই ৩ সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাদের কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত ৭টি নকল মূর্তি, স্বাক্ষর করা স্ট্যাম্প, ৩টি চাকু, ১টি চাপাতি এবং ১ টাকা মূল্যের ৪৭০টি কয়েন উদ্ধার করা হয়।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, তারা ব্রোঞ্জের মূর্তির নির্দিষ্ট অংশে সামান্য স্বর্ণের প্রলেপ দিয়ে সেই অংশ ভেঙে প্রতারিত ব্যক্তিকে তা পরীক্ষা করার জন্য দিত। এ পর্যায়ে প্রতারিত ব্যক্তি সম্পূর্ণভাবে প্রতারকের ফাঁদে পা দিত। মোটা অংকের টাকা নিয়ে যখন প্রতারকের বাসায় স্বর্ণের মূর্তি কিনতে যেত তখন প্রতারকরা প্রতারিত ব্যক্তিকে দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ফাঁকা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে রাখত এবং টাকা আত্মসাৎ করে ছেড়ে দিত।